মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
দেশে আমদানি করা ডিজেলের বড় অংশই পরিবহন খাত ও কৃষিকাজে সেচের কাজে ব্যবহার করা হয়। আইএমএফ বলছে, মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতির সংস্কার করা হলে জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দেয়ার প্রবণতা কমে আসবে। এখন সে দিকেই হাঁটছে সরকার। শুধু ফুয়েল না, এলএনজি বা এলপিজি- এগুলোও প্রাইভেট লেভেলে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা যায় কিনা তা নিয়েও আলোচনা চলছে। কীভাবে জ্বালানির ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতকে যুক্ত করা যায়, সেজন্য একটি পরিকল্পনা পাঠাতে বলা হয়েছে জ্বালানি মন্ত্রণালয়কে।
অতীতে দেখা গেছে, জ্বালানি তেলের দাম অনেক কমে গেলেও সেখানেও সরকার বেশি মূল্যে বিক্রি করে হাজার হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে। বর্তমানে লিক্যুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা এলপি গ্যাসের দাম সরকারিভাবে বেঁধে দেয় হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের দর, আমদানি ও পরিবহন খরচ, মুনাফা ইত্যাদি বিবেচনায় রেখে প্রতি মাসে একবার এলপি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করে দেয় নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। জ্বালানি তেল আমদানি ও বিক্রিতে বেসরকারি খাত যুক্ত করা হলেও দাম নির্ধারণে এ ধরনের পদ্ধতি অনুসরণ করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এক্ষেত্রে সরকারের একটা নিয়ন্ত্রণ থাকা দরকার, কিছু বাধ্যবাধকতা থাকা দরকার যে, দামটা কীভাবে নির্ধারণ করা হবে। আসল কথা হলো, প্রাইভেট সেক্টরে গেলেও দামটা যেন তাদের ইচ্ছেমতো নির্ধারণ করা না হয়, সেখানে যেন নিয়ম-নীতি ও নজরদারি থাকে।
সুমাইয়া আক্তার
শিক্ষার্থী, বরিশাল সরকারি মহিলা কলেজ
 ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                        ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                           	                                            মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২
দেশে আমদানি করা ডিজেলের বড় অংশই পরিবহন খাত ও কৃষিকাজে সেচের কাজে ব্যবহার করা হয়। আইএমএফ বলছে, মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতির সংস্কার করা হলে জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দেয়ার প্রবণতা কমে আসবে। এখন সে দিকেই হাঁটছে সরকার। শুধু ফুয়েল না, এলএনজি বা এলপিজি- এগুলোও প্রাইভেট লেভেলে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা যায় কিনা তা নিয়েও আলোচনা চলছে। কীভাবে জ্বালানির ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতকে যুক্ত করা যায়, সেজন্য একটি পরিকল্পনা পাঠাতে বলা হয়েছে জ্বালানি মন্ত্রণালয়কে।
অতীতে দেখা গেছে, জ্বালানি তেলের দাম অনেক কমে গেলেও সেখানেও সরকার বেশি মূল্যে বিক্রি করে হাজার হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে। বর্তমানে লিক্যুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা এলপি গ্যাসের দাম সরকারিভাবে বেঁধে দেয় হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের দর, আমদানি ও পরিবহন খরচ, মুনাফা ইত্যাদি বিবেচনায় রেখে প্রতি মাসে একবার এলপি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করে দেয় নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। জ্বালানি তেল আমদানি ও বিক্রিতে বেসরকারি খাত যুক্ত করা হলেও দাম নির্ধারণে এ ধরনের পদ্ধতি অনুসরণ করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এক্ষেত্রে সরকারের একটা নিয়ন্ত্রণ থাকা দরকার, কিছু বাধ্যবাধকতা থাকা দরকার যে, দামটা কীভাবে নির্ধারণ করা হবে। আসল কথা হলো, প্রাইভেট সেক্টরে গেলেও দামটা যেন তাদের ইচ্ছেমতো নির্ধারণ করা না হয়, সেখানে যেন নিয়ম-নীতি ও নজরদারি থাকে।
সুমাইয়া আক্তার
শিক্ষার্থী, বরিশাল সরকারি মহিলা কলেজ
