alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

: শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রাজধানী ঢাকা দেশের মধ্যে সবচেয়ে জনবহুল শহর। যানজট শহরের একটি ভয়াবহ সমস্যা। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ যানজটে আটকা পড়েন। এটি মানুষের সময় এবং অর্থের অপচয় ঘটায়। মেট্রোরেল ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের একটি কার্যকর উপায়।

২০১৩ সালে ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে একটি নতুন কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। এই পরিকল্পনার অধীনে ঢাকায় মেট্রোরেলের নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।ঢাকায় মেট্রোরেলের মোট চারটি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে এমআরটি লাইন ১: মতিঝিল থেকে উত্তরা,এমআরটি লাইন ২: কালাচাঁদপুর থেকে কেরানীগঞ্জ, এমআরটি লাইন ৩: পূর্বাচল থেকে কুড়িল, এমআরটি লাইন ৪: পান্থপথ থেকে টঙ্গী। এই লাইনগুলো নির্মিত হলে ঢাকার যানজট সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হবে এবং ঢাকা একটি আরও বাসযোগ্য শহর হবে।

মেট্রোরেল চালু হওয়ার পর, অনেক মানুষ তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করা বন্ধ করেছে এবং মেট্রোরেলের উপর নির্ভর করছে। এটি সড়কের উপর যানবাহনের সংখ্যা কমাতে সাহায্য করছে। যানজট এখন থেকেই কমতে শুরু করেছে উত্তরা থেকে মতিঝিলের রাস্তায়। স্টেশনগুলো কাছাকাছি থাকায় সবাই স্বাচ্ছন্দে যাত্রার বাহন হিসেবে মেট্রোরেল কে বেছে নিচ্ছে। বায়ুদূষণ কমলে, শ্বাসযন্ত্রের রোগের ঝুঁকি কমবে। মেট্রোরেল নির্মাণ এবং পরিচালনায় অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এটি ঢাকার অর্থনীতিকে প্রসারিত করবে। মেট্রোরেল ঢাকাকে একটি আরও আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করবে।

বাংলাদেশে মেট্রোরেলের নির্মাণ একটি যুগান্তকারী ঘটনা। মেট্রোরেলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়ার ফলে ঢাকার অর্থনীতি, পরিবেশ এবং জনজীবনকে বেশ কিছু সুবিধা হবে। এটি ঢাকাকে একটি আরও সমৃদ্ধ, পরিবেশবান্ধব এবং বাসযোগ্য শহর করে তুলবে।

রাজিন হাসান রাজ

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

রাজধানী ঢাকা দেশের মধ্যে সবচেয়ে জনবহুল শহর। যানজট শহরের একটি ভয়াবহ সমস্যা। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ যানজটে আটকা পড়েন। এটি মানুষের সময় এবং অর্থের অপচয় ঘটায়। মেট্রোরেল ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের একটি কার্যকর উপায়।

২০১৩ সালে ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে একটি নতুন কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। এই পরিকল্পনার অধীনে ঢাকায় মেট্রোরেলের নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।ঢাকায় মেট্রোরেলের মোট চারটি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে এমআরটি লাইন ১: মতিঝিল থেকে উত্তরা,এমআরটি লাইন ২: কালাচাঁদপুর থেকে কেরানীগঞ্জ, এমআরটি লাইন ৩: পূর্বাচল থেকে কুড়িল, এমআরটি লাইন ৪: পান্থপথ থেকে টঙ্গী। এই লাইনগুলো নির্মিত হলে ঢাকার যানজট সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হবে এবং ঢাকা একটি আরও বাসযোগ্য শহর হবে।

মেট্রোরেল চালু হওয়ার পর, অনেক মানুষ তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করা বন্ধ করেছে এবং মেট্রোরেলের উপর নির্ভর করছে। এটি সড়কের উপর যানবাহনের সংখ্যা কমাতে সাহায্য করছে। যানজট এখন থেকেই কমতে শুরু করেছে উত্তরা থেকে মতিঝিলের রাস্তায়। স্টেশনগুলো কাছাকাছি থাকায় সবাই স্বাচ্ছন্দে যাত্রার বাহন হিসেবে মেট্রোরেল কে বেছে নিচ্ছে। বায়ুদূষণ কমলে, শ্বাসযন্ত্রের রোগের ঝুঁকি কমবে। মেট্রোরেল নির্মাণ এবং পরিচালনায় অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এটি ঢাকার অর্থনীতিকে প্রসারিত করবে। মেট্রোরেল ঢাকাকে একটি আরও আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করবে।

বাংলাদেশে মেট্রোরেলের নির্মাণ একটি যুগান্তকারী ঘটনা। মেট্রোরেলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়ার ফলে ঢাকার অর্থনীতি, পরিবেশ এবং জনজীবনকে বেশ কিছু সুবিধা হবে। এটি ঢাকাকে একটি আরও সমৃদ্ধ, পরিবেশবান্ধব এবং বাসযোগ্য শহর করে তুলবে।

রাজিন হাসান রাজ

back to top