তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সজীব ওয়াজেদ জয়কে বাংলাদেশের জন্য আশির্বাদ উল্লেখ করে বলেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র কিংবা প্রধানমন্ত্রীর সন্তান হিসেবে নয় সজীব ওয়াজেদ অর্ধশত বছরে সপ্রতিভায় উজ্জ্বল নক্ষত্রে পরিণত হয়েছেন। সজীব ওয়াজেদকে বিগত ৫০ বছর জীবনে সংকট ও সংগ্রামের মধ্য দিয়েই এগিয়ে যেতে হয়েছে। তিনি সকল সংকট ও সংগ্রামকে জয় করে তাঁর মেধা, সততা ও পরিশ্রম দিয়ে একের পর এক সকল বাধা অতিক্রম করে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছেছে বলে পলক উল্লেখ করেন। প্রতিমন্ত্রী ২৭ জুলাই ডিজিটাল প্লাটফর্মে সজীব ওয়াজেদের ৫১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ‘সজীব ওয়াজেদ জয়, সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বত্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশের সামগ্রিক কার্যক্রম সজীব ওয়াজেদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন ৫০ বছরের মধ্যে তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশের মতো একটি রূপকল্প বাস্তবে রূপদান করেছেন। ১৭ কোটি মানুষের জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং উন্নত, আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর অর্থনীতি উপহার দিয়েছেন। পলক বলেন করোনা মহামারী মোকাবেলায় তার পরামর্শেই আমরা বিজনেস কন্টিউনিটি প্ল্যান প্রণয়ন করি। করোনার কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হলেও ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের ফলে দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, লজিস্টিকস, বিচারিক কার্যক্রম, ডিজিটাল গরুর হাটে কোরবানির গরু ক্রয় বিক্রয় এবং দেশের অর্থনীতিসহ প্রায় সব কিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন একজন ভিশনারি ও মেধাবী নেতা হিসেবে জয়ের জীবন দর্শনের মূলে রয়েছে সততা। জীবন ও কর্মের সকল ক্ষেত্রেই সততার অনুশীলন করছেন বলেই তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে এতটা সফল। প্রকৃতপক্ষে জয় বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের পথিকৃৎ ও সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি ।
আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচিালক পার্তপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক খাইরুল আমিন, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাক্তার বিকর্ণ কুমার ঘোষ, এটুআই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ডঃ আবদুল মান্নান, বেসিসের সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির, বাক্কোর সভাপতি ওয়াহিদুর রহমান শরীফ, আইসিটি বিভাগের এলআইসিটি প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার সামি আহমেদ, আইএসপিএবি এর সভাপতি এম এ হাকিম, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি শাহিদ-উল-মুনীর, ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল প্রমুখ।
পরে প্রতিমন্ত্রী ‘সজীব ওয়াজেদ জয়, সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি’ (http://www.agamirproticchobi.net)
ডিজিটাল বইয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই ২০২১
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সজীব ওয়াজেদ জয়কে বাংলাদেশের জন্য আশির্বাদ উল্লেখ করে বলেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র কিংবা প্রধানমন্ত্রীর সন্তান হিসেবে নয় সজীব ওয়াজেদ অর্ধশত বছরে সপ্রতিভায় উজ্জ্বল নক্ষত্রে পরিণত হয়েছেন। সজীব ওয়াজেদকে বিগত ৫০ বছর জীবনে সংকট ও সংগ্রামের মধ্য দিয়েই এগিয়ে যেতে হয়েছে। তিনি সকল সংকট ও সংগ্রামকে জয় করে তাঁর মেধা, সততা ও পরিশ্রম দিয়ে একের পর এক সকল বাধা অতিক্রম করে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছেছে বলে পলক উল্লেখ করেন। প্রতিমন্ত্রী ২৭ জুলাই ডিজিটাল প্লাটফর্মে সজীব ওয়াজেদের ৫১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ‘সজীব ওয়াজেদ জয়, সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বত্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশের সামগ্রিক কার্যক্রম সজীব ওয়াজেদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন ৫০ বছরের মধ্যে তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশের মতো একটি রূপকল্প বাস্তবে রূপদান করেছেন। ১৭ কোটি মানুষের জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং উন্নত, আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর অর্থনীতি উপহার দিয়েছেন। পলক বলেন করোনা মহামারী মোকাবেলায় তার পরামর্শেই আমরা বিজনেস কন্টিউনিটি প্ল্যান প্রণয়ন করি। করোনার কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হলেও ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের ফলে দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, লজিস্টিকস, বিচারিক কার্যক্রম, ডিজিটাল গরুর হাটে কোরবানির গরু ক্রয় বিক্রয় এবং দেশের অর্থনীতিসহ প্রায় সব কিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন একজন ভিশনারি ও মেধাবী নেতা হিসেবে জয়ের জীবন দর্শনের মূলে রয়েছে সততা। জীবন ও কর্মের সকল ক্ষেত্রেই সততার অনুশীলন করছেন বলেই তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে এতটা সফল। প্রকৃতপক্ষে জয় বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের পথিকৃৎ ও সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি ।
আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচিালক পার্তপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক খাইরুল আমিন, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাক্তার বিকর্ণ কুমার ঘোষ, এটুআই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ডঃ আবদুল মান্নান, বেসিসের সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির, বাক্কোর সভাপতি ওয়াহিদুর রহমান শরীফ, আইসিটি বিভাগের এলআইসিটি প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার সামি আহমেদ, আইএসপিএবি এর সভাপতি এম এ হাকিম, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি শাহিদ-উল-মুনীর, ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল প্রমুখ।
পরে প্রতিমন্ত্রী ‘সজীব ওয়াজেদ জয়, সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি’ (http://www.agamirproticchobi.net)
ডিজিটাল বইয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।