গোপালগঞ্জে আব্দুল আলী ও হালিবন নেছা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৬০ শিক্ষার্থীকে মেধা বৃত্তি দেয়া হয়েছে।
গতকাল মুকসুদপুর উপজেলার বাটিকামারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন গোপালগঞ্জ জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের ডিডি মো. হারুন অর রশীদ।
ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খায়রুল বাকী শরীফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন মুকসুদপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন ও বাটিকামারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শিশির কুমার ম-ল।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জনাব সেলিম শেখ, সিনিয়র সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নিরঞ্জন পাল প্রমুখ।
ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন বলেন, শিক্ষা বিস্তার ও গুণগত মান নিশ্চিত করতে জেলার ৩৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে মেধা বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ পরীক্ষায় ৬০ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়। প্রথম স্থান অধিকারীদের প্রত্যেকে ৮ হাজার টাকা, দ্বিতীয় স্থান অধিকারীদের ৬ হাজার টাকা করে, তৃতীয় স্থান অধিকারীদের ৫ হাজার ও অন্যান্য স্থান অধিকারীদের হাতে অন্তত ৩ হাজার টাকা করে তুলে দেন অতিথিরা।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
গোপালগঞ্জে আব্দুল আলী ও হালিবন নেছা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৬০ শিক্ষার্থীকে মেধা বৃত্তি দেয়া হয়েছে।
গতকাল মুকসুদপুর উপজেলার বাটিকামারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন গোপালগঞ্জ জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের ডিডি মো. হারুন অর রশীদ।
ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খায়রুল বাকী শরীফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন মুকসুদপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন ও বাটিকামারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শিশির কুমার ম-ল।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জনাব সেলিম শেখ, সিনিয়র সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নিরঞ্জন পাল প্রমুখ।
ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন বলেন, শিক্ষা বিস্তার ও গুণগত মান নিশ্চিত করতে জেলার ৩৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে মেধা বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ পরীক্ষায় ৬০ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়। প্রথম স্থান অধিকারীদের প্রত্যেকে ৮ হাজার টাকা, দ্বিতীয় স্থান অধিকারীদের ৬ হাজার টাকা করে, তৃতীয় স্থান অধিকারীদের ৫ হাজার ও অন্যান্য স্থান অধিকারীদের হাতে অন্তত ৩ হাজার টাকা করে তুলে দেন অতিথিরা।