সিলেট সীমান্তে আটক সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে (৭৪) ঢাকা ও সিলেটে ছয় মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন জানানো হয়েছে। শুক্রবার রাতে কানাইঘাটের দনা সীমান্ত এলাকা থেকে আটক করার পর শনিবার বিকেলে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়। এরপর আদালত বিচারপতি শামসুদ্দিনকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন। প্রথমদিকে ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেফতার দেখালেও পরে রোববার গভীর রাতে কানাইঘাট থানার এস আই পীযূষ চন্দ্র সিংহ বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে ১৯৭৩ সালের পাসপোর্ট আইন অনুযায়ী "পাসপোর্ট ও ভিসা ব্যতীত অবৈধভাবে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করার অপরাধ" এনে একটি মামলা দায়ের করেন । মামলায় আসামি হিসেবে তার নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে "(এল কে আর ৬ বি) জনাব, আবুল হোসেন মোহাম্মদ শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক (৭৪), পিতা মৃত হাজী আব্দুল হাকিম চৌধুরী, গ্রাম- লৌহজং, থানা- লৌহজং, জেলা- মুন্সিগঞ্জ। বর্তমান ঠিকানা- উত্তর নয়নগর, থানা- ভাটারা, জেলা- ঢাকা।" এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এস আই মোহাম্মদ মোরশেদ আলমকে।
এর আগে গত শনিবার বিকেলে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে সিলেটের বিজ্ঞ অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত নং ৫ (কানাইঘাট) এ সোপর্দ করার সময় কানাইঘাট থানার সাধারণ ডায়েরি ৮০২ মূলে এস আই মো: সোহেল মাহমুদ লিখিতভাবে জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী আবুল হোসেন মোহাম্মদ শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলার রুজু আছে। তদন্তাধীন মামলা সমূহে তাকে গ্রেফতার দেখানোর লক্ষ্যে ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট থানা সমূহে বেতার বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে।
সিলেট আদালত সূত্র জানায়, সদ্য কানাইঘাট থানায় বাংলাদেশ পাসপোর্ট আদেশ নং ১৯৭৩ এর ১১/( ১)( ৩) ধারায় মামলা নং ১০, তাং ২৫ আগস্ট ২০২৪ মামলা দায়ের ছাড়াও ঢাকার বাড্ডা থানায় তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটির তথ্য পাওয়া গেছে যা হলো, মামলা নং-৪, তাং ২০ আগস্ট ২০২৪, ধারা ৩০২/১০৯ দন্ডবিধি। লালবাগ থানায় মামলা নং-৭, তাং ১৯ আগস্ট ২০২৪, ধারা ১৪৩/ ৩২৩/ ৩০৭/ ৩০২/ ১১৪/ ৩৪/ ১০৯ দন্ডবিধি। আদাবর থানার মামলা নং ৪, তাং-২ ২ আগস্ট ২০২৪, ধারা ৩০২/ ১০৯/ ১১৪/ ১২০/ ১৪৩/ ১৪৮/ ১৪৯/ ১৫৩/ ৩৪ দন্ডবিধি মামলার খবর পাওয়া গেছে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে ।
এদিকে শনিবার বিকেলে আদালতে প্রেরণ করার সময় বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য রোববার আট সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখন আগের চেয়ে ভালো আছেন। যদি সব ঠিকঠাক থাকে, হয়তো দুই-চার দিনের মধ্যে ছেড়ে দেয়া যাবে।
আদালতে প্রবেশের সময় আদালত প্রাঙ্গণে থাকা দলবদ্ধ কিছু ব্যক্তি শামসুদ্দিন চৌধুরীকে বেধড়ক কিলঘুষি মারেন। অনেকে ডিম ছোড়ার পাশাপাশি জুতাও নিক্ষেপ করেন। কেউ কেউ শামসুদ্দিন চৌধুরীর নাম উল্লেখ করে কটূক্তিমূলক স্লোগানও দেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে জখম করেন। এসব দলবদ্ধ ব্যক্তির আক্রমণ থেকে বাঁচিয়ে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা কোনোরকমে শামসুদ্দিন চৌধুরীকে আদালত ভবনে ঢোকান।
কারাগারের একটি সূত্র জানিয়েছে, শনিবার বিকেলে আদালত থেকে শামসুদ্দিন চৌধুরীকে শহরতলির বাদাঘাট এলাকায় সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক তাঁকে ‘আনফিট’ উল্লেখ করে ওসমানী হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। সে অনুযায়ী সন্ধ্যায় শামসুদ্দিন চৌধুরীকে হাসপাতালে আনা হয়।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শামসুদ্দিন চৌধুরীর চিকিৎসার জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক শিশির চক্রবর্ত্তীকে সভাপতি করে আট সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। তাঁরা সকালে শামসুদ্দিনের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন।
মেডিকেল বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন রেডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক আশিকুর রহমান মজুমদার, অ্যান্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মো. শাহ ইমরান, কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মো. মোখলেছুর রহমান, সার্জারি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ মাহমুদ, অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. খায়রুল বাশার, ইউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. শফিকুল ইসলাম ও প্যাথলজি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ ক্লিনিক্যাল প্যাথলজিস্ট কান্তা নারায়ণ চক্রবর্তী।
মেডিকেল বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, শামসুদ্দিন চৌধুরী হাসপাতালের চতুর্থ তলায় সার্জারি ওয়ার্ড ৪-এর অধীনে আইসিইউ-২-এ ভর্তি আছেন। গতকাল রাত পৌনে ৯টার দিকে তাঁর স্কোটাল ইনজুরির (অণ্ডকোষে আঘাত) অস্ত্রোপচার হয়।
মেডিকেল বোর্ডের এক সদস্য বলেন, শামসুদ্দিন চৌধুরীর যে অস্ত্রোপচার হয়েছে, সেই আঘাতটি নতুন। এর বাইরে বড় ধরনের জখম তাঁর শরীরে ছিল না।
মেডিকেল বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক শিশির চক্রবর্ত্তী বলেন, ‘আমরা দেখেছি। মূলত তাঁর হার্টে সমস্যা আছে। ১০ বছর আগে তিনি বাইপাস করেছিলেন। এ ছাড়া ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ আছে। এখন তিনি (শামসুদ্দিন) ভালো আছেন।’
সোমবার, ২৬ আগস্ট ২০২৪
সিলেট সীমান্তে আটক সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে (৭৪) ঢাকা ও সিলেটে ছয় মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন জানানো হয়েছে। শুক্রবার রাতে কানাইঘাটের দনা সীমান্ত এলাকা থেকে আটক করার পর শনিবার বিকেলে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়। এরপর আদালত বিচারপতি শামসুদ্দিনকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন। প্রথমদিকে ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেফতার দেখালেও পরে রোববার গভীর রাতে কানাইঘাট থানার এস আই পীযূষ চন্দ্র সিংহ বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে ১৯৭৩ সালের পাসপোর্ট আইন অনুযায়ী "পাসপোর্ট ও ভিসা ব্যতীত অবৈধভাবে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করার অপরাধ" এনে একটি মামলা দায়ের করেন । মামলায় আসামি হিসেবে তার নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে "(এল কে আর ৬ বি) জনাব, আবুল হোসেন মোহাম্মদ শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক (৭৪), পিতা মৃত হাজী আব্দুল হাকিম চৌধুরী, গ্রাম- লৌহজং, থানা- লৌহজং, জেলা- মুন্সিগঞ্জ। বর্তমান ঠিকানা- উত্তর নয়নগর, থানা- ভাটারা, জেলা- ঢাকা।" এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এস আই মোহাম্মদ মোরশেদ আলমকে।
এর আগে গত শনিবার বিকেলে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে সিলেটের বিজ্ঞ অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত নং ৫ (কানাইঘাট) এ সোপর্দ করার সময় কানাইঘাট থানার সাধারণ ডায়েরি ৮০২ মূলে এস আই মো: সোহেল মাহমুদ লিখিতভাবে জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী আবুল হোসেন মোহাম্মদ শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলার রুজু আছে। তদন্তাধীন মামলা সমূহে তাকে গ্রেফতার দেখানোর লক্ষ্যে ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট থানা সমূহে বেতার বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে।
সিলেট আদালত সূত্র জানায়, সদ্য কানাইঘাট থানায় বাংলাদেশ পাসপোর্ট আদেশ নং ১৯৭৩ এর ১১/( ১)( ৩) ধারায় মামলা নং ১০, তাং ২৫ আগস্ট ২০২৪ মামলা দায়ের ছাড়াও ঢাকার বাড্ডা থানায় তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটির তথ্য পাওয়া গেছে যা হলো, মামলা নং-৪, তাং ২০ আগস্ট ২০২৪, ধারা ৩০২/১০৯ দন্ডবিধি। লালবাগ থানায় মামলা নং-৭, তাং ১৯ আগস্ট ২০২৪, ধারা ১৪৩/ ৩২৩/ ৩০৭/ ৩০২/ ১১৪/ ৩৪/ ১০৯ দন্ডবিধি। আদাবর থানার মামলা নং ৪, তাং-২ ২ আগস্ট ২০২৪, ধারা ৩০২/ ১০৯/ ১১৪/ ১২০/ ১৪৩/ ১৪৮/ ১৪৯/ ১৫৩/ ৩৪ দন্ডবিধি মামলার খবর পাওয়া গেছে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে ।
এদিকে শনিবার বিকেলে আদালতে প্রেরণ করার সময় বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য রোববার আট সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখন আগের চেয়ে ভালো আছেন। যদি সব ঠিকঠাক থাকে, হয়তো দুই-চার দিনের মধ্যে ছেড়ে দেয়া যাবে।
আদালতে প্রবেশের সময় আদালত প্রাঙ্গণে থাকা দলবদ্ধ কিছু ব্যক্তি শামসুদ্দিন চৌধুরীকে বেধড়ক কিলঘুষি মারেন। অনেকে ডিম ছোড়ার পাশাপাশি জুতাও নিক্ষেপ করেন। কেউ কেউ শামসুদ্দিন চৌধুরীর নাম উল্লেখ করে কটূক্তিমূলক স্লোগানও দেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে জখম করেন। এসব দলবদ্ধ ব্যক্তির আক্রমণ থেকে বাঁচিয়ে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা কোনোরকমে শামসুদ্দিন চৌধুরীকে আদালত ভবনে ঢোকান।
কারাগারের একটি সূত্র জানিয়েছে, শনিবার বিকেলে আদালত থেকে শামসুদ্দিন চৌধুরীকে শহরতলির বাদাঘাট এলাকায় সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক তাঁকে ‘আনফিট’ উল্লেখ করে ওসমানী হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। সে অনুযায়ী সন্ধ্যায় শামসুদ্দিন চৌধুরীকে হাসপাতালে আনা হয়।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শামসুদ্দিন চৌধুরীর চিকিৎসার জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক শিশির চক্রবর্ত্তীকে সভাপতি করে আট সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। তাঁরা সকালে শামসুদ্দিনের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন।
মেডিকেল বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন রেডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক আশিকুর রহমান মজুমদার, অ্যান্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মো. শাহ ইমরান, কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মো. মোখলেছুর রহমান, সার্জারি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ মাহমুদ, অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. খায়রুল বাশার, ইউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. শফিকুল ইসলাম ও প্যাথলজি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ ক্লিনিক্যাল প্যাথলজিস্ট কান্তা নারায়ণ চক্রবর্তী।
মেডিকেল বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, শামসুদ্দিন চৌধুরী হাসপাতালের চতুর্থ তলায় সার্জারি ওয়ার্ড ৪-এর অধীনে আইসিইউ-২-এ ভর্তি আছেন। গতকাল রাত পৌনে ৯টার দিকে তাঁর স্কোটাল ইনজুরির (অণ্ডকোষে আঘাত) অস্ত্রোপচার হয়।
মেডিকেল বোর্ডের এক সদস্য বলেন, শামসুদ্দিন চৌধুরীর যে অস্ত্রোপচার হয়েছে, সেই আঘাতটি নতুন। এর বাইরে বড় ধরনের জখম তাঁর শরীরে ছিল না।
মেডিকেল বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক শিশির চক্রবর্ত্তী বলেন, ‘আমরা দেখেছি। মূলত তাঁর হার্টে সমস্যা আছে। ১০ বছর আগে তিনি বাইপাস করেছিলেন। এ ছাড়া ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ আছে। এখন তিনি (শামসুদ্দিন) ভালো আছেন।’