মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রাজধানী ঢাকা দেশের মধ্যে সবচেয়ে জনবহুল শহর। যানজট শহরের একটি ভয়াবহ সমস্যা। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ যানজটে আটকা পড়েন। এটি মানুষের সময় এবং অর্থের অপচয় ঘটায়। মেট্রোরেল ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের একটি কার্যকর উপায়।
২০১৩ সালে ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে একটি নতুন কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। এই পরিকল্পনার অধীনে ঢাকায় মেট্রোরেলের নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।ঢাকায় মেট্রোরেলের মোট চারটি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে এমআরটি লাইন ১: মতিঝিল থেকে উত্তরা,এমআরটি লাইন ২: কালাচাঁদপুর থেকে কেরানীগঞ্জ, এমআরটি লাইন ৩: পূর্বাচল থেকে কুড়িল, এমআরটি লাইন ৪: পান্থপথ থেকে টঙ্গী। এই লাইনগুলো নির্মিত হলে ঢাকার যানজট সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হবে এবং ঢাকা একটি আরও বাসযোগ্য শহর হবে।
মেট্রোরেল চালু হওয়ার পর, অনেক মানুষ তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করা বন্ধ করেছে এবং মেট্রোরেলের উপর নির্ভর করছে। এটি সড়কের উপর যানবাহনের সংখ্যা কমাতে সাহায্য করছে। যানজট এখন থেকেই কমতে শুরু করেছে উত্তরা থেকে মতিঝিলের রাস্তায়। স্টেশনগুলো কাছাকাছি থাকায় সবাই স্বাচ্ছন্দে যাত্রার বাহন হিসেবে মেট্রোরেল কে বেছে নিচ্ছে। বায়ুদূষণ কমলে, শ্বাসযন্ত্রের রোগের ঝুঁকি কমবে। মেট্রোরেল নির্মাণ এবং পরিচালনায় অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এটি ঢাকার অর্থনীতিকে প্রসারিত করবে। মেট্রোরেল ঢাকাকে একটি আরও আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করবে।
বাংলাদেশে মেট্রোরেলের নির্মাণ একটি যুগান্তকারী ঘটনা। মেট্রোরেলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়ার ফলে ঢাকার অর্থনীতি, পরিবেশ এবং জনজীবনকে বেশ কিছু সুবিধা হবে। এটি ঢাকাকে একটি আরও সমৃদ্ধ, পরিবেশবান্ধব এবং বাসযোগ্য শহর করে তুলবে।
রাজিন হাসান রাজ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
রাজধানী ঢাকা দেশের মধ্যে সবচেয়ে জনবহুল শহর। যানজট শহরের একটি ভয়াবহ সমস্যা। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ যানজটে আটকা পড়েন। এটি মানুষের সময় এবং অর্থের অপচয় ঘটায়। মেট্রোরেল ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের একটি কার্যকর উপায়।
২০১৩ সালে ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে একটি নতুন কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। এই পরিকল্পনার অধীনে ঢাকায় মেট্রোরেলের নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।ঢাকায় মেট্রোরেলের মোট চারটি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে এমআরটি লাইন ১: মতিঝিল থেকে উত্তরা,এমআরটি লাইন ২: কালাচাঁদপুর থেকে কেরানীগঞ্জ, এমআরটি লাইন ৩: পূর্বাচল থেকে কুড়িল, এমআরটি লাইন ৪: পান্থপথ থেকে টঙ্গী। এই লাইনগুলো নির্মিত হলে ঢাকার যানজট সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হবে এবং ঢাকা একটি আরও বাসযোগ্য শহর হবে।
মেট্রোরেল চালু হওয়ার পর, অনেক মানুষ তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করা বন্ধ করেছে এবং মেট্রোরেলের উপর নির্ভর করছে। এটি সড়কের উপর যানবাহনের সংখ্যা কমাতে সাহায্য করছে। যানজট এখন থেকেই কমতে শুরু করেছে উত্তরা থেকে মতিঝিলের রাস্তায়। স্টেশনগুলো কাছাকাছি থাকায় সবাই স্বাচ্ছন্দে যাত্রার বাহন হিসেবে মেট্রোরেল কে বেছে নিচ্ছে। বায়ুদূষণ কমলে, শ্বাসযন্ত্রের রোগের ঝুঁকি কমবে। মেট্রোরেল নির্মাণ এবং পরিচালনায় অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এটি ঢাকার অর্থনীতিকে প্রসারিত করবে। মেট্রোরেল ঢাকাকে একটি আরও আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করবে।
বাংলাদেশে মেট্রোরেলের নির্মাণ একটি যুগান্তকারী ঘটনা। মেট্রোরেলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়ার ফলে ঢাকার অর্থনীতি, পরিবেশ এবং জনজীবনকে বেশ কিছু সুবিধা হবে। এটি ঢাকাকে একটি আরও সমৃদ্ধ, পরিবেশবান্ধব এবং বাসযোগ্য শহর করে তুলবে।
রাজিন হাসান রাজ