সাভারে শ্রমিক পারাপারের জন্য ব্যবহৃত দুটি ট্রলার চাঁদা না পেয়ে লুট করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে একদল যুবকের বিরুদ্ধে। বুধবার বিকেলে পৌর এলাকার কাতলাপুরে বংশী নদীর মিলন ঘাটে এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার ওসি জুয়েল মিয়া।
এ ঘটনায় ঘাট ইজারাদার কামরুল ইসলাম বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় নাম আসা ব্যক্তিরা হলেন—অন্তর খান (২৬), মোরশেদ খান (২৫), মোশারফ খান (২৮), হৃদয় (২৫) ও রনি খান (৪২)।
ঘটনার পর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে দেখা যায়, অন্তর খান নামের এক যুবক পিস্তল হাতে একটি ট্রলারের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন।
বৃহস্পতিবার ট্রলার ঘাটের ইজারাদার কামরুল ইসলামের ছেলে হেদায়েতুল্লাহ জানান, তার বাবা পৌরসভা থেকে ইজারা নিয়ে এই ঘাট পরিচালনা করে আসছেন। শ্রমিকদের নদী পারাপারে ট্রলার দুটি ব্যবহার করা হতো।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘অন্তর খান, মোরশেদ খানসহ আরও কয়েকজন পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় তারা নানা হুমকি দিচ্ছিলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বুধবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে অন্তরসহ কয়েকজন ঘাটে এসে বাবার কাছে চাঁদার টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে তারা মারধর শুরু করে। বাবার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে অন্তর তার হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে গুলি করার ভয় দেখায় এবং আতঙ্ক সৃষ্টি করে। পরে অস্ত্রের মুখে সবাইকে জিম্মি করে দুটি ট্রলার নিয়ে যায়।’
ওসি জুয়েল মিয়া বলেন, মিলন ঘাটে ট্রলার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে এবং এক যুবককে পিস্তল হাতে দেখা গেছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। তবে গুলির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ঘটনার পর অভিযুক্তরা গা ঢাকা দিয়েছেন, ফলে তাদের বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
সাভারে শ্রমিক পারাপারের জন্য ব্যবহৃত দুটি ট্রলার চাঁদা না পেয়ে লুট করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে একদল যুবকের বিরুদ্ধে। বুধবার বিকেলে পৌর এলাকার কাতলাপুরে বংশী নদীর মিলন ঘাটে এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার ওসি জুয়েল মিয়া।
এ ঘটনায় ঘাট ইজারাদার কামরুল ইসলাম বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় নাম আসা ব্যক্তিরা হলেন—অন্তর খান (২৬), মোরশেদ খান (২৫), মোশারফ খান (২৮), হৃদয় (২৫) ও রনি খান (৪২)।
ঘটনার পর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে দেখা যায়, অন্তর খান নামের এক যুবক পিস্তল হাতে একটি ট্রলারের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন।
বৃহস্পতিবার ট্রলার ঘাটের ইজারাদার কামরুল ইসলামের ছেলে হেদায়েতুল্লাহ জানান, তার বাবা পৌরসভা থেকে ইজারা নিয়ে এই ঘাট পরিচালনা করে আসছেন। শ্রমিকদের নদী পারাপারে ট্রলার দুটি ব্যবহার করা হতো।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘অন্তর খান, মোরশেদ খানসহ আরও কয়েকজন পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় তারা নানা হুমকি দিচ্ছিলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বুধবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে অন্তরসহ কয়েকজন ঘাটে এসে বাবার কাছে চাঁদার টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে তারা মারধর শুরু করে। বাবার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে অন্তর তার হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে গুলি করার ভয় দেখায় এবং আতঙ্ক সৃষ্টি করে। পরে অস্ত্রের মুখে সবাইকে জিম্মি করে দুটি ট্রলার নিয়ে যায়।’
ওসি জুয়েল মিয়া বলেন, মিলন ঘাটে ট্রলার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে এবং এক যুবককে পিস্তল হাতে দেখা গেছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। তবে গুলির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ঘটনার পর অভিযুক্তরা গা ঢাকা দিয়েছেন, ফলে তাদের বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।