চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের সুখবিলাস গ্রামে বন বিভাগের দখল করা ৫৫ একর জমি উদ্ধার করেছে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগ।
সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলা এই অভিযানে বন বিভাগের বিশাল ওই জমি দখলমুক্ত করা হয়। অভিযানে বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মারুফ হোসেনের নেতৃত্বে বিভিন্ন রেঞ্জের কর্মীরা অংশ নেন।
উদ্ধারকৃত জমিতে এরশাদ মাহমুদ নামে এক ব্যক্তির দ্বারা গয়ালের খামার, পুকুর ও রেস্তোরাঁ গড়ে তোলা হয়েছিল। তবে অভিযানে খামারে কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। বন বিভাগ খামারের ছয়টি ঘরসহ অন্যান্য অবকাঠামো ভেঙে দিয়ে জমির দখল নেয়।
বন বিভাগের খুরুশিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃত জমি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দখলে ছিল। এছাড়া ওই এলাকায় বন বিভাগের জমি দখল করে পার্ক ও রেস্তোরাঁ নির্মাণ করা হয়েছিল, যা ইতোমধ্যেই উচ্ছেদ করা হয়েছে।
বন বিভাগ জানিয়েছে, উদ্ধার হওয়া জমিতে পর্যায়ক্রমে বনায়ন করা হবে। এছাড়া এরশাদ মাহমুদের দখলে থাকা অন্যান্য পাহাড়ি জমির বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, এরশাদ মাহমুদের খামারের বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সরকারের পতনের পর ৫ আগস্ট খামার থেকে গয়ালগুলো স্থানীয় প্রভাবশালীরা নিয়ে যায়।
মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের সুখবিলাস গ্রামে বন বিভাগের দখল করা ৫৫ একর জমি উদ্ধার করেছে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগ।
সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলা এই অভিযানে বন বিভাগের বিশাল ওই জমি দখলমুক্ত করা হয়। অভিযানে বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মারুফ হোসেনের নেতৃত্বে বিভিন্ন রেঞ্জের কর্মীরা অংশ নেন।
উদ্ধারকৃত জমিতে এরশাদ মাহমুদ নামে এক ব্যক্তির দ্বারা গয়ালের খামার, পুকুর ও রেস্তোরাঁ গড়ে তোলা হয়েছিল। তবে অভিযানে খামারে কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। বন বিভাগ খামারের ছয়টি ঘরসহ অন্যান্য অবকাঠামো ভেঙে দিয়ে জমির দখল নেয়।
বন বিভাগের খুরুশিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃত জমি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দখলে ছিল। এছাড়া ওই এলাকায় বন বিভাগের জমি দখল করে পার্ক ও রেস্তোরাঁ নির্মাণ করা হয়েছিল, যা ইতোমধ্যেই উচ্ছেদ করা হয়েছে।
বন বিভাগ জানিয়েছে, উদ্ধার হওয়া জমিতে পর্যায়ক্রমে বনায়ন করা হবে। এছাড়া এরশাদ মাহমুদের দখলে থাকা অন্যান্য পাহাড়ি জমির বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, এরশাদ মাহমুদের খামারের বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সরকারের পতনের পর ৫ আগস্ট খামার থেকে গয়ালগুলো স্থানীয় প্রভাবশালীরা নিয়ে যায়।