মনুমেন্তালে মাঠে নামার আগেই সুখবর পেয়েছিল আর্জেন্টিনা দল। ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত হয়ে গেছে আগেভাগেই, যা তাদের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ইতিহাসে দ্রুততম অর্জন। এমন আনন্দময় মুহূর্তে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে ম্যাচটাকে যেন উদ্যাপনের উপলক্ষ্য বানিয়েছিল তারা।
ব্রাজিলের বিপক্ষে শুরু থেকেই আগ্রাসী খেলেছে আর্জেন্টিনা। ম্যাচের প্রথম দুই মিনিটেই প্রতিপক্ষকে বল স্পর্শ করতে না দিয়ে নিজেদের দাপট দেখিয়েছে তারা। মাত্র চার মিনিটের মাথায় (৩ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডে) জুলিয়ান আলভারেজ গোল করে এগিয়ে নেন দলকে, যা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ইতিহাসে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ম্যাচের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এরপর ১২ মিনিটে এনজো ফার্নান্দেজের গোল ব্যবধান দ্বিগুণ করে আর্জেন্টিনার দাপটকে আরও স্পষ্ট করে তোলে।
ব্রাজিল তখনো প্রতিপক্ষের পোস্টে কোনো শটই নিতে পারেনি। তবে ম্যাচে ফিরতে তাদের সাহায্য করে আর্জেন্টিনাই। ২৬ মিনিটে আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার ক্রিস্টিয়ান রোমেরোর ভুলের সুযোগ নিয়ে ব্রাজিলের মাথিয়াস কুনিয়া দুর্দান্ত এক গোল করেন। জাতীয় দলের হয়ে এটিই তার প্রথম গোল, যা একসঙ্গে আর্জেন্টিনার পোস্টে ব্রাজিলের প্রথম শটও।
তবে ব্রাজিলের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ দেয়নি আর্জেন্টিনা। ৩৭ মিনিটে অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার দলের হয়ে তৃতীয় গোলটি করেন। এরপর বিরতির পর ব্রাজিল বেশ কয়েকটি পরিবর্তন আনলেও খেলায় প্রভাব ফেলতে পারেনি। উল্টো ৭১ মিনিটে তালিয়াফিকোর ক্রস থেকে জিউলিয়ানো সিমিওনে আরও এক গোল করে ব্রাজিলকে ম্যাচ থেকে একেবারেই ছিটকে দেন।
ব্রাজিলের আক্রমণভাগ ছিল সম্পূর্ণ ছন্দহীন। রাফিনিয়া কয়েকবার সুযোগ তৈরি করলেও গোলের দেখা পাননি। শেষ পর্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে ২০১৪ বিশ্বকাপের পর প্রথমবারের মতো ন্যূনতম ৪ গোল হজম করল ব্রাজিল।
এই জয়ের ফলে ১৪ ম্যাচে ৩১ পয়েন্ট নিয়ে দক্ষিণ আমেরিকা বাছাইপর্বের শীর্ষে অবস্থান করছে আর্জেন্টিনা। সমান ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে ইকুয়েডর, ২১ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে উরুগুয়ে, আর সমান পয়েন্ট নিয়েই চারে ব্রাজিল।
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
মনুমেন্তালে মাঠে নামার আগেই সুখবর পেয়েছিল আর্জেন্টিনা দল। ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত হয়ে গেছে আগেভাগেই, যা তাদের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ইতিহাসে দ্রুততম অর্জন। এমন আনন্দময় মুহূর্তে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে ম্যাচটাকে যেন উদ্যাপনের উপলক্ষ্য বানিয়েছিল তারা।
ব্রাজিলের বিপক্ষে শুরু থেকেই আগ্রাসী খেলেছে আর্জেন্টিনা। ম্যাচের প্রথম দুই মিনিটেই প্রতিপক্ষকে বল স্পর্শ করতে না দিয়ে নিজেদের দাপট দেখিয়েছে তারা। মাত্র চার মিনিটের মাথায় (৩ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডে) জুলিয়ান আলভারেজ গোল করে এগিয়ে নেন দলকে, যা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ইতিহাসে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ম্যাচের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এরপর ১২ মিনিটে এনজো ফার্নান্দেজের গোল ব্যবধান দ্বিগুণ করে আর্জেন্টিনার দাপটকে আরও স্পষ্ট করে তোলে।
ব্রাজিল তখনো প্রতিপক্ষের পোস্টে কোনো শটই নিতে পারেনি। তবে ম্যাচে ফিরতে তাদের সাহায্য করে আর্জেন্টিনাই। ২৬ মিনিটে আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার ক্রিস্টিয়ান রোমেরোর ভুলের সুযোগ নিয়ে ব্রাজিলের মাথিয়াস কুনিয়া দুর্দান্ত এক গোল করেন। জাতীয় দলের হয়ে এটিই তার প্রথম গোল, যা একসঙ্গে আর্জেন্টিনার পোস্টে ব্রাজিলের প্রথম শটও।
তবে ব্রাজিলের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ দেয়নি আর্জেন্টিনা। ৩৭ মিনিটে অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার দলের হয়ে তৃতীয় গোলটি করেন। এরপর বিরতির পর ব্রাজিল বেশ কয়েকটি পরিবর্তন আনলেও খেলায় প্রভাব ফেলতে পারেনি। উল্টো ৭১ মিনিটে তালিয়াফিকোর ক্রস থেকে জিউলিয়ানো সিমিওনে আরও এক গোল করে ব্রাজিলকে ম্যাচ থেকে একেবারেই ছিটকে দেন।
ব্রাজিলের আক্রমণভাগ ছিল সম্পূর্ণ ছন্দহীন। রাফিনিয়া কয়েকবার সুযোগ তৈরি করলেও গোলের দেখা পাননি। শেষ পর্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে ২০১৪ বিশ্বকাপের পর প্রথমবারের মতো ন্যূনতম ৪ গোল হজম করল ব্রাজিল।
এই জয়ের ফলে ১৪ ম্যাচে ৩১ পয়েন্ট নিয়ে দক্ষিণ আমেরিকা বাছাইপর্বের শীর্ষে অবস্থান করছে আর্জেন্টিনা। সমান ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে ইকুয়েডর, ২১ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে উরুগুয়ে, আর সমান পয়েন্ট নিয়েই চারে ব্রাজিল।