কক্সবাজার উপকূলে লবণ উৎপাদন বেড়েছে। দৈনিক উৎপাদিত হচ্ছে ৩০ হাজার মেট্রিক টন লবণ। অনুকূল আবহাওয়ার কারণে লবণের এ বাম্পার উৎপাদন বলে জানান কৃষকরা।
কক্সবাজার সদর, ঈদগাঁও, মহেশখালী, চকরিয়া, টেকনাফ, কুতুবদিয়া, পেকুয়া ও চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় ৬৬ হাজার ৪২৪ একর জমিতে এবার লবণ উৎপাদিত হচ্ছে। এসব মাঠে লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিক টন লবণ।
চলতি বছর দেশে লবণের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন। এবছর এপ্রিলের এ পর্যন্ত লবণ উৎপাদিত হয়েছে ১৭ লাখ মেট্রিক টন। প্রতি মণ লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৩৬০ টাকায়।
কক্সবাজার লবণ শিল্প উন্নয়ন প্রকল্পের উপ- মহাব্যবস্থাপক জাফর ইকবাল ভূঁইয়া জানান, উৎপাদন বেশি হওয়ায় এবং অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করায় লবণের দাম কমতে পারে।
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
কক্সবাজার উপকূলে লবণ উৎপাদন বেড়েছে। দৈনিক উৎপাদিত হচ্ছে ৩০ হাজার মেট্রিক টন লবণ। অনুকূল আবহাওয়ার কারণে লবণের এ বাম্পার উৎপাদন বলে জানান কৃষকরা।
কক্সবাজার সদর, ঈদগাঁও, মহেশখালী, চকরিয়া, টেকনাফ, কুতুবদিয়া, পেকুয়া ও চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় ৬৬ হাজার ৪২৪ একর জমিতে এবার লবণ উৎপাদিত হচ্ছে। এসব মাঠে লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিক টন লবণ।
চলতি বছর দেশে লবণের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন। এবছর এপ্রিলের এ পর্যন্ত লবণ উৎপাদিত হয়েছে ১৭ লাখ মেট্রিক টন। প্রতি মণ লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৩৬০ টাকায়।
কক্সবাজার লবণ শিল্প উন্নয়ন প্রকল্পের উপ- মহাব্যবস্থাপক জাফর ইকবাল ভূঁইয়া জানান, উৎপাদন বেশি হওয়ায় এবং অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করায় লবণের দাম কমতে পারে।