alt

জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কি.মি যানজট

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ১১ মে ২০২১

ঈদুল ফিতর সামনে রেখে রাজধানী থেকে লোকজন যাচ্ছেন গ্রামের বাড়ি। নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেটির তোয়াক্কা না করে মানুষ ছুটছে যে যার মতো ব্যবস্থায়। কেউ পায়ে হেঁটে আবার কেউ কোনোভাবে ঢাকার বাইরে গিয়ে চড়ছেন গণপরিবহনে। জানা গেছে, গ্রামের বাড়িতে ফিরতে মরিয়া মানুষগুলোকে বহনকারী যানগুলোর বিশাল জট সৃষ্টি হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে। আজ মঙ্গলবার ভোর থেকে সৃষ্ট এ তীব্র জট পৌঁছেছে দাউদকান্দির শহীদনগর থেকে পুটিয়া পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার।

দেশের তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকলেও দীর্ঘ সময় যানজটে বসে থাকতে পারছেন না মানুষ। জ্যামের ভোগান্তি মাথায় নিয়ে অনেকেই হেঁটে গন্তব্যে রওনা দিয়েছেন। কয়েকজন যাত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোর পাঁচটায় ঢাকায় সায়দাবাদ থেকে একটি বাসে চড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেন তারা। জ্যাম ঠেলে দাউদকান্দির গৌরীপুর পর্যন্ত আসতে তাদের সময় লেগেছে চার ঘণ্টা। বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছাতে কত সময় লাগবে, জানা নেই তাদের।

আকরাম নামে এক যাত্রী জানান, ভোরে রওনা দিয়ে দুপুর ১২টার দিকে কুমিল্লার মুরাদনগর পর্যন্ত তিনি আসতে পেরেছেন। জ্যামের কারণে নোয়াখালি পর্যন্ত যেতে আরও ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা লাগতে পারে।

অনেক যাত্রীর অভিযোগ, উল্টো পথে যানবাহন চলা, মহাসড়কের বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডে লোকাল বাসের স্ট্যান্ড থাকা ও পণ্যবাহী যানবাহনের কারণে তীব্র এ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।

কয়েকজন বাস চালক জানিয়েছেন, ঈদের যাত্রা হলেও যাত্রীদের পাশাপাশি তাদেরও ভোগান্তি অনেক। দীর্ঘক্ষণ জ্যামে বসে থাকার কারণে বাসের তেল-গ্যাস পুড়ছে। এতে তাদের আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি দিন-রাতের যাতায়াতে ভোগান্তি হচ্ছে।

সোহেল খান চাকরি সুবাদের থাকেন ঢাকায়। তার গ্রামের বাড়ি চান্দিনা সদরে। তিনি জানান, বাসা থেকে রওনা দিয়ে কোনো রকম দাউদকান্দির গৌরীপুর পর্যন্ত আসেন। পরে সাত কিলোমিটার হেঁটে বাড়ি পৌঁছান তিনি।

দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আবদুল্লাহ বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সার্বক্ষণিক হাইওয়ে পুলিশ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। যানজট নিরসনের চেষ্টা চলছে।’

ছবি

রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হলেন এম ইউ কবীর চৌধুরী

বাল্যবিবাহ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে : মানবাধিকার কমিশন

ছবি

১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী

ছবি

শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি

ছবি

যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

ছবি

গ্যাস সংকটে আগামীর ‘ভরসা’ এলএনজি

ছবি

রানা প্লাজা ধসের ১১ বছর : ‘আমার স্বপ্নও ভেঙে গেছে’

ছবি

এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য

ছবি

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

ছবি

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ৩ নতুন বিচারক

ছবি

কক্সবাজারে ভোটার হওয়া রোহিঙ্গাদের তালিকা চায় হাই কোর্ট

ছবি

ব্যাংকক পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

ছবি

তাপপ্রবাহের এলাকা আরও বাড়বে

ছবি

ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী

ছবি

বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই

ছবি

ঢাকা ছাড়লেন কাতারের আমির

ছবি

সোমালি জলদস্যুদের দ্বারা জব্দ করা জাহাজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছেছে; ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিকের সবাই নিরাপদ

ছবি

পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন

ছবি

পদত্যাগ না করেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন

ছবি

বান্দরবানের তিন উপজেলায় ভোট স্থগিত : ইসি সচিব

ছবি

তীব্র দাবদাহের মধ্যেও বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড , আছে লোড শেডিংও

ছবি

বাংলাদেশ-কাতার ১০ চুক্তি সই

ছবি

ঢাকা থেকে প্রধান ১৫টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়ল

ছবি

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির

ছবি

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বাড়লো আরও ৩ দিন, দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ

ছবি

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ড এর যৌথ অংশগ্রহণে টিএল-২০২৪ উদ্বোধন

ছবি

শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ--স্পীকার

ছবি

দু’দিনের সফরে কাতারের আমির ঢাকায়

ছবি

পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

ছবি

৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া

ছবি

আনু মুহাম্মদের পায়ে ‌‘কম্বাইন্ড অপারেশন’ দরকার: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ছবি

আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা

ছবি

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা, বাড়লো আরও ৩ দিন

ছবি

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেই কি এত তাপ?

ছবি

ভারতের উজানে পানি প্রত্যাহার করে নেয়ায় তিস্তা মরা খালে পরিনত হয়েছে

ছবি

তাপদাহ : হাসপাতাল প্রস্তুত রাখার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

tab

জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কি.মি যানজট

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ১১ মে ২০২১

ঈদুল ফিতর সামনে রেখে রাজধানী থেকে লোকজন যাচ্ছেন গ্রামের বাড়ি। নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেটির তোয়াক্কা না করে মানুষ ছুটছে যে যার মতো ব্যবস্থায়। কেউ পায়ে হেঁটে আবার কেউ কোনোভাবে ঢাকার বাইরে গিয়ে চড়ছেন গণপরিবহনে। জানা গেছে, গ্রামের বাড়িতে ফিরতে মরিয়া মানুষগুলোকে বহনকারী যানগুলোর বিশাল জট সৃষ্টি হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে। আজ মঙ্গলবার ভোর থেকে সৃষ্ট এ তীব্র জট পৌঁছেছে দাউদকান্দির শহীদনগর থেকে পুটিয়া পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার।

দেশের তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকলেও দীর্ঘ সময় যানজটে বসে থাকতে পারছেন না মানুষ। জ্যামের ভোগান্তি মাথায় নিয়ে অনেকেই হেঁটে গন্তব্যে রওনা দিয়েছেন। কয়েকজন যাত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোর পাঁচটায় ঢাকায় সায়দাবাদ থেকে একটি বাসে চড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেন তারা। জ্যাম ঠেলে দাউদকান্দির গৌরীপুর পর্যন্ত আসতে তাদের সময় লেগেছে চার ঘণ্টা। বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছাতে কত সময় লাগবে, জানা নেই তাদের।

আকরাম নামে এক যাত্রী জানান, ভোরে রওনা দিয়ে দুপুর ১২টার দিকে কুমিল্লার মুরাদনগর পর্যন্ত তিনি আসতে পেরেছেন। জ্যামের কারণে নোয়াখালি পর্যন্ত যেতে আরও ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা লাগতে পারে।

অনেক যাত্রীর অভিযোগ, উল্টো পথে যানবাহন চলা, মহাসড়কের বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডে লোকাল বাসের স্ট্যান্ড থাকা ও পণ্যবাহী যানবাহনের কারণে তীব্র এ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।

কয়েকজন বাস চালক জানিয়েছেন, ঈদের যাত্রা হলেও যাত্রীদের পাশাপাশি তাদেরও ভোগান্তি অনেক। দীর্ঘক্ষণ জ্যামে বসে থাকার কারণে বাসের তেল-গ্যাস পুড়ছে। এতে তাদের আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি দিন-রাতের যাতায়াতে ভোগান্তি হচ্ছে।

সোহেল খান চাকরি সুবাদের থাকেন ঢাকায়। তার গ্রামের বাড়ি চান্দিনা সদরে। তিনি জানান, বাসা থেকে রওনা দিয়ে কোনো রকম দাউদকান্দির গৌরীপুর পর্যন্ত আসেন। পরে সাত কিলোমিটার হেঁটে বাড়ি পৌঁছান তিনি।

দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আবদুল্লাহ বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সার্বক্ষণিক হাইওয়ে পুলিশ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। যানজট নিরসনের চেষ্টা চলছে।’

back to top