alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : শিক্ষকের মর্যাদা

: সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পরীক্ষা হলে সহপাঠীর খাতা দেখে লিখছিল এক পড়ুয়া। সে অন্যদের বিরক্ত করছিল, পরীক্ষা হলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল। তাকে বাধা দেন শিক্ষক। কিন্তু সে বারণ না শোনায় উত্তরপত্র কেড়ে নেন শিক্ষক। তাতেই খেপে গিয়ে শিক্ষককে চড় মারে সংশ্লিষ্ট পড়ুয়া। চুয়াডাঙ্গার ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এই লজ্জাজনক ঘটনার ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ওই পড়ুয়ার কঠোর শাস্তির দাবিতে সরব এখন শিক্ষা মহল।

ছাত্র কর্তৃক শিক্ষককে অপমানের ঘটনা নতুন কিছু নয়। এখনও মনে আছে, ১৯৬৩ কি ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর এক ছাত্র পরীক্ষা দেয়ার সময় নকল করছিল, তা দেখতে পেয়ে শিক্ষক বেত নিয়ে আসেন ছাত্রটির কাছে। বেত মারা শুরু করা মাত্রই শিক্ষকের হাত থেকে বেত কেড়ে নিয়ে উল্টো শিক্ষককে বেত মেরে স্কুল থেকে পালিয়ে গিয়েছিল সেই ছাত্রটি। অবশ্য পরবর্তীতে ওই ছাত্রকে পড়ার সুযোগ দেয়া হয়নি।

সুতরাং ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক অপমানিত হওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। দোষী ছাত্রকে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় এনে ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক অপমানিত হওয়া ঠেকানো সম্ভব নয়। বরং ছোটবেলা থেকে প্রতিটি শিশু যাতে নিজেদেরকে আদর্শিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে- সেই উদ্যোগ নিতে হবে। এ ব্যাপারে অভিভাবক ও শিক্ষকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লিয়াকত হোসেন খোকন

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

নীরবতা নয়, বলতে শেখ

সুন্দরবনে টেকসই পর্যটন মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ও করণীয়

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : শিক্ষকের মর্যাদা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩

পরীক্ষা হলে সহপাঠীর খাতা দেখে লিখছিল এক পড়ুয়া। সে অন্যদের বিরক্ত করছিল, পরীক্ষা হলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল। তাকে বাধা দেন শিক্ষক। কিন্তু সে বারণ না শোনায় উত্তরপত্র কেড়ে নেন শিক্ষক। তাতেই খেপে গিয়ে শিক্ষককে চড় মারে সংশ্লিষ্ট পড়ুয়া। চুয়াডাঙ্গার ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এই লজ্জাজনক ঘটনার ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ওই পড়ুয়ার কঠোর শাস্তির দাবিতে সরব এখন শিক্ষা মহল।

ছাত্র কর্তৃক শিক্ষককে অপমানের ঘটনা নতুন কিছু নয়। এখনও মনে আছে, ১৯৬৩ কি ১৯৬৪ সালে পিরোজপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর এক ছাত্র পরীক্ষা দেয়ার সময় নকল করছিল, তা দেখতে পেয়ে শিক্ষক বেত নিয়ে আসেন ছাত্রটির কাছে। বেত মারা শুরু করা মাত্রই শিক্ষকের হাত থেকে বেত কেড়ে নিয়ে উল্টো শিক্ষককে বেত মেরে স্কুল থেকে পালিয়ে গিয়েছিল সেই ছাত্রটি। অবশ্য পরবর্তীতে ওই ছাত্রকে পড়ার সুযোগ দেয়া হয়নি।

সুতরাং ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক অপমানিত হওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। দোষী ছাত্রকে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় এনে ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক অপমানিত হওয়া ঠেকানো সম্ভব নয়। বরং ছোটবেলা থেকে প্রতিটি শিশু যাতে নিজেদেরকে আদর্শিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে- সেই উদ্যোগ নিতে হবে। এ ব্যাপারে অভিভাবক ও শিক্ষকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লিয়াকত হোসেন খোকন

back to top