বিভিন্ন সংগঠনের সভা-সমাবেশ
রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বিভিন্ন সংগঠন ও পেশাজীবীরা। এতে আগেরদিনের মতো সোমবারও (১৯ আগস্ট) রাজধানীতে তীব্র যানজট তৈরি হয়েছে। ফলে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো অসহনীয় ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ঢাকাবাসীকে।
সোমবার সকাল থেকেই রাজধানীর রাস্তাগুলোতে গাড়ির চাপ ছিল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেয়া এবং অফিস-আদালত ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো পুরোদমে কার্যক্রম শুরু হওয়ায় মানুষের চলাচল বেড়েছে।
আবার সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে বিভিন্ন সংগঠন। চাকরি জাতীয়করণ, বৈষম্য দূরীকরণ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ, দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপসারণসহ বিভিন্ন দাবিতে শাহবাগ মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও সচিবালয়ের সামনে বিভিন্ন সংগঠন ও ফোরাম এবং বঞ্চিত পেশাজীবীরা সভা-সমাবেশ করেন।
১৭ দফা দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন মিডওয়াইফ ও নার্সরা। একই স্থানে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে বিক্ষোভ করেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আওতাধীন মহিলা স্বেচ্ছাসেবীরা। আন্দোলনে দেখা যায় আরও কিছু সংগঠনকে।
সচিবালয়ের সামনে বিভিন্ন দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেন গ্রাম পুলিশের সদস্য, বিসিএস মৎস্য ক্যাডারের কর্মকর্তা, মৎস্য অধিদপ্তরের আওতাধীন এনএটিপি-২ এর সম্প্রসারণ কর্মকর্তা (মৎস্য) কল্যাণ ফোরাম, বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা স্বেচ্ছাসেবী (মহিলা) দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ, জাতীয় মহিলা সংস্থা, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রাম।
এসব সভা-সমাবেশের কারণে সচিবালয় ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক সংকুচিত হয়ে যায় চলাচলে বিঘœ ঘটে। সৃষ্টি হয় যানজট।
সোমবার দুপুরে কুড়িল, বাড্ডা, রামপুরা, মৌচাক, ফার্মগেট, বিজয় সরণি, বাংলা মোটর, সিদ্ধেশ্বরী, মতিঝিল, পল্টন, সচিবালয়, প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন, শাহবাগ, বাংলা মোটর, কারওয়ান বাজারসহ রাজধানীর প্রায় প্রত্যেকটি পয়েন্টে যানজট দেখা যায়।
প্রতিটি সড়কেই স্বল্প দূরত্বে যেতে যানবাহনগুলোকে ব্যয় করতে হয় দীর্ঘ সময়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা। যানজটে বসে বিরক্ত হয়ে অনেক যাত্রীকে হেঁটেই গন্তব্যে যেতে দেখা যায়। অনেক বাস যাত্রী নেমে যাওয়ায় ঘুরিয়ে ফেলা হয়।
বিভিন্ন সংগঠনের সভা-সমাবেশ
মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট ২০২৪
রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বিভিন্ন সংগঠন ও পেশাজীবীরা। এতে আগেরদিনের মতো সোমবারও (১৯ আগস্ট) রাজধানীতে তীব্র যানজট তৈরি হয়েছে। ফলে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো অসহনীয় ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ঢাকাবাসীকে।
সোমবার সকাল থেকেই রাজধানীর রাস্তাগুলোতে গাড়ির চাপ ছিল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেয়া এবং অফিস-আদালত ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো পুরোদমে কার্যক্রম শুরু হওয়ায় মানুষের চলাচল বেড়েছে।
আবার সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে বিভিন্ন সংগঠন। চাকরি জাতীয়করণ, বৈষম্য দূরীকরণ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ, দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপসারণসহ বিভিন্ন দাবিতে শাহবাগ মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও সচিবালয়ের সামনে বিভিন্ন সংগঠন ও ফোরাম এবং বঞ্চিত পেশাজীবীরা সভা-সমাবেশ করেন।
১৭ দফা দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন মিডওয়াইফ ও নার্সরা। একই স্থানে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে বিক্ষোভ করেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আওতাধীন মহিলা স্বেচ্ছাসেবীরা। আন্দোলনে দেখা যায় আরও কিছু সংগঠনকে।
সচিবালয়ের সামনে বিভিন্ন দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেন গ্রাম পুলিশের সদস্য, বিসিএস মৎস্য ক্যাডারের কর্মকর্তা, মৎস্য অধিদপ্তরের আওতাধীন এনএটিপি-২ এর সম্প্রসারণ কর্মকর্তা (মৎস্য) কল্যাণ ফোরাম, বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা স্বেচ্ছাসেবী (মহিলা) দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ, জাতীয় মহিলা সংস্থা, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রাম।
এসব সভা-সমাবেশের কারণে সচিবালয় ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক সংকুচিত হয়ে যায় চলাচলে বিঘœ ঘটে। সৃষ্টি হয় যানজট।
সোমবার দুপুরে কুড়িল, বাড্ডা, রামপুরা, মৌচাক, ফার্মগেট, বিজয় সরণি, বাংলা মোটর, সিদ্ধেশ্বরী, মতিঝিল, পল্টন, সচিবালয়, প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন, শাহবাগ, বাংলা মোটর, কারওয়ান বাজারসহ রাজধানীর প্রায় প্রত্যেকটি পয়েন্টে যানজট দেখা যায়।
প্রতিটি সড়কেই স্বল্প দূরত্বে যেতে যানবাহনগুলোকে ব্যয় করতে হয় দীর্ঘ সময়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা। যানজটে বসে বিরক্ত হয়ে অনেক যাত্রীকে হেঁটেই গন্তব্যে যেতে দেখা যায়। অনেক বাস যাত্রী নেমে যাওয়ায় ঘুরিয়ে ফেলা হয়।