alt

মতামত » উপ-সম্পাদকীয়

বায়ুদূষণ রোধে পদক্ষেপ প্রয়োজন

মোতাহার হোসেন

: মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২২

দেশে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলছে; কিন্তু এসব মেগা প্রকল্পসহ অন্যান্য উন্নয়ন কাজ করার ক্ষেত্রে পরিবেশ, প্রতিবেশ, শব্দদূষণ, বায়ুদূষণের বিষয়টি সম্পূর্ণ বিবেচনায় নেয়া হয়নি- এমন অভিযোগ নগর পরিকল্পনাবিদ ও পরিবেশবিদের।

রাজধানীর বায়ুদূষণ দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহর, জেলা শহর থেকে অনেক বেশি। আবার যানবাহনের কালো ধোঁয়া, উচ্চস্বরে হর্ণ বা হাইড্রোলিক বাজানো, বাড়িঘর নির্মাণের কারণে নির্মাণ সামগ্রীর জঞ্জাল, ইট-সুরকির কণা বাতাসকে দূষিত করে। উচ্চমাত্রার বায়ুদূষণে বছরে মারা যাচ্ছেন প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। পাশাপাশি মানুষ নানারকম রোগে আক্রান্ত হয়ে শারীরিক ও আর্থিকভাবে মারাত্মক ক্ষতির শিকার হচ্ছে। একই সঙ্গে মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপির ক্ষতি হচ্ছে ৩ দশমিক ৯ থেকে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।

বায়ুদূষণে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, হৃদরোগ, অ্যাজমা, হাঁপানি, শ^াসকষ্ট, নিম্নশ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্নতার ঝুঁকি। এছাড়া অন্যান্য স্বাস্থ্যগত অবস্থার ঝুঁকি বাড়ায় পাঁচ বছরের কমবয়সি শিশু, বয়স্ক এবং সহজাত রোগে আক্রান্তরা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এদের মধ্যে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা শ্বাসযন্ত্রের রোগে আক্রান্তরা অধিক ঝুঁকিপূর্ণ।

ঢাকা শহরে বড় বড় ইমারত নির্মাণ এবং ক্রমাগত যানবাহন চলাচলের এলাকায় বায়ুদূষণের মাত্রা সবচেয়ে বেশি। ঢাকায় বায়ুদূষণ এয়ার কোয়ালিটি নির্দেশিকা থেকে গড়ে ১৫০ শতাংশ বেশি। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইটভাটাসহ দেশের অন্যান্য স্থানের তুলনায় নির্মাণ এবং যানজটের কাছাকাছি বসবাসকারী শিশুদের মধ্যে নিম্ন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণের ঘটনা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। এছাড়া সিলেট বিভাগ, যেখানে দেশের সবচেয়ে বিশুদ্ধ বায়ু রয়েছে, সেখানেও ডব্লিউএইচও নির্দেশিত জিআইএমডব্লিউ পিএম-২ ঘনত্বের মাত্রা ৮০ শতাংশ বেশি। এটি প্রতিদিন ১২টি সিগারেট খাওয়ার সমান।

শিশু থেকে বয়স্ক সবাইকেই ঝুঁকির মধ্যে ফেলে বায়ুদূষণ। ২০১৯ সালে বাংলাদেশে মৃত্যু ও অক্ষমতার দ্বিতীয় বৃহত্তম কারণ ছিল বায়ুদূষণ। ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বায়ুর মানের তালিকায় আধিপত্য বজায় রেখেছে।

এ অবস্থার মধ্যেও গত বছর পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বায়ুদূষণ রোধে নির্দেশিকার বাস্তবায়ন দেখা যায়নি। নির্দেশিকায় রাস্তা নির্মাণের সময় নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, বিটুমিনের ওপর বালু না ছিটিয়ে মিনি অ্যাসফল্ট প্ল্যান্টের মতো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার, রাস্তার পাশের মাটি কংক্রিট বা ঘাসে ঢেকে দেয়া, রাস্তা পরিষ্কারের ঝাড়ুর পরিবর্তে ভ্যাকুয়াম সুইপিং ট্রাক ব্যবহার, বড় সড়কে কমপক্ষে দুবার পানি ছিটানোর ববস্থা নেয়া কার্যকর করার উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি।

দেশে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে দীর্ঘদিন ধরে নির্মাণকাজ চলতে থাকে। কাজে ব্যবহৃত মালপত্র ঢেকে রাখা হয় না। উন্নত বিশ্বে নির্মাণকাজ বিশেষভাবে ঢেকে এবং কম সময় নিয়ে করা হয়। এখানে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করা হয় বছরব্যাপী এবং মাটিগুলো রাস্তার পাশেই রাখা হয়। এগুলো বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। এখানে গার্মেন্টস এবং শিল্প কারখানার বর্জ্য থেকেও দূষণ ছড়ায় ব্যাপকভাবে। উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। ঢাকার আশপাশে প্রচুর ইটভাটা রয়েছে এবং সেগুলো দূষণের জন্য মারাত্মকভাবে দায়ী। পৃথিবীর অনেক দেশে ইটভাটা নেই। তারা সিমেন্টের তৈরি ব্লক ব্যবহার করে। ব্লক ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া যেতে পারে।

আবার কখনো কখনো গৃহের ভেতর দূষণ (ইনডোর এয়ার পলিউশন) হয়। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যসম্মত রান্নাঘর ব্যবহারে বিষয় চিন্তাভাবনা করা জরুরি। এজন্য সরকারি পর্যায় থেকে নানা পদক্ষেপ নেয়া জরুরি। বায়ু দূষণের কারণগুলোই বলে দিচ্ছে এ দূষণ কমানো বা রোধ করা সম্ভব। কিছু নিয়ম, কিছু পরিকল্পনা এবং সমন্বিত উদ্যোগই কমাতে পারে বায়ুদূষণ।

শুধু স্থানীয়ভাবে ঢাকায় বায়ুদূষণ কমালে কাজ হবে না। এজন্য আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ বন্ধ করার বিষয়ে আঞ্চলিকভাবেও উদ্যোগ নেয়ার বিষয়ে সব দেশের একমত হওয়া প্রয়োজন। এটা না হলে এ অঞ্চলের কোনো দেশের বায়ু দূষণমুক্ত হবে না। তাই দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বায়ুদূষণ রোধে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে সরকারি উদ্যোগ দরকার। তাহলেই বায়ুদূষণ থেকে পরিত্রাণ সম্ভব।

[লেখক : সাধারণ সম্পাদক-বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম]

শীতকালীন জীবন: সংগ্রাম, সংস্কৃতি ও সহমর্মিতা

অ্যালগরিদমের রাজনীতি

চারদিকে আতঙ্ক আর শঙ্কা

অধ্যবসায়ের বিকল্প নেই

দিপু দাস হত্যাকাণ্ড ও মব সন্ত্রাস

ভোগের দৃশ্যপট: ঢাকায় আধুনিকতা কেন কেবল অল্প কিছু মানুষের জন্য?

স্বর্ণের মোহ ও মানবিক দ্বন্দ্ব

ভালোবাসার দেহধারণ: বড়দিনের তাৎপর্য

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট

বিনা-ভাড়ার ট্রেনযাত্রা

ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলে এশিয়া

ছবি

নামে ইসলামী, কাজে আবু জাহেল!

জলবায়ু পরিবর্তন: স্বাস্থ্যঝুঁকি

ছবি

অস্থির পেঁয়াজের বাজার: আমদানি কি সত্যিই সমাধান?

মূল্যবৃদ্ধির ঘেরাটোপ: সংকটাক্রান্ত পরিবার ও সামাজিক রূপান্তর

বায়দূষণে অকালমৃত্যু

লাশের বদলে লাশই যদি চুড়ান্ত হয়, তবে রাষ্ট্রের দরকার কী?

ভিক্ষাবৃত্তি যেখানে অন্যতম পেশা

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

আদিবাসীদের ভূমি অধিকার ও নিরাপত্তা সংকট

“মুনীর চৌধুরীর কবর...”

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

জলবায়ু সংকট ও খাদ্য নিরাপত্তা

স্বাধীন তদন্ত কমিশন দাবির নেপথ্যে কি দায়মুক্তি?

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

প্রহর গুনি কোন আশাতে!

বিজয়ের রক্তাক্ত সূর্য ও আমাদের ঋণের হিসাব

বিজয় দিবস: নতুন প্রজন্মের রাষ্ট্রচিন্তার দিকদর্শন

ছবি

আমাদের বিজয়ের অন্তর্নিহিত বার্তা

প্রাণিসম্পদ: দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি

জমির জরিপ: ন্যায়বিচার প্রসঙ্গ

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

উন্নয়নের আড়ালে রোগীর ভোগান্তি: আস্থা সংকটে স্বাস্থ্যসেবা

ছবি

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস: অমিত শক্তির উৎস

ছবি

বেগম রোকেয়া এখনো জাগ্রত

পশ্চিমবঙ্গ: বামপন্থীদের ‘বাংলা বাঁচাও’-এর ডাক

tab

মতামত » উপ-সম্পাদকীয়

বায়ুদূষণ রোধে পদক্ষেপ প্রয়োজন

মোতাহার হোসেন

মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২২

দেশে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলছে; কিন্তু এসব মেগা প্রকল্পসহ অন্যান্য উন্নয়ন কাজ করার ক্ষেত্রে পরিবেশ, প্রতিবেশ, শব্দদূষণ, বায়ুদূষণের বিষয়টি সম্পূর্ণ বিবেচনায় নেয়া হয়নি- এমন অভিযোগ নগর পরিকল্পনাবিদ ও পরিবেশবিদের।

রাজধানীর বায়ুদূষণ দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহর, জেলা শহর থেকে অনেক বেশি। আবার যানবাহনের কালো ধোঁয়া, উচ্চস্বরে হর্ণ বা হাইড্রোলিক বাজানো, বাড়িঘর নির্মাণের কারণে নির্মাণ সামগ্রীর জঞ্জাল, ইট-সুরকির কণা বাতাসকে দূষিত করে। উচ্চমাত্রার বায়ুদূষণে বছরে মারা যাচ্ছেন প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। পাশাপাশি মানুষ নানারকম রোগে আক্রান্ত হয়ে শারীরিক ও আর্থিকভাবে মারাত্মক ক্ষতির শিকার হচ্ছে। একই সঙ্গে মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপির ক্ষতি হচ্ছে ৩ দশমিক ৯ থেকে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।

বায়ুদূষণে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, হৃদরোগ, অ্যাজমা, হাঁপানি, শ^াসকষ্ট, নিম্নশ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্নতার ঝুঁকি। এছাড়া অন্যান্য স্বাস্থ্যগত অবস্থার ঝুঁকি বাড়ায় পাঁচ বছরের কমবয়সি শিশু, বয়স্ক এবং সহজাত রোগে আক্রান্তরা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এদের মধ্যে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা শ্বাসযন্ত্রের রোগে আক্রান্তরা অধিক ঝুঁকিপূর্ণ।

ঢাকা শহরে বড় বড় ইমারত নির্মাণ এবং ক্রমাগত যানবাহন চলাচলের এলাকায় বায়ুদূষণের মাত্রা সবচেয়ে বেশি। ঢাকায় বায়ুদূষণ এয়ার কোয়ালিটি নির্দেশিকা থেকে গড়ে ১৫০ শতাংশ বেশি। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইটভাটাসহ দেশের অন্যান্য স্থানের তুলনায় নির্মাণ এবং যানজটের কাছাকাছি বসবাসকারী শিশুদের মধ্যে নিম্ন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণের ঘটনা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। এছাড়া সিলেট বিভাগ, যেখানে দেশের সবচেয়ে বিশুদ্ধ বায়ু রয়েছে, সেখানেও ডব্লিউএইচও নির্দেশিত জিআইএমডব্লিউ পিএম-২ ঘনত্বের মাত্রা ৮০ শতাংশ বেশি। এটি প্রতিদিন ১২টি সিগারেট খাওয়ার সমান।

শিশু থেকে বয়স্ক সবাইকেই ঝুঁকির মধ্যে ফেলে বায়ুদূষণ। ২০১৯ সালে বাংলাদেশে মৃত্যু ও অক্ষমতার দ্বিতীয় বৃহত্তম কারণ ছিল বায়ুদূষণ। ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বায়ুর মানের তালিকায় আধিপত্য বজায় রেখেছে।

এ অবস্থার মধ্যেও গত বছর পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বায়ুদূষণ রোধে নির্দেশিকার বাস্তবায়ন দেখা যায়নি। নির্দেশিকায় রাস্তা নির্মাণের সময় নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, বিটুমিনের ওপর বালু না ছিটিয়ে মিনি অ্যাসফল্ট প্ল্যান্টের মতো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার, রাস্তার পাশের মাটি কংক্রিট বা ঘাসে ঢেকে দেয়া, রাস্তা পরিষ্কারের ঝাড়ুর পরিবর্তে ভ্যাকুয়াম সুইপিং ট্রাক ব্যবহার, বড় সড়কে কমপক্ষে দুবার পানি ছিটানোর ববস্থা নেয়া কার্যকর করার উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি।

দেশে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে দীর্ঘদিন ধরে নির্মাণকাজ চলতে থাকে। কাজে ব্যবহৃত মালপত্র ঢেকে রাখা হয় না। উন্নত বিশ্বে নির্মাণকাজ বিশেষভাবে ঢেকে এবং কম সময় নিয়ে করা হয়। এখানে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করা হয় বছরব্যাপী এবং মাটিগুলো রাস্তার পাশেই রাখা হয়। এগুলো বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। এখানে গার্মেন্টস এবং শিল্প কারখানার বর্জ্য থেকেও দূষণ ছড়ায় ব্যাপকভাবে। উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। ঢাকার আশপাশে প্রচুর ইটভাটা রয়েছে এবং সেগুলো দূষণের জন্য মারাত্মকভাবে দায়ী। পৃথিবীর অনেক দেশে ইটভাটা নেই। তারা সিমেন্টের তৈরি ব্লক ব্যবহার করে। ব্লক ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া যেতে পারে।

আবার কখনো কখনো গৃহের ভেতর দূষণ (ইনডোর এয়ার পলিউশন) হয়। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যসম্মত রান্নাঘর ব্যবহারে বিষয় চিন্তাভাবনা করা জরুরি। এজন্য সরকারি পর্যায় থেকে নানা পদক্ষেপ নেয়া জরুরি। বায়ু দূষণের কারণগুলোই বলে দিচ্ছে এ দূষণ কমানো বা রোধ করা সম্ভব। কিছু নিয়ম, কিছু পরিকল্পনা এবং সমন্বিত উদ্যোগই কমাতে পারে বায়ুদূষণ।

শুধু স্থানীয়ভাবে ঢাকায় বায়ুদূষণ কমালে কাজ হবে না। এজন্য আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ বন্ধ করার বিষয়ে আঞ্চলিকভাবেও উদ্যোগ নেয়ার বিষয়ে সব দেশের একমত হওয়া প্রয়োজন। এটা না হলে এ অঞ্চলের কোনো দেশের বায়ু দূষণমুক্ত হবে না। তাই দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বায়ুদূষণ রোধে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে সরকারি উদ্যোগ দরকার। তাহলেই বায়ুদূষণ থেকে পরিত্রাণ সম্ভব।

[লেখক : সাধারণ সম্পাদক-বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম]

back to top