হবিগঞ্জে মাধবপুরে পরকিয়ার জেরে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় ৪ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গত বুধবার দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন। বিচারক আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ হত্যা মামলার অপর আসামি মারাজ মিয়ার আগেই মৃত্যু হওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মাধবপুর উপজেলার বাড়াচান্দুরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়ার ছেলে আবুল মিয়া। মামলায় অভিযোগের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বাড়াচান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবু মিয়াকে হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
হবিগঞ্জে মাধবপুরে পরকিয়ার জেরে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় ৪ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গত বুধবার দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন। বিচারক আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ হত্যা মামলার অপর আসামি মারাজ মিয়ার আগেই মৃত্যু হওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মাধবপুর উপজেলার বাড়াচান্দুরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়ার ছেলে আবুল মিয়া। মামলায় অভিযোগের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বাড়াচান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবু মিয়াকে হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়।