বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে সড়ক থেকে সরে গিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শুক্রবার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সবাইকে যার যার দায়িত্বে ফিরে যাওয়া উচিত।
তিনি বলেন, "ধীরে ধীরে পুলিশ তাদের দায়িত্বে ফিরে আসছে। তাই ছাত্র সমাজের প্রতি আমাদের সরাসরি আহ্বান, যেখানে যখন পুলিশের একটি টিম বা ট্রাফিকের একটি টিম আসবে, তাদের দায়িত্বটি বুঝিয়ে দিয়ে ছাত্র সমাজকে সেখান থেকে সরে যেতে হবে। আপনাদের দায়িত্ব পালন করার জন্য ধন্যবাদ, তবে এটিই আপনাদের মূল দায়িত্ব নয়।"
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে থানা, আওয়ামী লীগ অফিস, স্থাপনা ও ভাস্কর্য ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে পুলিশের অনুপস্থিতিতে শিক্ষার্থীরা সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর চেষ্টা করে। যদিও পুলিশ ধীরে ধীরে তাদের কর্মস্থলে ফিরে আসছে, তবুও শিক্ষার্থীদের এখনও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা যাচ্ছে।
সারজিস আলম আরও বলেন, "শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের অনুরোধ, আর রাস্তায় নামার প্রয়োজন নেই। আমরা পুলিশ বিভাগের এবং অন্যান্য বিভিন্ন জায়গা থেকে শুনেছি যে পুলিশের কিছু সদস্য তাদের দায়িত্ব পালনে অস্বস্তিতে রয়েছেন। তারা যদি তাদের জায়গায় ফিরে আসেন, তখন শিক্ষার্থীরা কীভাবে আচরণ করবে, সেটি ভাবার বিষয়।"
সারজিস আলমের বক্তব্য অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের মূল দায়িত্ব এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে যাওয়া এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব পালনে সুযোগ দেওয়া।
শুক্রবার, ১৬ আগস্ট ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে সড়ক থেকে সরে গিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শুক্রবার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সবাইকে যার যার দায়িত্বে ফিরে যাওয়া উচিত।
তিনি বলেন, "ধীরে ধীরে পুলিশ তাদের দায়িত্বে ফিরে আসছে। তাই ছাত্র সমাজের প্রতি আমাদের সরাসরি আহ্বান, যেখানে যখন পুলিশের একটি টিম বা ট্রাফিকের একটি টিম আসবে, তাদের দায়িত্বটি বুঝিয়ে দিয়ে ছাত্র সমাজকে সেখান থেকে সরে যেতে হবে। আপনাদের দায়িত্ব পালন করার জন্য ধন্যবাদ, তবে এটিই আপনাদের মূল দায়িত্ব নয়।"
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে থানা, আওয়ামী লীগ অফিস, স্থাপনা ও ভাস্কর্য ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে পুলিশের অনুপস্থিতিতে শিক্ষার্থীরা সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর চেষ্টা করে। যদিও পুলিশ ধীরে ধীরে তাদের কর্মস্থলে ফিরে আসছে, তবুও শিক্ষার্থীদের এখনও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা যাচ্ছে।
সারজিস আলম আরও বলেন, "শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের অনুরোধ, আর রাস্তায় নামার প্রয়োজন নেই। আমরা পুলিশ বিভাগের এবং অন্যান্য বিভিন্ন জায়গা থেকে শুনেছি যে পুলিশের কিছু সদস্য তাদের দায়িত্ব পালনে অস্বস্তিতে রয়েছেন। তারা যদি তাদের জায়গায় ফিরে আসেন, তখন শিক্ষার্থীরা কীভাবে আচরণ করবে, সেটি ভাবার বিষয়।"
সারজিস আলমের বক্তব্য অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের মূল দায়িত্ব এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে যাওয়া এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব পালনে সুযোগ দেওয়া।