নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের জিগারী উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে সড়ক সংস্কার কাজের জন্য প্রায় এক মাস ধরে যন্ত্রপাতি ও মালপত্র রাখা হয়েছে। এই নির্মাণ কাজের ফলে স্কুলের পরিবেশে যে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে, তা এখনই ভাবনা উদ্রেককারী। বিদ্যালয় চলাকালে বিটুমিন গলানোর কাজ চলছে, যার ফলে সৃষ্ট কালো ধোঁয়া শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। এটি শুধু শিক্ষার্থীদের মনোযোগী হওয়া কঠিন করে তোলে, বরং তাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে।
এছাড়া খেলার মাঠের ব্যবহারও এখন প্রায় বন্ধ। মাঠের দুই-তৃতীয়াংশ জায়গা দখল হয়ে গেছে ট্রাক, ট্রলি, ইটের খোয়া, বালু, মাটি, এক্সকেভেটর এবং বিটুমিনের ড্রাম দিয়ে। এ অবস্থায় শিশুদের খেলাধুলা করা সম্ভব হচ্ছে না। একদিকে স্কুলের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, অন্যদিকে শিশুদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ছোট কংক্রিটের খোয়া ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকার কারণে শিক্ষার্থী এবং শিশুদের আহত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা সুনিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। অথচ এমন নির্মাণ কাজের জন্য খেলার মাঠ এবং বিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। এটি শুধু বিদ্যালয়ের পরিবেশের ক্ষতি করছে না, বরং শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এমন পরিস্থিতি দ্রুত সমাধান করা। নির্মাণ কাজ চলার সময় এমনভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত যাতে শিক্ষার্থীদের জন্য বিদ্যালয় ও খেলার মাঠ নিরাপদ থাকে। সড়ক সংস্কারের জন্য যে জায়গা প্রয়োজন, তা অন্যত্র স্থানান্তরিত করার জন্য বিবেচনা করা উচিত, যাতে শিশুরা খেলার সময় নিরাপদে মাঠ ব্যবহার করতে পারে এবং পড়াশোনার পরিবেশও বজায় থাকে।
এটি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের দায়িত্বশীলতা প্রদর্শনের একটি সুযোগ। তাই স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জরুরিভাবে বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।
রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের জিগারী উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে সড়ক সংস্কার কাজের জন্য প্রায় এক মাস ধরে যন্ত্রপাতি ও মালপত্র রাখা হয়েছে। এই নির্মাণ কাজের ফলে স্কুলের পরিবেশে যে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে, তা এখনই ভাবনা উদ্রেককারী। বিদ্যালয় চলাকালে বিটুমিন গলানোর কাজ চলছে, যার ফলে সৃষ্ট কালো ধোঁয়া শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। এটি শুধু শিক্ষার্থীদের মনোযোগী হওয়া কঠিন করে তোলে, বরং তাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে।
এছাড়া খেলার মাঠের ব্যবহারও এখন প্রায় বন্ধ। মাঠের দুই-তৃতীয়াংশ জায়গা দখল হয়ে গেছে ট্রাক, ট্রলি, ইটের খোয়া, বালু, মাটি, এক্সকেভেটর এবং বিটুমিনের ড্রাম দিয়ে। এ অবস্থায় শিশুদের খেলাধুলা করা সম্ভব হচ্ছে না। একদিকে স্কুলের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, অন্যদিকে শিশুদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ছোট কংক্রিটের খোয়া ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকার কারণে শিক্ষার্থী এবং শিশুদের আহত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা সুনিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। অথচ এমন নির্মাণ কাজের জন্য খেলার মাঠ এবং বিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। এটি শুধু বিদ্যালয়ের পরিবেশের ক্ষতি করছে না, বরং শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এমন পরিস্থিতি দ্রুত সমাধান করা। নির্মাণ কাজ চলার সময় এমনভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত যাতে শিক্ষার্থীদের জন্য বিদ্যালয় ও খেলার মাঠ নিরাপদ থাকে। সড়ক সংস্কারের জন্য যে জায়গা প্রয়োজন, তা অন্যত্র স্থানান্তরিত করার জন্য বিবেচনা করা উচিত, যাতে শিশুরা খেলার সময় নিরাপদে মাঠ ব্যবহার করতে পারে এবং পড়াশোনার পরিবেশও বজায় থাকে।
এটি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের দায়িত্বশীলতা প্রদর্শনের একটি সুযোগ। তাই স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জরুরিভাবে বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।