ব্যক্তিগত গাড়ির প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ২ শতাংশ। এ হিসেবে ২০৩০ সালে সাড়ে ৩ লাখ ব্যক্তিগত গাড়ি রাস্তায় চলাচল করবে। এ বিশাল সংখ্যক ব্যক্তিগত গাড়ি পার্কিং এর জন্য যে পরিমাণ জায়গা প্রয়োজন হবে তা দেয়া সম্ভব্য নয়। এ জন্যই এখনই ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের আহবান জানিয়েছেন গণপরিবহন বিশেষজ্ঞরা।
বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) ‘বিশ্ব ব্যক্তিগত গাড়িমুক্ত দিবস’ উপলক্ষ্যে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) কর্মশালায় বক্তারা এ কথা বলেন। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হল ‘গণপরিবহনে ও হেঁটে চলি, ব্যক্তিগত গাড়ি সীমিত করি’।
ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমানে সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এস এম সালেহউদ্দিন, স্থপতি ইকবাল হাবিব, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. আকতার মাহমুদ, বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান ড. মুসলেহ উদ্দিন হাসান ও বুয়েটের দুর্ঘটনা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. মো. হাদীউজ্জামান প্রমুখ।
মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান সরকার গণপরিবহন ব্যবস্থাকে প্রাধান্য দিয়ে মেট্রোরেল, বাস র্যাপিড ট্রানজিট, বাস রুট ফ্রাঞ্চাইজের আওতায় এবং উন্নত আধুনিক বাস সার্ভিসের মাধ্যমে গণপরিবহন ভিত্তিক শহর গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। এ ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনকেও এগিয়ে আসতে হবে। ফুটপাতগুলো হাঁটার উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলা প্রয়োজন। সড়কে গাড়ির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আমাদের স্টাডি করা প্রয়োজন। ডিটিসিএ সকল অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে সমীক্ষা পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করলে মন্ত্রণালয় থেকে সহযোগিতা করা হবে।’
ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমান বলেন, ‘মেট্রোরেল, বাস র্যাপিড ট্রানজিট, বাস রুট ফ্রাঞ্চাইজ, প্রয়োজনীয় সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ এবং মানসম্মত ফুটপাত তৈরিসহ বিভিন্ন ধরনের কাজ চলমান রয়েছে। এগুলো সম্পন্ন হলে ব্যক্তিগত ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পর্যায়ক্রমে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
ড. এস এম সালেহউদ্দিন বলেন, ‘ব্যক্তিগত গাড়িমুক্ত দিবসের তাৎপর্য আমাদের বুঝতে হবে। পথচারীকে প্রাধান্য দিয়ে গণপরিবহন ব্যবস্থাকে আধুনিকায়ন করতে হবে। পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়িকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’
বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
ব্যক্তিগত গাড়ির প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ২ শতাংশ। এ হিসেবে ২০৩০ সালে সাড়ে ৩ লাখ ব্যক্তিগত গাড়ি রাস্তায় চলাচল করবে। এ বিশাল সংখ্যক ব্যক্তিগত গাড়ি পার্কিং এর জন্য যে পরিমাণ জায়গা প্রয়োজন হবে তা দেয়া সম্ভব্য নয়। এ জন্যই এখনই ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের আহবান জানিয়েছেন গণপরিবহন বিশেষজ্ঞরা।
বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) ‘বিশ্ব ব্যক্তিগত গাড়িমুক্ত দিবস’ উপলক্ষ্যে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) কর্মশালায় বক্তারা এ কথা বলেন। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হল ‘গণপরিবহনে ও হেঁটে চলি, ব্যক্তিগত গাড়ি সীমিত করি’।
ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমানে সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এস এম সালেহউদ্দিন, স্থপতি ইকবাল হাবিব, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. আকতার মাহমুদ, বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান ড. মুসলেহ উদ্দিন হাসান ও বুয়েটের দুর্ঘটনা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. মো. হাদীউজ্জামান প্রমুখ।
মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান সরকার গণপরিবহন ব্যবস্থাকে প্রাধান্য দিয়ে মেট্রোরেল, বাস র্যাপিড ট্রানজিট, বাস রুট ফ্রাঞ্চাইজের আওতায় এবং উন্নত আধুনিক বাস সার্ভিসের মাধ্যমে গণপরিবহন ভিত্তিক শহর গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। এ ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনকেও এগিয়ে আসতে হবে। ফুটপাতগুলো হাঁটার উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলা প্রয়োজন। সড়কে গাড়ির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আমাদের স্টাডি করা প্রয়োজন। ডিটিসিএ সকল অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে সমীক্ষা পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করলে মন্ত্রণালয় থেকে সহযোগিতা করা হবে।’
ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমান বলেন, ‘মেট্রোরেল, বাস র্যাপিড ট্রানজিট, বাস রুট ফ্রাঞ্চাইজ, প্রয়োজনীয় সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ এবং মানসম্মত ফুটপাত তৈরিসহ বিভিন্ন ধরনের কাজ চলমান রয়েছে। এগুলো সম্পন্ন হলে ব্যক্তিগত ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পর্যায়ক্রমে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
ড. এস এম সালেহউদ্দিন বলেন, ‘ব্যক্তিগত গাড়িমুক্ত দিবসের তাৎপর্য আমাদের বুঝতে হবে। পথচারীকে প্রাধান্য দিয়ে গণপরিবহন ব্যবস্থাকে আধুনিকায়ন করতে হবে। পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়িকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’