টঙ্গীবাড়িতে ১৭ বছরে ব্যাপক উন্নয়ন হলেও হাসাইল-টঙ্গীবাড়ি খালের ওপর সাধারণ মানুষের যাতায়াতের জন্য নির্মাণ হয়নি সেতু। ওই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো। উপজেলার হাসাইল-সিদ্ধেশ্বরী-টঙ্গীবাড়ি খালের উপর নির্মিত ৬২ ফুট বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন দুই পারে কয়েক শত পরিবার ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। সাঁকো পার হওয়ার সময় বৃষ্টি হলে দুর্ভোগে পড়ে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা। ধীপুর ইউনিয়নের খালের উপর নির্মিত এই সাঁকো দিয়ে প্রতিদিনই খাল পার হয়ে টঙ্গীবাড়ি বাজারসহ রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত করে অন্তত ১০ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নির্বাচন এলে জনপ্রতিনিধিরা খালে সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেও, পরে তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। সাঁকোটি বর্তমানে নড়বড়ে হয়ে যাওয়ায় চলাচলে ঝুঁকি বেড়েছে। বর্ষা মৌসুমে সাঁকো দিয়ে চলাচলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। পা-পিছলে সাঁকো থেকে খালে পড়ে যাওয়ার ঘটনাও অহরহ ঘটছে। একসঙ্গে কয়েকজন চলাচল করলে জরাজীর্ণ সাঁকোটি ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। কিন্তু এত কিছুর পরও জনপ্রতিনিধিরা এখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগের সমাধান করছেন না। গত শনিবার সরজমিনে গিয়ে দেখাযায়- হাসাইল-সিদ্ধেশ^রী-টঙ্গীবাড়ি খালের উপর নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
এ বিষয়ে উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান- বিষয়টি দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
টঙ্গীবাড়িতে ১৭ বছরে ব্যাপক উন্নয়ন হলেও হাসাইল-টঙ্গীবাড়ি খালের ওপর সাধারণ মানুষের যাতায়াতের জন্য নির্মাণ হয়নি সেতু। ওই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো। উপজেলার হাসাইল-সিদ্ধেশ্বরী-টঙ্গীবাড়ি খালের উপর নির্মিত ৬২ ফুট বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন দুই পারে কয়েক শত পরিবার ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। সাঁকো পার হওয়ার সময় বৃষ্টি হলে দুর্ভোগে পড়ে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা। ধীপুর ইউনিয়নের খালের উপর নির্মিত এই সাঁকো দিয়ে প্রতিদিনই খাল পার হয়ে টঙ্গীবাড়ি বাজারসহ রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত করে অন্তত ১০ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নির্বাচন এলে জনপ্রতিনিধিরা খালে সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেও, পরে তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। সাঁকোটি বর্তমানে নড়বড়ে হয়ে যাওয়ায় চলাচলে ঝুঁকি বেড়েছে। বর্ষা মৌসুমে সাঁকো দিয়ে চলাচলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। পা-পিছলে সাঁকো থেকে খালে পড়ে যাওয়ার ঘটনাও অহরহ ঘটছে। একসঙ্গে কয়েকজন চলাচল করলে জরাজীর্ণ সাঁকোটি ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। কিন্তু এত কিছুর পরও জনপ্রতিনিধিরা এখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগের সমাধান করছেন না। গত শনিবার সরজমিনে গিয়ে দেখাযায়- হাসাইল-সিদ্ধেশ^রী-টঙ্গীবাড়ি খালের উপর নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
এ বিষয়ে উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান- বিষয়টি দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।