বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধের একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের জনগণ যদি বিএনপিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাহলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। এই নতুন বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ভোটাধিকার ও কোটি কোটি দরিদ্র মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার থাকবে। ইনশাল্লাহ, আমরা তারেক রহমানের নেতৃত্বে তা নিশ্চিত করবো।
রোববার, (০৯ নভেম্বর ২০২৫) দুপুরে নরসিংদী-২ পলাশ নির্বাচনী আসনের ঘোড়াশালের ঘোড়া চত্বরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বর্ণাঢ্য র্যালি উদ্বোধন করে এসব কথা বলেন। মঈন খান বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপোষহীন রাজনীতিকে অনুসরণ করে এবং তারেক জিয়ার দিক নির্দেশনায় আমরা পুনরায় বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবো। মঈন খান আরও বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ মুক্তিযুদ্বে জীবন দিয়েছিল। তারা দুটি প্রধান উদ্দেশ্য জীবন দিয়েছিল। প্রথমটি ছিল বাংলাদেশে গণতন্ত্র থাকবে আর দ্বিতীয়টি ছিল প্রতিটি দরিদ্র মানুষ তার বেঁচে থাকার অধিকার নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করবে। কিন্তু স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পরিবেশে ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলীগ একটি বাকশাল কায়েম করেছিল। তখন বাংলাদেশের মানুষ বিদ্রোহ করেছিল। ১৯৭৫ সালের ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ঢাকার রাজপথে নেমে এসে জনসমুদ্রে পরিনত করেছিল। এবং বাকশালকে অপসারিত করে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে তারা নতুন করে আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল। মঈন খান আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালো ২৬ মার্চের কালো রাতে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। আমরা ৭ নভেম্বরের ঐতিহাসিক দিনটিতে তাকে স্মরণ করার জন্য এই র্যালির আয়োজন করেছি। আমরা বাংলাদেশের ইতিহাসকে নতুন করে উদ্ভাসিত করতে চাই। বিশ্বের সামনে দেখিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ অন্যায়,পরাধীনতা,জুলুম, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও ভোটাধিকার লঙ্ঘনকে স্বীকার করে না। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, পলাশ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সাত্তার, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর সাইফুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন ভূইয়া মিল্টন, ঘোড়াশাল পৌর বিএনপির সভাপতি আলম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন চিশতিয়া, পলাশ উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন সোহেল প্রমুখ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধের একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের জনগণ যদি বিএনপিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাহলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। এই নতুন বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ভোটাধিকার ও কোটি কোটি দরিদ্র মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার থাকবে। ইনশাল্লাহ, আমরা তারেক রহমানের নেতৃত্বে তা নিশ্চিত করবো।
রোববার, (০৯ নভেম্বর ২০২৫) দুপুরে নরসিংদী-২ পলাশ নির্বাচনী আসনের ঘোড়াশালের ঘোড়া চত্বরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বর্ণাঢ্য র্যালি উদ্বোধন করে এসব কথা বলেন। মঈন খান বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপোষহীন রাজনীতিকে অনুসরণ করে এবং তারেক জিয়ার দিক নির্দেশনায় আমরা পুনরায় বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবো। মঈন খান আরও বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ মুক্তিযুদ্বে জীবন দিয়েছিল। তারা দুটি প্রধান উদ্দেশ্য জীবন দিয়েছিল। প্রথমটি ছিল বাংলাদেশে গণতন্ত্র থাকবে আর দ্বিতীয়টি ছিল প্রতিটি দরিদ্র মানুষ তার বেঁচে থাকার অধিকার নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করবে। কিন্তু স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পরিবেশে ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলীগ একটি বাকশাল কায়েম করেছিল। তখন বাংলাদেশের মানুষ বিদ্রোহ করেছিল। ১৯৭৫ সালের ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ঢাকার রাজপথে নেমে এসে জনসমুদ্রে পরিনত করেছিল। এবং বাকশালকে অপসারিত করে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে তারা নতুন করে আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল। মঈন খান আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালো ২৬ মার্চের কালো রাতে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। আমরা ৭ নভেম্বরের ঐতিহাসিক দিনটিতে তাকে স্মরণ করার জন্য এই র্যালির আয়োজন করেছি। আমরা বাংলাদেশের ইতিহাসকে নতুন করে উদ্ভাসিত করতে চাই। বিশ্বের সামনে দেখিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ অন্যায়,পরাধীনতা,জুলুম, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও ভোটাধিকার লঙ্ঘনকে স্বীকার করে না। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, পলাশ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সাত্তার, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর সাইফুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন ভূইয়া মিল্টন, ঘোড়াশাল পৌর বিএনপির সভাপতি আলম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন চিশতিয়া, পলাশ উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন সোহেল প্রমুখ।