সকল প্রকার সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শিশুদের নিরাপত্তায় নতুন পদক্ষেপ নিল অস্ট্রেলিয়া। আজ (২৫ অক্টোবর) সোমবার দেশটিতে একটি খসড়া আইন পেশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, বয়স ১৬ বছরের কম হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের জন্য অভিভাবকের অনুমতি নিতে হবে।
নতুন এই অনলাইন প্রাইভেসি আইনে বলা হয়েছে, ফেইসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামের মতো সকল সোশ্যাল মিডিয়া, রেডইটের মতো অনলাইন ফোরাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ সকল মেসেজিং অ্যাপ, বাম্বলের মতো স্মার্টফোন ডেটিং অ্যাপ কোম্পানিগুলোকে ব্যবহারকারীদের বয়স নির্ধারণের জন্য যাবতীয় যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ নিতে হবে। আর শিশুদের তথ্য সংগ্রহের সময় অবশ্যই তাদের আগ্রহকে প্রাধান্য দিতে হবে।
আইনটি বাস্তবায়িত হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোকে যেকোনো উপায়ে ব্যবহারকারীর বয়স জানতে হবে। ফেইসবুক-টুইটারের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো যদি নিয়ম মানতে ব্যর্থ হয়, তাহলে ওই প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক টার্নওভারের ১০ শতাংশ, আইনটি ভেঙে যত আয় করেছে তার তিন গুণ কিংবা ১০ মিলিয়ন অস্ট্রেলীয় ডলার জরিমানা করার বিধান করার কথা বলা হয়েছে।
বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবাধ কর্তৃত্ব নিয়ন্ত্রণে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এর আগে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে একটি ঐতিহাসিক আইন পাস করে দেশটির সরকার। ওই আইনে ফেইসবুক-গুগলের মতো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্ল্যাটফর্মে অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সংবাদ দেখানোর জন্য সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানকে আর্থিক সুবিধা প্রদান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আর এমন আইন বিশ্বে এটিই প্রথম।
সোমবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
সকল প্রকার সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শিশুদের নিরাপত্তায় নতুন পদক্ষেপ নিল অস্ট্রেলিয়া। আজ (২৫ অক্টোবর) সোমবার দেশটিতে একটি খসড়া আইন পেশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, বয়স ১৬ বছরের কম হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের জন্য অভিভাবকের অনুমতি নিতে হবে।
নতুন এই অনলাইন প্রাইভেসি আইনে বলা হয়েছে, ফেইসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামের মতো সকল সোশ্যাল মিডিয়া, রেডইটের মতো অনলাইন ফোরাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ সকল মেসেজিং অ্যাপ, বাম্বলের মতো স্মার্টফোন ডেটিং অ্যাপ কোম্পানিগুলোকে ব্যবহারকারীদের বয়স নির্ধারণের জন্য যাবতীয় যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ নিতে হবে। আর শিশুদের তথ্য সংগ্রহের সময় অবশ্যই তাদের আগ্রহকে প্রাধান্য দিতে হবে।
আইনটি বাস্তবায়িত হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোকে যেকোনো উপায়ে ব্যবহারকারীর বয়স জানতে হবে। ফেইসবুক-টুইটারের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো যদি নিয়ম মানতে ব্যর্থ হয়, তাহলে ওই প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক টার্নওভারের ১০ শতাংশ, আইনটি ভেঙে যত আয় করেছে তার তিন গুণ কিংবা ১০ মিলিয়ন অস্ট্রেলীয় ডলার জরিমানা করার বিধান করার কথা বলা হয়েছে।
বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবাধ কর্তৃত্ব নিয়ন্ত্রণে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এর আগে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে একটি ঐতিহাসিক আইন পাস করে দেশটির সরকার। ওই আইনে ফেইসবুক-গুগলের মতো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্ল্যাটফর্মে অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সংবাদ দেখানোর জন্য সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানকে আর্থিক সুবিধা প্রদান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আর এমন আইন বিশ্বে এটিই প্রথম।