alt

ঢাকার ১৫ শতাংশ বাড়িতে পাওয়া গেছে এডিস মশার লার্ভা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার প্রায় ১৫ শতাংশ বাড়িতে এইডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। বর্ষা পূর্ববর্তী জরিপে পাওয়া মশার এ উপস্থিতিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

এবারের বর্ষা মৌসুম পূর্ববর্তী জরিপে মশার যে উপস্থিতি পাওয়া গেছে তা গত বছরের জরিপের চেয়ে বেশি।

মঙ্গলবার মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সংবাদ সম্মেলন করে জরিপের তথ্য তুলে ধরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

সেখানে অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক ডা. শেখ দাউদ আদনান জানান, জরিপে ৯৯টি ওয়ার্ডের ৩১৫২টি বাড়িতে যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দল। এ সময় ৪৬৩টি বাড়িতে এইডিস মশার লার্ভা ও পিউপা পাওয়া যায়; যা পরিদর্শন করা মোট বাড়ির ১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

ডা. শেখ দাউদ আদনান বলেন, “হাউজ ইনডেক্স ১০ এর বেশি হলে মশার ঝুঁকিপূর্ণ উপস্থিতি বিবেচনা করা হয়। সে হিসাবে ১৪ শতাংশের বেশি উপস্থিতি ঝুঁকিপূর্ণ। বর্ষার আগে এটা উদ্বেগজনক।"

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এইডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় গত ১৭ এপ্রিল থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত এই জরিপ চালানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার কীটতত্ত্ববিদদের সমন্বয়ে ২১টি দল ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৯৯টি ওয়ার্ডে জরিপ পরিচালনা করে।

২০২৩ সালে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার চার হাজার ১৪৯টি বাড়ি পরিদর্শন করে ৫৪৯টি বাড়িতে এইডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়, যা শতকরা ১৩ দশমিক ২৩ শতাংশ।

২০২৩ সালের জরিপটি করা হয়েছিল বর্ষা মৌসুমে। সেই সময় মশার উপস্থিতি সাধারণত বেশি থাকে। এবারের জরিপ হয়েছে এপ্রিল মাসে।

জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এবার ডেঙ্গুর প্রকোপ অন্য সময়ের চেয়ে বেশি হতে পারে। এবারের জরিপ করা হয়েছে এপ্রিল মাসে। শুকনো মৌসুমে মশার ঘনত্ব কম থাকে।

“২০২৩ সালের জরিপ করা হয় জুন মাসে, বর্ষা মৌসুমের জরিপেই এখনকার চেয়ে কম মশা ছিল। সে হিসাবে মশা নিধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে এবার মশা বেশি থাকবে। ডেঙ্গু পরিস্থিতিও আগের চেয়ে খারাপ হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জরিপে লার্ভা পাওয়া মোট বাড়ির মধ্যে ৪২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বহুতল ভবন। ২১ দশমিক ৬ শতাংশ স্বতন্ত্র ভবন, ২১ দশমিক ৬ শতাংশ নির্মাণাধীন ভবন, ১২ দশমিক ৭৪ শতাংশ সেমিপাকা বাড়ি এবং ১ দশমিক ৭৩ শতাংশ খালি জায়গা।

জরিপ বলছে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৮টি ওয়ার্ড এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১০টি ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে ২০ এর বেশি। সেই হিসাবে ওইসব ওয়ার্ডে এইডিস মশার উপস্থিতি ঝুঁকিপূর্ণ।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স সবচেয়ে বেশি ৭৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। চামেলীবাগ, রাজারবাগ, বিজয়নগর, পুরানা পল্টন, শান্তিনগর এলাকা নিয়ে ওই ওয়ার্ড গঠিত। এছাড়া ডিএসসিসির ৪, ৫২, ৫৪, ১৬, ৩, ৫, ১৫, ১৭ এবং ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স ২০ এর বেশি।

উত্তর সিটি করপোরেশনের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে, ৪৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। শাহ আলীবাগ, টোলারবাগ, পাইকপাড়া ও দক্ষিণ বিশিল এলাকা নিয়ে ওই ওয়ার্ড গঠিত।

কোনো এলাকায় ব্রুটো ইনডেক্স ২০ এর বেশি পাওয়া গেলে তাকে ঝুঁকিপূর্ণ উপস্থিতি বলা হয়।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীর সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

ছবি

শাহবাগ মোড় ব্লকেডের ঘোষণা দিয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

ছবি

মিরপুরের আগুনে মৃত্যু অন্তত ১৬

ছবি

জিজ্ঞাসাবাদের নামে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে মারধরের অভিযোগে মামলা

ছবি

মিরপুরের আগুনে মৃত্যু বেড়ে ১৬

ছবি

পুলিশের বাধায় থমকে গেল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সচিবালয় অভিমুখী পদযাত্রা

ছবি

মিরপুরে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুনে ৯ জনের মৃত্যু

ছবি

মিরপুরে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে আগুন

ছবি

সায়েন্স ল্যাব মোড়ে ঢাকা কলেজ ও বদরুন্নেসা কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ছবি

কলাবাগানে ফ্রিজের ভেতর থেকে নারীর লাশ উদ্ধার

ছবি

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের অবস্থান

ছবি

চায়ের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে মধ্যরাতে ঢাবি ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

ছবি

বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের অবস্থানে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান ব্যবহার

ছবি

পুলিশ এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদুনে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে

ছবি

ঢাকায় প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনের ডাক

ছবি

বাধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর গেন্ডারিয়ায়ও ক‌রা যায়নি ‘শরৎ উৎসব’

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভেঙে ফেললেন লন্ডন থেকে সিলেট যাওয়া যাত্রী

ছবি

এফডিসি মোড়ে যাত্রীবাহী বাসে ‘অজ্ঞানপার্টি’ সন্দেহে পাঁচজনকে গণপিটুনি

ছবি

মৌচাকে দোকান থে‌কে ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরির অ‌ভি‌যোগ

ছবি

ভেন্টিলেশন ছাড়াই স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিচ্ছেন অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি আংশিক প্রত্যাহার

ছবি

ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ, প্রতিবাদে বঞ্চিতদের বিক্ষোভ

ছবি

কোরআন অবমাননার অভিযোগে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গণপিটুনি, পুলিশ হেফাজতে হাসপাতালে

সিলেট নগরের যানজট নিরসনে এনসিপির ২৭ প্রস্তাব

ছবি

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত, আহত ৩

ছবি

রাজধানীর মিরপুরে বাসে আগুন

ছবি

বুড়িগঙ্গায় প্রতিমা বিসর্জন শুরু, সদরঘাটে কঠোর নিরাপত্তা

ছবি

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবলো রাজধানী, জলাবদ্ধতায় ভোগান্তি

ছবি

ঢাকায় ৬ ঘণ্টায় ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি, জলাবদ্ধতার সতর্কতা

ছবি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনই পুলিশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: আইজিপি

ছবি

মহাঅষ্টমীতে রামকৃষ্ণ মিশনে মহা আয়োজনে হলো কুমারী পূজা

ছবি

কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আহমেদ মজুমদার ৫ দিনের রিমান্ডে

হাইকোর্টে স্থগিতাদেশ, বিসিবি নির্বাচনে আপাতত বাধা নেই

ছবি

বিদেশযাত্রায় বাধা পেয়ে বিস্মিত সোহেল তাজ

ছবি

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য: নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশন চাই না

ছবি

ভাষানচর কল্যাণ সমিতির ত্রিবার্ষিক সভা ও কমিটি গঠন

tab

ঢাকার ১৫ শতাংশ বাড়িতে পাওয়া গেছে এডিস মশার লার্ভা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার প্রায় ১৫ শতাংশ বাড়িতে এইডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। বর্ষা পূর্ববর্তী জরিপে পাওয়া মশার এ উপস্থিতিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

এবারের বর্ষা মৌসুম পূর্ববর্তী জরিপে মশার যে উপস্থিতি পাওয়া গেছে তা গত বছরের জরিপের চেয়ে বেশি।

মঙ্গলবার মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সংবাদ সম্মেলন করে জরিপের তথ্য তুলে ধরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

সেখানে অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক ডা. শেখ দাউদ আদনান জানান, জরিপে ৯৯টি ওয়ার্ডের ৩১৫২টি বাড়িতে যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দল। এ সময় ৪৬৩টি বাড়িতে এইডিস মশার লার্ভা ও পিউপা পাওয়া যায়; যা পরিদর্শন করা মোট বাড়ির ১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

ডা. শেখ দাউদ আদনান বলেন, “হাউজ ইনডেক্স ১০ এর বেশি হলে মশার ঝুঁকিপূর্ণ উপস্থিতি বিবেচনা করা হয়। সে হিসাবে ১৪ শতাংশের বেশি উপস্থিতি ঝুঁকিপূর্ণ। বর্ষার আগে এটা উদ্বেগজনক।"

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এইডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় গত ১৭ এপ্রিল থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত এই জরিপ চালানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার কীটতত্ত্ববিদদের সমন্বয়ে ২১টি দল ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৯৯টি ওয়ার্ডে জরিপ পরিচালনা করে।

২০২৩ সালে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার চার হাজার ১৪৯টি বাড়ি পরিদর্শন করে ৫৪৯টি বাড়িতে এইডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়, যা শতকরা ১৩ দশমিক ২৩ শতাংশ।

২০২৩ সালের জরিপটি করা হয়েছিল বর্ষা মৌসুমে। সেই সময় মশার উপস্থিতি সাধারণত বেশি থাকে। এবারের জরিপ হয়েছে এপ্রিল মাসে।

জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এবার ডেঙ্গুর প্রকোপ অন্য সময়ের চেয়ে বেশি হতে পারে। এবারের জরিপ করা হয়েছে এপ্রিল মাসে। শুকনো মৌসুমে মশার ঘনত্ব কম থাকে।

“২০২৩ সালের জরিপ করা হয় জুন মাসে, বর্ষা মৌসুমের জরিপেই এখনকার চেয়ে কম মশা ছিল। সে হিসাবে মশা নিধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে এবার মশা বেশি থাকবে। ডেঙ্গু পরিস্থিতিও আগের চেয়ে খারাপ হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জরিপে লার্ভা পাওয়া মোট বাড়ির মধ্যে ৪২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বহুতল ভবন। ২১ দশমিক ৬ শতাংশ স্বতন্ত্র ভবন, ২১ দশমিক ৬ শতাংশ নির্মাণাধীন ভবন, ১২ দশমিক ৭৪ শতাংশ সেমিপাকা বাড়ি এবং ১ দশমিক ৭৩ শতাংশ খালি জায়গা।

জরিপ বলছে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৮টি ওয়ার্ড এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১০টি ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে ২০ এর বেশি। সেই হিসাবে ওইসব ওয়ার্ডে এইডিস মশার উপস্থিতি ঝুঁকিপূর্ণ।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স সবচেয়ে বেশি ৭৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। চামেলীবাগ, রাজারবাগ, বিজয়নগর, পুরানা পল্টন, শান্তিনগর এলাকা নিয়ে ওই ওয়ার্ড গঠিত। এছাড়া ডিএসসিসির ৪, ৫২, ৫৪, ১৬, ৩, ৫, ১৫, ১৭ এবং ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স ২০ এর বেশি।

উত্তর সিটি করপোরেশনের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে ব্রুটো ইনডেক্স সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে, ৪৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। শাহ আলীবাগ, টোলারবাগ, পাইকপাড়া ও দক্ষিণ বিশিল এলাকা নিয়ে ওই ওয়ার্ড গঠিত।

কোনো এলাকায় ব্রুটো ইনডেক্স ২০ এর বেশি পাওয়া গেলে তাকে ঝুঁকিপূর্ণ উপস্থিতি বলা হয়।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীর সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

back to top