ফারাক্কা ব্যারেজের সব গেইট খুলে দেওয়ার খবরের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হওয়ায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ফারাক্কা ব্যারেজের গেট খুলে দেওয়ার বিষয়টি বর্ষা মৌসুমের একটি স্বাভাবিক ঘটনা। তিনি বলেন, উজানে গঙ্গা নদীর অববাহিকায় ভারি বৃষ্টিপাত হলে পানির প্রবাহ বাড়ার কারণে নিয়মিতভাবে ব্যারেজের গেইট খুলে দেওয়া হয়। ব্যারেজের স্তরে পানি পৌঁছালে তা বেরিয়ে যায়, এবং এটি কোনো নতুন ঘটনা নয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, বিহার ও ঝাড়খণ্ডে ভারি বৃষ্টির কারণে ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের জলস্তর বেড়ে যাওয়ায় সব গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। ১১ লাখ কিউসেক পানি ছাড়ার ফলে গঙ্গা নদীর নিম্ন অববাহিকায় বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
বাংলাদেশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পদ্মা নদীর ওপর এখনো তেমন কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। তবে আগামী দিনে এর প্রভাব বোঝা যেতে পারে। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পদ্মায় পানির উচ্চতা বেড়েছে, তবে বিপৎসীমা ছাড়িয়ে যায়নি। তারা আরও জানান, ভারতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলে ফারাক্কা ব্যারেজের মাধ্যমে বেশি পানি বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের কর্মকর্তারা মনে করেন, ফারাক্কা ব্যারেজের গেইট খুলে দেওয়ার ফলে বড় কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়বে না। গঙ্গা নদীর অববাহিকায় পানি এখনও স্থিতিশীল রয়েছে এবং আগামী পাঁচ দিনেও স্থিতিশীল থাকবে বলে তাদের ধারণা।
বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, ফারাক্কা ব্যারেজের গেটগুলো মুনসুনের সময় সবসময়ই খোলা থাকে এবং এ ধরনের ঘটনা পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই ঘটে।
মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪
ফারাক্কা ব্যারেজের সব গেইট খুলে দেওয়ার খবরের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হওয়ায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ফারাক্কা ব্যারেজের গেট খুলে দেওয়ার বিষয়টি বর্ষা মৌসুমের একটি স্বাভাবিক ঘটনা। তিনি বলেন, উজানে গঙ্গা নদীর অববাহিকায় ভারি বৃষ্টিপাত হলে পানির প্রবাহ বাড়ার কারণে নিয়মিতভাবে ব্যারেজের গেইট খুলে দেওয়া হয়। ব্যারেজের স্তরে পানি পৌঁছালে তা বেরিয়ে যায়, এবং এটি কোনো নতুন ঘটনা নয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, বিহার ও ঝাড়খণ্ডে ভারি বৃষ্টির কারণে ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের জলস্তর বেড়ে যাওয়ায় সব গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। ১১ লাখ কিউসেক পানি ছাড়ার ফলে গঙ্গা নদীর নিম্ন অববাহিকায় বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
বাংলাদেশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পদ্মা নদীর ওপর এখনো তেমন কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। তবে আগামী দিনে এর প্রভাব বোঝা যেতে পারে। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পদ্মায় পানির উচ্চতা বেড়েছে, তবে বিপৎসীমা ছাড়িয়ে যায়নি। তারা আরও জানান, ভারতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলে ফারাক্কা ব্যারেজের মাধ্যমে বেশি পানি বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের কর্মকর্তারা মনে করেন, ফারাক্কা ব্যারেজের গেইট খুলে দেওয়ার ফলে বড় কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়বে না। গঙ্গা নদীর অববাহিকায় পানি এখনও স্থিতিশীল রয়েছে এবং আগামী পাঁচ দিনেও স্থিতিশীল থাকবে বলে তাদের ধারণা।
বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, ফারাক্কা ব্যারেজের গেটগুলো মুনসুনের সময় সবসময়ই খোলা থাকে এবং এ ধরনের ঘটনা পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই ঘটে।