প্রধান বিচারপতি অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকলে লিগ্যাল এইডের আইনজীবীদের মাধ্যমে তাদের আইনগত সহায়তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে আদালতে উপস্থিত আসামিদের আইনগত সহায়তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।
প্রধান বিচারপতির নির্দেশনায় বলা হয়, আসামিদের যেন কোনোভাবেই আইনগত সহায়তা থেকে বঞ্চিত না করা হয়। যদি কোনো আসামির পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকে, তাহলে লিগ্যাল এইডের প্যানেল থেকে একজন আইনজীবী নিয়োগ করার ব্যবস্থা করতে হবে।
এছাড়া, নিযুক্ত আইনজীবীরা যাতে নির্বিঘ্নে এবং বাধাহীনভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারেন, সে বিষয়েও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৫ অগাস্টের ছাত্র-জনতার প্রবল গণ আন্দোলনের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে, এবং দলের সভাপতি শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। এ সময় দলটির অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে চলে যান।
আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন সাবেক মন্ত্রী ও নেতাকে সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে সংঘর্ষে হতাহতের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
রিমান্ড শুনানির সময় অনেক আসামির পক্ষেই কোনো আইনজীবী উপস্থিত নেই। কিছু ক্ষেত্রে, আদালতে তোলার সময় আসামিদের হেনস্তার শিকার হতে দেখা যাচ্ছে, এবং তাদের পক্ষে কেউ শুনানি করতে দাঁড়ালে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে।
রোববার, ২৫ আগস্ট ২০২৪
প্রধান বিচারপতি অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকলে লিগ্যাল এইডের আইনজীবীদের মাধ্যমে তাদের আইনগত সহায়তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে আদালতে উপস্থিত আসামিদের আইনগত সহায়তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।
প্রধান বিচারপতির নির্দেশনায় বলা হয়, আসামিদের যেন কোনোভাবেই আইনগত সহায়তা থেকে বঞ্চিত না করা হয়। যদি কোনো আসামির পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকে, তাহলে লিগ্যাল এইডের প্যানেল থেকে একজন আইনজীবী নিয়োগ করার ব্যবস্থা করতে হবে।
এছাড়া, নিযুক্ত আইনজীবীরা যাতে নির্বিঘ্নে এবং বাধাহীনভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারেন, সে বিষয়েও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৫ অগাস্টের ছাত্র-জনতার প্রবল গণ আন্দোলনের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে, এবং দলের সভাপতি শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। এ সময় দলটির অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে চলে যান।
আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন সাবেক মন্ত্রী ও নেতাকে সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে সংঘর্ষে হতাহতের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
রিমান্ড শুনানির সময় অনেক আসামির পক্ষেই কোনো আইনজীবী উপস্থিত নেই। কিছু ক্ষেত্রে, আদালতে তোলার সময় আসামিদের হেনস্তার শিকার হতে দেখা যাচ্ছে, এবং তাদের পক্ষে কেউ শুনানি করতে দাঁড়ালে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে।