গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার তারাইল গ্রামের বাসিন্দা মিঠুন বিশ্বাস দাবি করেছেন, তার ফেসবুক আইডি হ্যাক করে কেউ ইসলামবিরোধী উসকানিমূলক পোস্ট দিচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকাজুড়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানান তিনি।
বুধবার দুপুরে গণঅধিকার পরিষদ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মিঠুন বিশ্বাস বলেন, তিনি একজন কাঠমিস্ত্রি এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে সীমিত জ্ঞানসম্পন্ন একজন সাধারণ মানুষ। প্রায় এক বছর আগে শখ করে একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল কিনে একজনের সাহায্যে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলেন। কিন্তু কিছুদিন পর সেটি হ্যাক হয়ে যায়।
মিঠুন জানান, আইডি হ্যাকের বিষয়টি তিনি স্থানীয় ইউএনও ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানান এবং তাদের পরামর্শে গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর টুঙ্গিপাড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে সাবেক এক ইউপি সদস্যের পরামর্শে নিজের মোবাইল ফোনটিও থানায় জমা দেন এবং এরপর থেকে বাটন ফোন ব্যবহার করছেন।
তবে রোজার ঈদের তিনদিন পর থেকে আবারও তার ফেসবুক আইডি থেকে ধর্মীয় উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়া শুরু হয়। এতে স্থানীয়রা নানা প্রশ্ন করতে থাকেন এবং তিনি চরম আতঙ্কে ভুগছেন বলে জানান।
এ বিষয়ে তারাইল এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য মিজান শিকদার বলেন, “মিঠুন একজন নিরীহ যুবক। তার আগের মোবাইল ফোনটি থানায় জমা রয়েছে। এরপরও তার নাম ব্যবহার করে ধর্মীয় উসকানি দেওয়া পোস্ট করা হচ্ছে, যা খুবই দুঃখজনক।”
টুঙ্গিপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খোরশেদ আলম বলেন, “মিঠুনের মোবাইল ফোন এখনো থানার হেফাজতে আছে। তারপরও তার আইডি থেকে পোস্ট হওয়ায় বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।”
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার তারাইল গ্রামের বাসিন্দা মিঠুন বিশ্বাস দাবি করেছেন, তার ফেসবুক আইডি হ্যাক করে কেউ ইসলামবিরোধী উসকানিমূলক পোস্ট দিচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকাজুড়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানান তিনি।
বুধবার দুপুরে গণঅধিকার পরিষদ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মিঠুন বিশ্বাস বলেন, তিনি একজন কাঠমিস্ত্রি এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে সীমিত জ্ঞানসম্পন্ন একজন সাধারণ মানুষ। প্রায় এক বছর আগে শখ করে একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল কিনে একজনের সাহায্যে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলেন। কিন্তু কিছুদিন পর সেটি হ্যাক হয়ে যায়।
মিঠুন জানান, আইডি হ্যাকের বিষয়টি তিনি স্থানীয় ইউএনও ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানান এবং তাদের পরামর্শে গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর টুঙ্গিপাড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে সাবেক এক ইউপি সদস্যের পরামর্শে নিজের মোবাইল ফোনটিও থানায় জমা দেন এবং এরপর থেকে বাটন ফোন ব্যবহার করছেন।
তবে রোজার ঈদের তিনদিন পর থেকে আবারও তার ফেসবুক আইডি থেকে ধর্মীয় উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়া শুরু হয়। এতে স্থানীয়রা নানা প্রশ্ন করতে থাকেন এবং তিনি চরম আতঙ্কে ভুগছেন বলে জানান।
এ বিষয়ে তারাইল এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য মিজান শিকদার বলেন, “মিঠুন একজন নিরীহ যুবক। তার আগের মোবাইল ফোনটি থানায় জমা রয়েছে। এরপরও তার নাম ব্যবহার করে ধর্মীয় উসকানি দেওয়া পোস্ট করা হচ্ছে, যা খুবই দুঃখজনক।”
টুঙ্গিপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খোরশেদ আলম বলেন, “মিঠুনের মোবাইল ফোন এখনো থানার হেফাজতে আছে। তারপরও তার আইডি থেকে পোস্ট হওয়ায় বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।”