চট্টগ্রামে রাষ্ট্রীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য পরিচয় দিয়ে ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন ১২ জন। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) রাতে নগরীর দক্ষিণ খুলশী এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের বহনকারী একটি মাইক্রোবাস এবং গোয়েন্দা সংস্থার ৯টি ভুয়া পরিচয়পত্রও জব্দ করেছে পুলিশ।
নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (জনসংযোগ) রইছ উদ্দিন জানান, দক্ষিণ খুলশীতে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল শোধনাগার যমুনা অয়েলের সাবেক কর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিন আনসারীর বাসায় ডাকাতি করতে গিয়েছিলেন তারা। দুইটি কালো মাইক্রোবাসে করে ১৫-২০ জন ব্যক্তি ‘সানমার রয়েল রিক’ নামের ভবনের সামনে এসে নামে। এরপর তারা ভবনের নিরাপত্তা প্রহরীদের হাত-পা বেঁধে ফেলে এবং অষ্টম তলায় গিয়ে ঘরের দরজার তালা ভেঙে ফেলে।
তিনি আরও বলেন, "ঘটনার সময় ওই বাসায় কেউ ছিলেন না। পরিবারের সদস্যরা সবাই কক্সবাজার বেড়াতে গিয়েছিলেন। খবর পেয়ে তারা চট্টগ্রামে এসেছেন।"
পুলিশ জানায়, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযানে নামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এ সময় ডাকাত দলের সদস্যরা পালানোর চেষ্টা করলে একটি মাইক্রোবাস নিয়ে কয়েকজন পালিয়ে যায়। তবে অপর একটি মাইক্রোবাসসহ ১২ জনকে আটক করা হয়।
আটকদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ কর্মকর্তা রইছ উদ্দিন জানান, “যাদের ধরা হয়েছে, তাদের মধ্যে বিদেশ ফেরত ব্যক্তি, সাবেক ব্যাংকার এবং দোকান কর্মচারীও রয়েছেন। ডাকাতির পরিকল্পনাকারী হিসেবে ওয়াজেদ রাকিব নামের এক বালু সরবরাহকারীর নাম উঠে এসেছে।”
খুলশী থানার ওসি মোহাম্মদ মজিবুর রহমান জানান, "ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। পাশাপাশি তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদও করা হবে, যাতে পুরো চক্রটির সম্পর্কে জানা যায়।"
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আটকদের বিরুদ্ধে ডাকাতির অভিযোগসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের তদন্ত চলছে। এছাড়া যারা পলাতক রয়েছে, তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
চট্টগ্রামে রাষ্ট্রীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য পরিচয় দিয়ে ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন ১২ জন। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) রাতে নগরীর দক্ষিণ খুলশী এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের বহনকারী একটি মাইক্রোবাস এবং গোয়েন্দা সংস্থার ৯টি ভুয়া পরিচয়পত্রও জব্দ করেছে পুলিশ।
নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (জনসংযোগ) রইছ উদ্দিন জানান, দক্ষিণ খুলশীতে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল শোধনাগার যমুনা অয়েলের সাবেক কর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিন আনসারীর বাসায় ডাকাতি করতে গিয়েছিলেন তারা। দুইটি কালো মাইক্রোবাসে করে ১৫-২০ জন ব্যক্তি ‘সানমার রয়েল রিক’ নামের ভবনের সামনে এসে নামে। এরপর তারা ভবনের নিরাপত্তা প্রহরীদের হাত-পা বেঁধে ফেলে এবং অষ্টম তলায় গিয়ে ঘরের দরজার তালা ভেঙে ফেলে।
তিনি আরও বলেন, "ঘটনার সময় ওই বাসায় কেউ ছিলেন না। পরিবারের সদস্যরা সবাই কক্সবাজার বেড়াতে গিয়েছিলেন। খবর পেয়ে তারা চট্টগ্রামে এসেছেন।"
পুলিশ জানায়, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযানে নামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এ সময় ডাকাত দলের সদস্যরা পালানোর চেষ্টা করলে একটি মাইক্রোবাস নিয়ে কয়েকজন পালিয়ে যায়। তবে অপর একটি মাইক্রোবাসসহ ১২ জনকে আটক করা হয়।
আটকদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ কর্মকর্তা রইছ উদ্দিন জানান, “যাদের ধরা হয়েছে, তাদের মধ্যে বিদেশ ফেরত ব্যক্তি, সাবেক ব্যাংকার এবং দোকান কর্মচারীও রয়েছেন। ডাকাতির পরিকল্পনাকারী হিসেবে ওয়াজেদ রাকিব নামের এক বালু সরবরাহকারীর নাম উঠে এসেছে।”
খুলশী থানার ওসি মোহাম্মদ মজিবুর রহমান জানান, "ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। পাশাপাশি তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদও করা হবে, যাতে পুরো চক্রটির সম্পর্কে জানা যায়।"
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আটকদের বিরুদ্ধে ডাকাতির অভিযোগসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের তদন্ত চলছে। এছাড়া যারা পলাতক রয়েছে, তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।