তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের মামলায় মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের সাবেক সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও বর্তমান পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিনকে দেওয়া সাজার রায় বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি আবদুর রবের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের আপিল মঞ্জুর করে এই রায় দেন।
আদিলুর রহমান বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টা, যিনি শিল্প মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারে তাঁর এ দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদিলুর রহমান ও নাসির উদ্দিনকে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের (আইসিটি) ৫৭ ধারায় দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছিল। সেই সঙ্গে তাঁদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছিল। এই রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা ২৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে আপিল করেন, এবং হাইকোর্ট তাঁদের আপিল গ্রহণ করে জরিমানা স্থগিতসহ জামিন মঞ্জুর করে।
আজকের হাইকোর্টের রায়ে তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের আইনজীবী রুহুল আমিন ভূঁইয়া জানিয়েছেন, “এই রায়ের মাধ্যমে তাঁদের বিরুদ্ধে আনা মিথ্যা অভিযোগের অবসান ঘটল। সত্যের জয় হয়েছে।”
২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের পর বিতর্কিত তথ্য প্রচারের অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পুলিশি তদন্তে দাবি করা হয়, তাঁরা ‘বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ তথ্য প্রকাশ করে জনমনে উত্তেজনা সৃষ্টি এবং সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন।
এই মামলার রায় নিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক উদ্বেগ প্রকাশিত হয়েছিল। এখন, হাইকোর্টের এই রায়ে আদিলুর রহমান ও এ এস এম নাসির উদ্দিন সকল অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন।
বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট ২০২৪
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের মামলায় মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের সাবেক সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও বর্তমান পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিনকে দেওয়া সাজার রায় বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি আবদুর রবের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের আপিল মঞ্জুর করে এই রায় দেন।
আদিলুর রহমান বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টা, যিনি শিল্প মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারে তাঁর এ দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদিলুর রহমান ও নাসির উদ্দিনকে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের (আইসিটি) ৫৭ ধারায় দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছিল। সেই সঙ্গে তাঁদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছিল। এই রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা ২৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে আপিল করেন, এবং হাইকোর্ট তাঁদের আপিল গ্রহণ করে জরিমানা স্থগিতসহ জামিন মঞ্জুর করে।
আজকের হাইকোর্টের রায়ে তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের আইনজীবী রুহুল আমিন ভূঁইয়া জানিয়েছেন, “এই রায়ের মাধ্যমে তাঁদের বিরুদ্ধে আনা মিথ্যা অভিযোগের অবসান ঘটল। সত্যের জয় হয়েছে।”
২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের পর বিতর্কিত তথ্য প্রচারের অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পুলিশি তদন্তে দাবি করা হয়, তাঁরা ‘বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ তথ্য প্রকাশ করে জনমনে উত্তেজনা সৃষ্টি এবং সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন।
এই মামলার রায় নিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক উদ্বেগ প্রকাশিত হয়েছিল। এখন, হাইকোর্টের এই রায়ে আদিলুর রহমান ও এ এস এম নাসির উদ্দিন সকল অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন।