মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চিত্রটি বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দূর্গারামপুর সড়ক সংলগ্ন বৃদ্ধাশ্রম রোডের। রাস্তার দুইধার ময়লার স্তূপে ঢেকে গেছে।পলিথিন, প্লাস্টিক সহ অপচনশীল ময়লাতে সয়লাব স্থানটি এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে। অপরিকল্পিতভাবে দিনের পর দিন উপজেলার বিভিন্ন জায়গার থেকে এসব ময়লা-আবর্জনা, প্লাস্টিক ফেলায় দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। ময়লার স্তূপ থেকে বের হয় উৎকট দুর্গন্ধ। দিন দিন ময়লার পরিমান বেড়ে চলেছে। নির্দিষ্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় বৃদ্ধাশ্রমে রোডের বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় এসব ময়লা স্তুূপ তৈরি হচ্ছে। স্থানটি খোলামেলা এবং মূল সড়ক থেকে ভিতরের দিকে হওয়াতে সাধারণ মানুষ বিকালে ঘুরতে আসে, আড্ডা দেওয়ার জন্য পছন্দের মনোরম জায়গা। সকালে হাঁটার জন্য ও এই রোড ব্যবহার করে থাকে অনেকে। খোলা জায়গায় অপরিকল্পিতভাবে ফেলায় অস্বস্তি ও স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছে সাধারণ মানুষ। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসাবে ময়লা প্রক্রিয়াজাত না করেই সরাসরি প্লাস্টিক- পলিথিন পুড়ানো হয়। দীর্ঘক্ষণ ধরে জ্বলতে থাকা পলিথিন- প্লাস্টিক থেকে উৎপন্ন হয় মিথেন সহ অন্যান্য বিষাক্ত গ্যাস।
ময়লা স্তূপের বিষাক্ত ধোঁয়া যেমন পরিবেশের জন্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিকর, তেমনি জনস্বাস্থ্যর উপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে।
কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন শীঘ্রই ময়লা অপসারণ করে পরিবেশ বান্ধব গার্বেজ সেন্টার তৈরি করা। আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট চালু করে প্লাস্টিক - পলিথিন জাত পণ্য আলাদা করে প্রক্রিয়াজাত করার ব্যবস্থা গ্রহন করা। সাধারণ মানুষের জন্য স্থানটি স্বাস্থ্যকর করা এবং ময়লাস্তূপের অপসারণের জন্য দৃষ্টি আর্কষণ করছি।
আহাম্মদ উল্লাহ
বাঞ্ছারামপুর
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
চিত্রটি বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দূর্গারামপুর সড়ক সংলগ্ন বৃদ্ধাশ্রম রোডের। রাস্তার দুইধার ময়লার স্তূপে ঢেকে গেছে।পলিথিন, প্লাস্টিক সহ অপচনশীল ময়লাতে সয়লাব স্থানটি এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে। অপরিকল্পিতভাবে দিনের পর দিন উপজেলার বিভিন্ন জায়গার থেকে এসব ময়লা-আবর্জনা, প্লাস্টিক ফেলায় দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। ময়লার স্তূপ থেকে বের হয় উৎকট দুর্গন্ধ। দিন দিন ময়লার পরিমান বেড়ে চলেছে। নির্দিষ্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় বৃদ্ধাশ্রমে রোডের বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় এসব ময়লা স্তুূপ তৈরি হচ্ছে। স্থানটি খোলামেলা এবং মূল সড়ক থেকে ভিতরের দিকে হওয়াতে সাধারণ মানুষ বিকালে ঘুরতে আসে, আড্ডা দেওয়ার জন্য পছন্দের মনোরম জায়গা। সকালে হাঁটার জন্য ও এই রোড ব্যবহার করে থাকে অনেকে। খোলা জায়গায় অপরিকল্পিতভাবে ফেলায় অস্বস্তি ও স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছে সাধারণ মানুষ। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসাবে ময়লা প্রক্রিয়াজাত না করেই সরাসরি প্লাস্টিক- পলিথিন পুড়ানো হয়। দীর্ঘক্ষণ ধরে জ্বলতে থাকা পলিথিন- প্লাস্টিক থেকে উৎপন্ন হয় মিথেন সহ অন্যান্য বিষাক্ত গ্যাস।
ময়লা স্তূপের বিষাক্ত ধোঁয়া যেমন পরিবেশের জন্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিকর, তেমনি জনস্বাস্থ্যর উপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে।
কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন শীঘ্রই ময়লা অপসারণ করে পরিবেশ বান্ধব গার্বেজ সেন্টার তৈরি করা। আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট চালু করে প্লাস্টিক - পলিথিন জাত পণ্য আলাদা করে প্রক্রিয়াজাত করার ব্যবস্থা গ্রহন করা। সাধারণ মানুষের জন্য স্থানটি স্বাস্থ্যকর করা এবং ময়লাস্তূপের অপসারণের জন্য দৃষ্টি আর্কষণ করছি।
আহাম্মদ উল্লাহ
বাঞ্ছারামপুর