নরসিংদীবাসীর বহুল প্রত্যাশিত নরসিংদী কমিউটার ট্রেনটি ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে উদ্বোধনের পর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশনে প্রথমাবরের মতো যাত্রা বিরতি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ভৈরব বাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনটি জেলার বিভিন্ন রেলস্টেশনে যাত্রা বিরতি দেয়। পরে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলস্টেশনে পৌঁছে যাত্রা বিরতি দেওয়া হলে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায়।
এসময় পলাশ উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠন যাত্রী, স্টেশন মাস্টার ও ট্রেন চালককে মিষ্টিমুখ করিয়ে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়। পরে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৩১ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রীদের অধিক চাপ থাকার কারণে নরসিংদী কমিউটার ট্রেনের যাত্রা বিরতিসহ বিভিন্ন দাবি করে আসছিল পলাশ উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠন। টিকেট কিনেও আসন না পেয়ে দাঁড়িয়ে ঘোড়াশাল থেকে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো শত শত চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ী, ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ যাত্রীদের। এজন্য তারা দীর্ঘদিন ধরে ঘোড়াশালের জন্য একটি কমিউটার ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবি করে আসছিলেন। এ জন্য তারা মানববন্ধন ও বিভিন্ন দপ্তরে স্মারক লিপি দেয়।
অবশেষে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশনে নরসিংদী কমিউটার ট্রেনের যাত্রা বিরতি দেওয়ায় ঘোড়াশাল থেকে ঢাকাগামী সরকারি-বেসরকারি অফিসের চাকুরিজীবি ও সাধারণ মানুষ স্বপ খরচে বাড়ি থেকে আসা যাওয়া করে অফিস করতে পারবেন এবং তাদের প্রয়োজনীয় কাজ শেষে বাড়ি ফিরতে পারবেন। নরসিংদী কমিউটার ট্রেনে ১১টি বগি রয়েছে। এরমধ্যে একটি বগি রাখা হয়েছে নারীদের জন্য। ট্রেনটি ভৈরব থেকে যাত্রা শুরু করে ঘোড়াশালসহ ১২টি রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রা বিরতি দিবে। মাত্র ২০ টাকা ভাড়া দিয়ে ঘোড়াশাল থেক ঢাকায় যাতায়াত করতে পারায় উচ্ছ্বসিত যাত্রীরা।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
নরসিংদীবাসীর বহুল প্রত্যাশিত নরসিংদী কমিউটার ট্রেনটি ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে উদ্বোধনের পর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশনে প্রথমাবরের মতো যাত্রা বিরতি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ভৈরব বাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনটি জেলার বিভিন্ন রেলস্টেশনে যাত্রা বিরতি দেয়। পরে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলস্টেশনে পৌঁছে যাত্রা বিরতি দেওয়া হলে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায়।
এসময় পলাশ উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠন যাত্রী, স্টেশন মাস্টার ও ট্রেন চালককে মিষ্টিমুখ করিয়ে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়। পরে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৩১ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রীদের অধিক চাপ থাকার কারণে নরসিংদী কমিউটার ট্রেনের যাত্রা বিরতিসহ বিভিন্ন দাবি করে আসছিল পলাশ উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠন। টিকেট কিনেও আসন না পেয়ে দাঁড়িয়ে ঘোড়াশাল থেকে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো শত শত চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ী, ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ যাত্রীদের। এজন্য তারা দীর্ঘদিন ধরে ঘোড়াশালের জন্য একটি কমিউটার ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবি করে আসছিলেন। এ জন্য তারা মানববন্ধন ও বিভিন্ন দপ্তরে স্মারক লিপি দেয়।
অবশেষে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশনে নরসিংদী কমিউটার ট্রেনের যাত্রা বিরতি দেওয়ায় ঘোড়াশাল থেকে ঢাকাগামী সরকারি-বেসরকারি অফিসের চাকুরিজীবি ও সাধারণ মানুষ স্বপ খরচে বাড়ি থেকে আসা যাওয়া করে অফিস করতে পারবেন এবং তাদের প্রয়োজনীয় কাজ শেষে বাড়ি ফিরতে পারবেন। নরসিংদী কমিউটার ট্রেনে ১১টি বগি রয়েছে। এরমধ্যে একটি বগি রাখা হয়েছে নারীদের জন্য। ট্রেনটি ভৈরব থেকে যাত্রা শুরু করে ঘোড়াশালসহ ১২টি রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রা বিরতি দিবে। মাত্র ২০ টাকা ভাড়া দিয়ে ঘোড়াশাল থেক ঢাকায় যাতায়াত করতে পারায় উচ্ছ্বসিত যাত্রীরা।