alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : বাকৃবির শিক্ষাভাতা বাড়ানো হোক

: শনিবার, ০৪ মার্চ ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) ১৯৬১ সালে যাত্রা শুরু করে। শিক্ষাক্ষেত্রে তাদের অবদান কম নয়। ২০২২ পর্যন্ত ৫৪,৬৪৮ জনকে স্নাতক ডিগ্রি প্রদান করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থেকে ছয় মাস অন্তর (এক সেমিস্টার) শিক্ষার্থীদের চলাচল এবং মাসিক হাত খরচ চালানোর জন্য প্রতি মাসে ২০০ টাকা হারে ১২০০ টাকা প্রদান করা হয়।

কিন্তু বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়াতে সেই প্রতি সেমিস্টারে যে শিক্ষাভাতা দেয়া হয় সে টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ১ সপ্তাহও চলা সম্ভব হয় না। এমতাবস্থায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মাস খরচ চালানোর জন্য টিউশনি কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করা লাগে। একটি টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এখানে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয় মাঠপর্যায়ের ব্যবহারিক শিক্ষা এবং গবেষণায় অংশগ্রহণ করতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ।

এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা তাদের টিউশন অথবা ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে অত্যধিক সময় নষ্ট হয়। এছাড়া অনেকের আর্থিক অবস্থা অসচ্ছল থাকায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে তাদের পড়াশোনায়। তাই শিক্ষার্থীদের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সাথে শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করা অতি জরুরি। শিক্ষার নিশ্চিত বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যা দূরীকরণ ও শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

আহসান উল্লাহ উৎস

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

নীরবতা নয়, বলতে শেখ

সুন্দরবনে টেকসই পর্যটন মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ও করণীয়

প্রথার নামে প্রথাগত শোষণ: উচ্চ কাবিনের ফাঁদ

শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা

মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক জায়ান্টদের মাস্টার প্ল্যান

গার্মেন্টস শ্রমিকের মৃত্যু কেন কেবলই সংখ্যা?

বাল্যবিয়ে: সমাজের এক নীরব অভিশাপ

মনোস্বাস্থ্যের সংকটে তরুণরা: নীরবতার আড়ালে এক ভয়াবহ বাস্তবতা

ধূমপানের প্রভাব

ইসলামী ব্যাংকগুলোতে সার্ভিস রুল অনুযায়ী নিয়োগ

শিশুর হাতে মোবাইল নয়, চাই জীবনের মাঠে ফেরার ডাক

মতিঝিল-গুলিস্তান রুটে চক্রাকার বাস সার্ভিস : শৃঙ্খল ও স্বস্তির সম্ভাবনা

ভাঙ্গা-খুলনা সড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করুন

ডিজিটাল উপনিবেশ : অদৃশ্য শৃঙ্খলের শাসন

বাউফল থেকে লোহালিয়া ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পরিবেশ বিপর্যয়ের অজানা মুখ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : বাকৃবির শিক্ষাভাতা বাড়ানো হোক

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ০৪ মার্চ ২০২৩

বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) ১৯৬১ সালে যাত্রা শুরু করে। শিক্ষাক্ষেত্রে তাদের অবদান কম নয়। ২০২২ পর্যন্ত ৫৪,৬৪৮ জনকে স্নাতক ডিগ্রি প্রদান করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থেকে ছয় মাস অন্তর (এক সেমিস্টার) শিক্ষার্থীদের চলাচল এবং মাসিক হাত খরচ চালানোর জন্য প্রতি মাসে ২০০ টাকা হারে ১২০০ টাকা প্রদান করা হয়।

কিন্তু বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়াতে সেই প্রতি সেমিস্টারে যে শিক্ষাভাতা দেয়া হয় সে টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ১ সপ্তাহও চলা সম্ভব হয় না। এমতাবস্থায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মাস খরচ চালানোর জন্য টিউশনি কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করা লাগে। একটি টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এখানে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয় মাঠপর্যায়ের ব্যবহারিক শিক্ষা এবং গবেষণায় অংশগ্রহণ করতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ।

এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা তাদের টিউশন অথবা ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে অত্যধিক সময় নষ্ট হয়। এছাড়া অনেকের আর্থিক অবস্থা অসচ্ছল থাকায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে তাদের পড়াশোনায়। তাই শিক্ষার্থীদের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সাথে শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করা অতি জরুরি। শিক্ষার নিশ্চিত বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যা দূরীকরণ ও শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

আহসান উল্লাহ উৎস

back to top