alt

চিঠিপত্র

চিঠি : নিরাপদ সড়ক কবে হবে?

: শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পরিবহন খাতের সীমাহীন অব্যবস্থাপনা আর মানুষের খামখেয়ালির ফলে সড়ক হয়ে উঠেছে ভয়ানক। সড়কে তাজা প্রাণ ঝড়া যেন নৃত্যদিনের ঘটনা। সব থেকে বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে গণপরিবহন ও মোটরসাইকেলে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন, রেডিওসহ প্রতিনিয়ন বিভিন্ন মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে নানামুখী সচেতনতার বার্তা; কিন্তু ফলাফল শূন্য।

কিছুতেই সড়কে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। অতিরিক্ত যান চলাচল, ভাঙাচোরা রাস্তা, ওভারটেকিংয়ের প্রবণতা, ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন যান চালানো, মাঝপথে যাত্রী ওঠা-নামা, মাদকাসক্ত হয়ে গাড়ি চালানো, অপ্রাপ্ত বয়সে ড্রাইভিং, বেপরোয়া গতি, অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন, ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, চালকের অদক্ষতা, প্রতিযোগিতামূলক যান চালানো ইত্যাদি কারণে দুর্ঘটনা থামছে না।

বর্তমানে সড়কে মোটরসাইকেল আর ট্রাক দুর্ঘটনা ব্যাপক হারে বাড়ছে। মোটরসাইকেল চালকের অধিকাংশই তরুণ। হেলমেটবিহীন খেয়ালখুশি মতো বাইক চালানো, ওভারটেইকিং, উচ্চগতি ইত্যাদি কারণে সড়কে দুর্ঘটনা বাড়ছে প্রতিনিয়ত।

দুর্ঘটনা রোধে ব্যক্তি সচেতনতার বিকল্প নেই। তাই সচেতনতা ও আইনের যথাযথ প্রয়োগ বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি।

মোস্তফা কামাল

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : নিরাপদ সড়ক কবে হবে?

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩

পরিবহন খাতের সীমাহীন অব্যবস্থাপনা আর মানুষের খামখেয়ালির ফলে সড়ক হয়ে উঠেছে ভয়ানক। সড়কে তাজা প্রাণ ঝড়া যেন নৃত্যদিনের ঘটনা। সব থেকে বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে গণপরিবহন ও মোটরসাইকেলে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন, রেডিওসহ প্রতিনিয়ন বিভিন্ন মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে নানামুখী সচেতনতার বার্তা; কিন্তু ফলাফল শূন্য।

কিছুতেই সড়কে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। অতিরিক্ত যান চলাচল, ভাঙাচোরা রাস্তা, ওভারটেকিংয়ের প্রবণতা, ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন যান চালানো, মাঝপথে যাত্রী ওঠা-নামা, মাদকাসক্ত হয়ে গাড়ি চালানো, অপ্রাপ্ত বয়সে ড্রাইভিং, বেপরোয়া গতি, অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন, ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, চালকের অদক্ষতা, প্রতিযোগিতামূলক যান চালানো ইত্যাদি কারণে দুর্ঘটনা থামছে না।

বর্তমানে সড়কে মোটরসাইকেল আর ট্রাক দুর্ঘটনা ব্যাপক হারে বাড়ছে। মোটরসাইকেল চালকের অধিকাংশই তরুণ। হেলমেটবিহীন খেয়ালখুশি মতো বাইক চালানো, ওভারটেইকিং, উচ্চগতি ইত্যাদি কারণে সড়কে দুর্ঘটনা বাড়ছে প্রতিনিয়ত।

দুর্ঘটনা রোধে ব্যক্তি সচেতনতার বিকল্প নেই। তাই সচেতনতা ও আইনের যথাযথ প্রয়োগ বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি।

মোস্তফা কামাল

back to top