alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : কিডনি রোগীর চিকিৎসা প্রসঙ্গে

: রোববার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশনের বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলা হয়েছে, দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা প্রায় দুই কোটি। এদের মধ্যে প্রতি বছর ৪০ হাজার রোগীর কিডনি বিকল হয় এবং এদের ৭৫ ভাগই ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজনজনিত চিকিৎসার অভাবে মারা যায়। এর বাইরে হঠাৎ করে কিডনি বিকল হয়ে প্রতি বছর অন্তত ২০ হাজার রোগী মৃত্যুবরণ করে। দুচিন্তার বিষয় হলো, দেশে কিডনি রোগ ও কিডনি অকেজো রোগীর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিডনি অকেজো হয়ে গেলে বেঁচে থাকার জন্য রোগীর ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজন প্রয়োজন হয়। দেশে এ রোগের চিকিৎসা ব্যবস্থা আছে বটে; কিন্তু তা ব্যয়বহুল ও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। কিডনি সংযোজন হাসপাতাল রোগীদের ডায়ালাইসিস ও কিডনি সংযোজন কার্যক্রম পরিচালনা করলেও চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এ অবস্থায় রোগীদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য জেলা পর্যায়ে ডায়ালাইসিস চালুর পাশাপাশি প্রতিটি মেডিকেল কলেজে কিডনি সংযোজনের ব্যবস্থা থাকা দরকার। একই সঙ্গে কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ, ট্রান্সপ্লান্ট বিশেষজ্ঞ ও নার্সদের উচ্চতর প্রশিক্ষণের আওতায় আনা জরুরি।

বিশ্বে ৮৫ কোটি মানুষ কোন না কোনভাবে কিডনি রোগে আক্রান্ত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর বিশ্বে অন্তত ৬০ কোটি মানুষ ভেজাল ও দূষিত খাদ্য গ্রহণের কারণে অসুস্থ হয়। ভেজাল খাদ্যের কারণে দেশে প্রতি বছর ২ লাখ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এ অবস্থায় ভেজালের বিরুদ্ধে জোরালো ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। ভেজাল খাদ্য পরিহার করতে পারলেই অনেকটা সুফল পাওয়া যেতে পারে।

আফরোজা আক্তার

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

নীরবতা নয়, বলতে শেখ

সুন্দরবনে টেকসই পর্যটন মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ও করণীয়

প্রথার নামে প্রথাগত শোষণ: উচ্চ কাবিনের ফাঁদ

শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা

মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক জায়ান্টদের মাস্টার প্ল্যান

গার্মেন্টস শ্রমিকের মৃত্যু কেন কেবলই সংখ্যা?

বাল্যবিয়ে: সমাজের এক নীরব অভিশাপ

মনোস্বাস্থ্যের সংকটে তরুণরা: নীরবতার আড়ালে এক ভয়াবহ বাস্তবতা

ধূমপানের প্রভাব

ইসলামী ব্যাংকগুলোতে সার্ভিস রুল অনুযায়ী নিয়োগ

শিশুর হাতে মোবাইল নয়, চাই জীবনের মাঠে ফেরার ডাক

মতিঝিল-গুলিস্তান রুটে চক্রাকার বাস সার্ভিস : শৃঙ্খল ও স্বস্তির সম্ভাবনা

ভাঙ্গা-খুলনা সড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করুন

ডিজিটাল উপনিবেশ : অদৃশ্য শৃঙ্খলের শাসন

বাউফল থেকে লোহালিয়া ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পরিবেশ বিপর্যয়ের অজানা মুখ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : কিডনি রোগীর চিকিৎসা প্রসঙ্গে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২

ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশনের বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলা হয়েছে, দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা প্রায় দুই কোটি। এদের মধ্যে প্রতি বছর ৪০ হাজার রোগীর কিডনি বিকল হয় এবং এদের ৭৫ ভাগই ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজনজনিত চিকিৎসার অভাবে মারা যায়। এর বাইরে হঠাৎ করে কিডনি বিকল হয়ে প্রতি বছর অন্তত ২০ হাজার রোগী মৃত্যুবরণ করে। দুচিন্তার বিষয় হলো, দেশে কিডনি রোগ ও কিডনি অকেজো রোগীর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিডনি অকেজো হয়ে গেলে বেঁচে থাকার জন্য রোগীর ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজন প্রয়োজন হয়। দেশে এ রোগের চিকিৎসা ব্যবস্থা আছে বটে; কিন্তু তা ব্যয়বহুল ও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। কিডনি সংযোজন হাসপাতাল রোগীদের ডায়ালাইসিস ও কিডনি সংযোজন কার্যক্রম পরিচালনা করলেও চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এ অবস্থায় রোগীদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য জেলা পর্যায়ে ডায়ালাইসিস চালুর পাশাপাশি প্রতিটি মেডিকেল কলেজে কিডনি সংযোজনের ব্যবস্থা থাকা দরকার। একই সঙ্গে কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ, ট্রান্সপ্লান্ট বিশেষজ্ঞ ও নার্সদের উচ্চতর প্রশিক্ষণের আওতায় আনা জরুরি।

বিশ্বে ৮৫ কোটি মানুষ কোন না কোনভাবে কিডনি রোগে আক্রান্ত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর বিশ্বে অন্তত ৬০ কোটি মানুষ ভেজাল ও দূষিত খাদ্য গ্রহণের কারণে অসুস্থ হয়। ভেজাল খাদ্যের কারণে দেশে প্রতি বছর ২ লাখ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এ অবস্থায় ভেজালের বিরুদ্ধে জোরালো ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। ভেজাল খাদ্য পরিহার করতে পারলেই অনেকটা সুফল পাওয়া যেতে পারে।

আফরোজা আক্তার

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

back to top