alt

মুক্ত আলোচনা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: গৌরবের ৫৫ বছর

রাজিব শর্মা

: বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) গৌরবময় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। প্রতিষ্ঠার বর্ণাঢ্য ৫৫ বছর পার করে আজ ১৮ নভেম্বর প্রতিষ্ঠানটি উদযাপন করতে চলেছে ৫৬তম জন্মদিন।

১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও অর্থনীতি- এই চারটি বিভাগ নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। অবশ্য এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল ১৯৬৫ সালে। শুরুর সময় সাতজন শিক্ষক ও ২০০ শিক্ষার্থী ছিলেন দেশের আয়তনে সবচেয়ে বড় এই বিদ্যাপীঠের।

চট্টগ্রামের মূল শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে হাটহাজারি উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নে অবস্থিত অনিন্দ্য সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয়টি। এটি দেশের তৃতীয় এবং শিক্ষাঙ্গনের আয়তনের দিক থেকে সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়।

চবি প্রতিষ্ঠার রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে চট্টগ্রাম বিভাগে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় চট্টগ্রামের অধিবাসীরা স্থানীয়ভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন অনুভব করেন। ১৯৪০ সালের ২৮ ডিসেম্বর কলকাতায় অনুষ্ঠিত জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সর্বভারতীয় সম্মেলনে মাওলানা মুনিরুজ্জামান ইসলামবাদী সভাপতির ভাষণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে একটি ‘ইসলামিক ইউনিভার্সিটি’ নির্মাণের কথা উপস্থাপন করেন। একই লক্ষ্যে তিনি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার দেয়াং-এ বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের জন্য ভূমি ক্রয় করেন। এর দুই বছর পর, ১৯৪২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নূর আহমদ বঙ্গীয় আইন পরিষদে চট্টগ্রামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আনুষ্ঠানিক দাবি উত্থাপন করেন। ষাটের দশকে চট্টগ্রামে একটি ‘বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

প্রথমদিকে এ বিশ্ববিদ্যালয় সিলেট, কুমিল্লা ও নোয়াখালীতে স্থাপনের পরিকল্পনা করা হলেও ১৯৬৩ সালের ১২ ডিসেম্বর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে স্থাপনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। ১৯৬৪ সালের ৯ মার্চ একটি জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের বৈঠকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ মঞ্জুর করা হয়। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এম ওসমান গণিকে চেয়ারম্যান এবং ড. কুদরাত-এ-খুদা, ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, এম ফেরদৌস খান ও ড. মফিজউদ্দীন আহমদকে সদস্য নির্বাচন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘স্থান নির্বাচন কমিশন’ গঠিত হয়। এই কমিশন সরেজমিন পর্যবেক্ষণ করে হাটহাজারি উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নে জঙ্গল পশ্চিম-পট্টি মৌজার নির্জন পাহাড়ি ভূমিকে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হিসেবে সুপারিশ করেন।

১৯৬৪ সালের ২৯ আগস্ট পাকিস্তানের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রাথমিকভাবে একিট দ্বিতল প্রশাসনিক ভবন, বিভাগীয় অফিস, শ্রেণিকক্ষ ও গ্রন্থাগারে জন্য একতলা ভবন তৈরি করার পাশাপাশি শিক্ষক ও ছাত্রদের আবাসনের ব্যবস্থাও করা হয়।

২০১৯ সালের হিসাবে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২৭ হাজার ৮৩৯ জন শিক্ষার্থী, যাঁদের মধ্যে ১৫ হাজার ৫৯৮ জন ছাত্র ও ৯ হাজার ১৭১ জন ছাত্রী এবং ৮৭২ জন শিক্ষক রয়েছেন। ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবহনের জন্য আছে শাটল ট্রেন যা বিশ্বে চবিরই একমাত্র রয়েছে। ছাত্রদের জন্য বর্তমানে ১২টি আবাসিক হল ও একটি ছাত্রাবাস এবং ছাত্রীদের জন্য ৪টি আবাসিক হল রয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯টি অনুষদের অধীনে ৫৪টি বিভাগ, ৭টি ইনস্টিটিউট, ৬টি গবেষণা কেন্দ্র ও অধীন ২১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।

দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছেন চবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস চবির শিক্ষক। তিনি এখানে অধ্যাপনা করার সময় গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত বিজ্ঞানী প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলাম, শিক্ষাবিদ প্রফেসর আহমদ শরীফ, ড. আনিসুজ্জামান, ড. হুমায়ুন আজাদ, ড. অনুপম সেন, ড. মইনুল হকসহ আরও অনেকে। চবিতে একাধিক একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাও রয়েছেন। দেশের গবেষণা, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলাসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পদচারণ রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে করোনা টেস্ট ও গবেষণায় চবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।

প্রিয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রত্যাশা থাকবে জ্ঞান-বিজ্ঞান, গবেষণা ও দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে আরও বেশি অবদান রাখবে এবং একদিন বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সেরা র‌্যাঙ্কিং-এ অবস্থান করবে।

মুজিবনগরে স্বাধীনতার সূর্যোদয়

বঙ্গাব্দ প্রচলনের ইতিকথা

পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসব

কেউতো অপেক্ষায় নেই

ফরগেট মি নট

ছবি

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ সমার্থক

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বীমা শিল্পের গুরুত্ব

একুশে ফেব্রুয়ারি আত্মপরিচয়ের দিন

দিদি, আপা, “বু” খালা

হিজল-করচ-আড়াংবন

ছবি

শেখ হাসিনা, এক উৎসারিত আলোকধারা

মনমাঝি

সেই ইটনা

ছবি

আংকর ওয়াট : উন্নত সভ্যতার স্মৃতিচিহ্ন যেখানে

নিয়ত ও নিয়তি

হারিয়ে যাওয়া ট্রেন

টম সয়ার না রবিনহুড

ছবি

‘ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে, আমরা আছি তোমার সাথে’

বাংলাদেশ-জাপান সহযোগিতা স্মারক: স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অনন্য মাইলফলক

রাষ্ট্রের কূটনৈতিক মিশনের পরিবর্তন আশু প্রয়োজন

কুয়েতের জীবনযাত্রার সাতকাহন: পর্ব-১-বিয়ে

বিবেকের লড়াই

ছবি

ছবি যেন শুধু ছবি নয়

বাত ব্যথার কারণ ও আধুনিক চিকিৎসা

ছবি

স্বাধীন স্বদেশে মুক্ত বঙ্গবন্ধু

ছবি

মহান নেতার স্বভূমিতে ফিরে আসা

ছবি

মেট্রোরেল : প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী চিন্তার ফসল

ছবি

আমার মা

ডিজিটাল বাংলাদেশ: প্রগতিশীল প্রযুক্তি, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নতি

ছবি

৩ নভেম্বর: ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের ধারাবাহিকতা

দেশের ইতিহাসে কলঙ্কজনক দ্বিতীয় অধ্যায়

এইচ এস সি ও সমমান পরীক্ষার্থীদের অনুশীলন

ছবি

ত্রিশ বছর পূর্তিতে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

শিল্প কারখানার পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনায় এনভায়রনমেন্টাল ইন্জিনিয়ারিং

অসুর: এক পরাজিত বিপ্লবী

অসুর জাতির ইতিহাস

tab

মুক্ত আলোচনা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: গৌরবের ৫৫ বছর

রাজিব শর্মা

বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) গৌরবময় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। প্রতিষ্ঠার বর্ণাঢ্য ৫৫ বছর পার করে আজ ১৮ নভেম্বর প্রতিষ্ঠানটি উদযাপন করতে চলেছে ৫৬তম জন্মদিন।

১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও অর্থনীতি- এই চারটি বিভাগ নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। অবশ্য এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল ১৯৬৫ সালে। শুরুর সময় সাতজন শিক্ষক ও ২০০ শিক্ষার্থী ছিলেন দেশের আয়তনে সবচেয়ে বড় এই বিদ্যাপীঠের।

চট্টগ্রামের মূল শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে হাটহাজারি উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নে অবস্থিত অনিন্দ্য সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয়টি। এটি দেশের তৃতীয় এবং শিক্ষাঙ্গনের আয়তনের দিক থেকে সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়।

চবি প্রতিষ্ঠার রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে চট্টগ্রাম বিভাগে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় চট্টগ্রামের অধিবাসীরা স্থানীয়ভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন অনুভব করেন। ১৯৪০ সালের ২৮ ডিসেম্বর কলকাতায় অনুষ্ঠিত জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সর্বভারতীয় সম্মেলনে মাওলানা মুনিরুজ্জামান ইসলামবাদী সভাপতির ভাষণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে একটি ‘ইসলামিক ইউনিভার্সিটি’ নির্মাণের কথা উপস্থাপন করেন। একই লক্ষ্যে তিনি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার দেয়াং-এ বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের জন্য ভূমি ক্রয় করেন। এর দুই বছর পর, ১৯৪২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নূর আহমদ বঙ্গীয় আইন পরিষদে চট্টগ্রামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আনুষ্ঠানিক দাবি উত্থাপন করেন। ষাটের দশকে চট্টগ্রামে একটি ‘বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

প্রথমদিকে এ বিশ্ববিদ্যালয় সিলেট, কুমিল্লা ও নোয়াখালীতে স্থাপনের পরিকল্পনা করা হলেও ১৯৬৩ সালের ১২ ডিসেম্বর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে স্থাপনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। ১৯৬৪ সালের ৯ মার্চ একটি জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের বৈঠকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ মঞ্জুর করা হয়। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এম ওসমান গণিকে চেয়ারম্যান এবং ড. কুদরাত-এ-খুদা, ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, এম ফেরদৌস খান ও ড. মফিজউদ্দীন আহমদকে সদস্য নির্বাচন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘স্থান নির্বাচন কমিশন’ গঠিত হয়। এই কমিশন সরেজমিন পর্যবেক্ষণ করে হাটহাজারি উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নে জঙ্গল পশ্চিম-পট্টি মৌজার নির্জন পাহাড়ি ভূমিকে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হিসেবে সুপারিশ করেন।

১৯৬৪ সালের ২৯ আগস্ট পাকিস্তানের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রাথমিকভাবে একিট দ্বিতল প্রশাসনিক ভবন, বিভাগীয় অফিস, শ্রেণিকক্ষ ও গ্রন্থাগারে জন্য একতলা ভবন তৈরি করার পাশাপাশি শিক্ষক ও ছাত্রদের আবাসনের ব্যবস্থাও করা হয়।

২০১৯ সালের হিসাবে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২৭ হাজার ৮৩৯ জন শিক্ষার্থী, যাঁদের মধ্যে ১৫ হাজার ৫৯৮ জন ছাত্র ও ৯ হাজার ১৭১ জন ছাত্রী এবং ৮৭২ জন শিক্ষক রয়েছেন। ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবহনের জন্য আছে শাটল ট্রেন যা বিশ্বে চবিরই একমাত্র রয়েছে। ছাত্রদের জন্য বর্তমানে ১২টি আবাসিক হল ও একটি ছাত্রাবাস এবং ছাত্রীদের জন্য ৪টি আবাসিক হল রয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯টি অনুষদের অধীনে ৫৪টি বিভাগ, ৭টি ইনস্টিটিউট, ৬টি গবেষণা কেন্দ্র ও অধীন ২১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।

দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছেন চবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস চবির শিক্ষক। তিনি এখানে অধ্যাপনা করার সময় গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত বিজ্ঞানী প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলাম, শিক্ষাবিদ প্রফেসর আহমদ শরীফ, ড. আনিসুজ্জামান, ড. হুমায়ুন আজাদ, ড. অনুপম সেন, ড. মইনুল হকসহ আরও অনেকে। চবিতে একাধিক একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাও রয়েছেন। দেশের গবেষণা, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলাসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পদচারণ রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে করোনা টেস্ট ও গবেষণায় চবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।

প্রিয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রত্যাশা থাকবে জ্ঞান-বিজ্ঞান, গবেষণা ও দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে আরও বেশি অবদান রাখবে এবং একদিন বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সেরা র‌্যাঙ্কিং-এ অবস্থান করবে।

back to top