বাংলাদেশের সিনেমার আশীর্বাদ হয়ে বাংলাদেশের সিনেমার ব্যবসায়িক দৃশ্যপট বদলে দিতে এবং সিনেমার সুদিন ফিরিয়ে আনতে যে প্রযোজক নিরলসভাবে শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন তিনি ‘ভার্সেটাইল মিডিয়া’র কর্ণধার আরশাদ আদনান। তার প্রযোজিত সফল সিনেমা ‘প্রিয়তমা’র মতো তিনি প্রচণ্ড আশাবাদী তার সামনের সিনেমা ‘রাজকুমার’ নিয়ে। কারণ হিসেবে তিনি কয়েকটি বিষয় বিশেষভাবে চিহ্নিত করেছেন। এদিকে ঈদে সিনেমাটির মুক্তি উপলক্ষে আজ সাংবাদিক ও সিনেমার শিল্পী কলাকুশলীদের নিয়ে একটি গেটটোগেদারের আয়োজন করা হয়েছে।
আরশাদ আদনান জানান বাংলাদেশ, ভারতসহ আমেরিকায় যেসব লোকেশনে রাজকুমারের শুটিং হয়েছে বাংলাদেশের কোনো সিনেমার এর আগে এসব লোকেশনে শুটিং হয়নি। ‘হোম অ্যালোন টু’, ‘জন উইক টু’, ‘স্পাইডার ম্যান’ সিনেমার আমেরিকার যেসব লোকেশনে শুটিং হয়েছে কিংবা ‘স্পাইডাার ম্যান’ যে স্টুডিওতে শুটিং হয়েছে সেখানে ‘রাজকুমার’র শুটিং হয়েছে], যা বাংলাদেশের সিনেমা নির্র্মাণের ক্ষেত্রে কেউ কখনো কল্পনাও করেনি। কিন্তু আরশাদ আদনান তা করেছেন। ‘জন উইক টু’ সিনেমাতে যে ক্রু’রা কাজ করেছেন আমেরিকা’তে ‘রাজুকমার’র শুটিংয়ের সময় তারাই কাজ করেছেন। শুধু বাংলাদেশ থেকে ডিওপি হিসেবে ছিলেন রাজীব। যে কারণে সবমিলিয়ে ‘রাজকুমার’র শুটিং শেষে এই সিনেমা হযে উঠেছে আরশাদ আদনানের কাছে তার স্বপ্নের সিনেমা।
আরশাদ আদনান বলেন, ‘রাজকুমার আমার স্বপ্নের সিনেমা। রাজকুমারের মধ্যদিয়ে আমি দর্শককে একটি সামাজিক পারিবারিক গল্প উপহার দিতে যাচ্ছি। বাংলাদেমের গ্রামে-গঞ্জে এখনো যে কুসংস্কার আছে তা তুলে ধরার চেষ্টা করছি। হিমেল তার পুরো মেধা দিয়ে শ্রম দিয়ে সিনেমাটি নির্মাণের চেষ্টা করেছে। একজন প্রযোজক হিসেবে আমার পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা ছিল।
পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে শাকিব খানসহ আরো যারা আছেন তারা প্রত্যেকেই অভিনয় করেছেন। আমার স্বপ্নের এই সিনেমা নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। আমার বিশ্বাস রাজকুমার-দিয়ে বাংলাদেশের সিনেমার দৃশ্যপট যেমন আরো বদলে যাবে সে সঙ্গে সিনেমা নির্মাণে আগ্রহী প্রযোজকরা নির্বিঘ্নে সিনেমা প্রযোজনায় আগ্রহী হয়ে উঠবেন।
তাই ঈদে হলে হলে গিয়ে রাজকুমার দেখার প্রস্ততি থাকুক এখন থেকেই।’ এদিকে আরশাদ আদনান জানান দুবাইতে পৃথিবীর বুকে মানুষের সৃষ্ট এক অনন্য বিস্ময় ‘বুর্জ খলিফা’তে শাকিব খানের জন্মদিনে আগামী ২৮ মার্চ ‘রাজকুমার’র ত্রিশ সেকেণ্ডর হলেও ট্রিজার প্রদর্শনের ইচ্ছে রয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশের সিনেমার আশীর্বাদ হয়ে বাংলাদেশের সিনেমার ব্যবসায়িক দৃশ্যপট বদলে দিতে এবং সিনেমার সুদিন ফিরিয়ে আনতে যে প্রযোজক নিরলসভাবে শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন তিনি ‘ভার্সেটাইল মিডিয়া’র কর্ণধার আরশাদ আদনান। তার প্রযোজিত সফল সিনেমা ‘প্রিয়তমা’র মতো তিনি প্রচণ্ড আশাবাদী তার সামনের সিনেমা ‘রাজকুমার’ নিয়ে। কারণ হিসেবে তিনি কয়েকটি বিষয় বিশেষভাবে চিহ্নিত করেছেন। এদিকে ঈদে সিনেমাটির মুক্তি উপলক্ষে আজ সাংবাদিক ও সিনেমার শিল্পী কলাকুশলীদের নিয়ে একটি গেটটোগেদারের আয়োজন করা হয়েছে।
আরশাদ আদনান জানান বাংলাদেশ, ভারতসহ আমেরিকায় যেসব লোকেশনে রাজকুমারের শুটিং হয়েছে বাংলাদেশের কোনো সিনেমার এর আগে এসব লোকেশনে শুটিং হয়নি। ‘হোম অ্যালোন টু’, ‘জন উইক টু’, ‘স্পাইডার ম্যান’ সিনেমার আমেরিকার যেসব লোকেশনে শুটিং হয়েছে কিংবা ‘স্পাইডাার ম্যান’ যে স্টুডিওতে শুটিং হয়েছে সেখানে ‘রাজকুমার’র শুটিং হয়েছে], যা বাংলাদেশের সিনেমা নির্র্মাণের ক্ষেত্রে কেউ কখনো কল্পনাও করেনি। কিন্তু আরশাদ আদনান তা করেছেন। ‘জন উইক টু’ সিনেমাতে যে ক্রু’রা কাজ করেছেন আমেরিকা’তে ‘রাজুকমার’র শুটিংয়ের সময় তারাই কাজ করেছেন। শুধু বাংলাদেশ থেকে ডিওপি হিসেবে ছিলেন রাজীব। যে কারণে সবমিলিয়ে ‘রাজকুমার’র শুটিং শেষে এই সিনেমা হযে উঠেছে আরশাদ আদনানের কাছে তার স্বপ্নের সিনেমা।
আরশাদ আদনান বলেন, ‘রাজকুমার আমার স্বপ্নের সিনেমা। রাজকুমারের মধ্যদিয়ে আমি দর্শককে একটি সামাজিক পারিবারিক গল্প উপহার দিতে যাচ্ছি। বাংলাদেমের গ্রামে-গঞ্জে এখনো যে কুসংস্কার আছে তা তুলে ধরার চেষ্টা করছি। হিমেল তার পুরো মেধা দিয়ে শ্রম দিয়ে সিনেমাটি নির্মাণের চেষ্টা করেছে। একজন প্রযোজক হিসেবে আমার পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা ছিল।
পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে শাকিব খানসহ আরো যারা আছেন তারা প্রত্যেকেই অভিনয় করেছেন। আমার স্বপ্নের এই সিনেমা নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। আমার বিশ্বাস রাজকুমার-দিয়ে বাংলাদেশের সিনেমার দৃশ্যপট যেমন আরো বদলে যাবে সে সঙ্গে সিনেমা নির্মাণে আগ্রহী প্রযোজকরা নির্বিঘ্নে সিনেমা প্রযোজনায় আগ্রহী হয়ে উঠবেন।
তাই ঈদে হলে হলে গিয়ে রাজকুমার দেখার প্রস্ততি থাকুক এখন থেকেই।’ এদিকে আরশাদ আদনান জানান দুবাইতে পৃথিবীর বুকে মানুষের সৃষ্ট এক অনন্য বিস্ময় ‘বুর্জ খলিফা’তে শাকিব খানের জন্মদিনে আগামী ২৮ মার্চ ‘রাজকুমার’র ত্রিশ সেকেণ্ডর হলেও ট্রিজার প্রদর্শনের ইচ্ছে রয়েছে।