ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেসরকারি টেলিভিশন স্টেশন একাত্তর টেলিভিশনের সাবেক হেড অব নিউজ শাকিল আহমেদ এবং সাবেক প্রিন্সিপাল করেসপনডেন্ট ফারজানা রূপাকে আটক করা হয়েছে।
ঢাকার পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসান বুধবার বিকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, “তারা আমাদের হেফাজতে রয়েছে এবং মামলার বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।”
শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রূপা বুধবার ভোরে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল হয়ে প্যারিস যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে পৌঁছান। ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তার মতে, তাদের ফ্লাইট সকাল ৬টা ২০ মিনিটে ছিল, কিন্তু তারা ফ্লাইট মিস করেন এবং পরে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। এরপর তাদের পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
একাত্তর টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ ৮ আগস্ট শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রূপাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়। তাদের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
সম্প্রতি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা অভিযোগ করেছেন যে, এই সাংবাদিক দম্পতি এবং আরও ৫০ জন সাংবাদিক পুলিশ ও আওয়ামী লীগকে সহায়তা করেছেন এবং ছাত্রদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিলেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে, তাদের সাংবাদিকতা অঙ্গনে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে।
এখন দেখার বিষয়, আটককৃতদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয় এবং এই পরিস্থিতি কেমন রূপ নেয়।
বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট ২০২৪
ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেসরকারি টেলিভিশন স্টেশন একাত্তর টেলিভিশনের সাবেক হেড অব নিউজ শাকিল আহমেদ এবং সাবেক প্রিন্সিপাল করেসপনডেন্ট ফারজানা রূপাকে আটক করা হয়েছে।
ঢাকার পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসান বুধবার বিকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, “তারা আমাদের হেফাজতে রয়েছে এবং মামলার বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।”
শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রূপা বুধবার ভোরে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল হয়ে প্যারিস যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে পৌঁছান। ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তার মতে, তাদের ফ্লাইট সকাল ৬টা ২০ মিনিটে ছিল, কিন্তু তারা ফ্লাইট মিস করেন এবং পরে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। এরপর তাদের পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
একাত্তর টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ ৮ আগস্ট শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রূপাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়। তাদের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
সম্প্রতি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা অভিযোগ করেছেন যে, এই সাংবাদিক দম্পতি এবং আরও ৫০ জন সাংবাদিক পুলিশ ও আওয়ামী লীগকে সহায়তা করেছেন এবং ছাত্রদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিলেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে, তাদের সাংবাদিকতা অঙ্গনে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে।
এখন দেখার বিষয়, আটককৃতদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয় এবং এই পরিস্থিতি কেমন রূপ নেয়।