মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
ডুয়েটসহ ২/১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে কারিগরি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা লাভের সুযোগ আছে। তাও সীমিত সংখ্যক আসনে। শেষপর্যন্ত অনেক কারিগরি শিক্ষার্থী হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তাদের শিক্ষা ও কর্মজীবন ভালোভাবে গড়ার আর স্বপ্ন পর্যন্ত দেখে না।
দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়। আর ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে দূরশিক্ষণ পদ্ধতির বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এখনো কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই, যেখানে তারা উচ্চ শিক্ষা লাভ করতে পারবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রস্তাবিত ‘বাংলাদেশ কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়’ও স্নাতক পর্যায়ের কলেজ বা ইনস্টিটিউটগুলোতে স্নাতক-স্নাতকোত্তর কোর্স চালাতে পারবে; যদি সেটা গড়ে তোলা যায়।
কারিগরি অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষাবোর্ড ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতি আকুল আবেদন আপনারা দেশের এত বিশালসংখ্যক কারিগরি/পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে স্থাপন করার অনুরোধ রইল বাংলাদেশ কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়। এই পাবলিক কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো গাজীপুর কিংবা ঢাকায় না করে ঢাকার বাইরে গবেষণা ও প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্তে বড় জায়গায় করা উচিত। কারণ ঢাকায় আর জায়গা বাকি আছে মনে হয় না।
সাম্প্রতিক সময়ে বিশেষায়িত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিষয়ে জোর দেয়া হচ্ছে। কিন্তু পলিটেকনিক/কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য এখনো কোন আলাদা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়নি; যা বিস্মিত হওয়ার মতো কথা। কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে আলাদা একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জোর দাবি রইল।
মাহবুব নেয়াজ মুন্না
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩
ডুয়েটসহ ২/১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে কারিগরি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা লাভের সুযোগ আছে। তাও সীমিত সংখ্যক আসনে। শেষপর্যন্ত অনেক কারিগরি শিক্ষার্থী হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তাদের শিক্ষা ও কর্মজীবন ভালোভাবে গড়ার আর স্বপ্ন পর্যন্ত দেখে না।
দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়। আর ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে দূরশিক্ষণ পদ্ধতির বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এখনো কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই, যেখানে তারা উচ্চ শিক্ষা লাভ করতে পারবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রস্তাবিত ‘বাংলাদেশ কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়’ও স্নাতক পর্যায়ের কলেজ বা ইনস্টিটিউটগুলোতে স্নাতক-স্নাতকোত্তর কোর্স চালাতে পারবে; যদি সেটা গড়ে তোলা যায়।
কারিগরি অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষাবোর্ড ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতি আকুল আবেদন আপনারা দেশের এত বিশালসংখ্যক কারিগরি/পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে স্থাপন করার অনুরোধ রইল বাংলাদেশ কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়। এই পাবলিক কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো গাজীপুর কিংবা ঢাকায় না করে ঢাকার বাইরে গবেষণা ও প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্তে বড় জায়গায় করা উচিত। কারণ ঢাকায় আর জায়গা বাকি আছে মনে হয় না।
সাম্প্রতিক সময়ে বিশেষায়িত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিষয়ে জোর দেয়া হচ্ছে। কিন্তু পলিটেকনিক/কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য এখনো কোন আলাদা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়নি; যা বিস্মিত হওয়ার মতো কথা। কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে আলাদা একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জোর দাবি রইল।
মাহবুব নেয়াজ মুন্না