শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের সার্বিক সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক আদেশে এ কথা বলা হয়।
আদেশে বলা হয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও বিদ্যালয়ের প্রধান বা অন্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের পদত্যাগ বা অপসারণের দাবিতে অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও শিক্ষকেরা ব্যক্তিগতভাবে হেনস্তার শিকার হয়েছেন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। এই অবস্থা মোটেও কাম্য নয়।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে উপাচার্য, উপ–উপাচার্য বা অন্যান্য কর্মকর্তা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারেন এবং প্রয়োজনে আচার্য আইন অনুযায়ী তাঁদের অপসারণ করতে পারেন। সরকারি বিদ্যালয়-কলেজের মতো প্রতিষ্ঠানের প্রধান বা অন্যদের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ বা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) প্রয়োজনে বদলিসহ তদন্ত করে প্রযোজ্য ব্যবস্থা করতে পারে। একইভাবে পরিচালনা কমিটি বা মাউশি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ওই শিক্ষক বা কর্মকর্তার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাঠালে সংশ্লিষ্ট বিভাগ বা দপ্তর তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আদেশে বলা হয়েছে, শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ও শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশের উন্নতির জন্য দেশের জনপ্রশাসন সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজন প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে সার্বিক সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়টি তদারকি ও প্রয়োজনে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগকে অবহিত করার জন্য জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের সার্বিক সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক আদেশে এ কথা বলা হয়।
আদেশে বলা হয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও বিদ্যালয়ের প্রধান বা অন্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের পদত্যাগ বা অপসারণের দাবিতে অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও শিক্ষকেরা ব্যক্তিগতভাবে হেনস্তার শিকার হয়েছেন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। এই অবস্থা মোটেও কাম্য নয়।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে উপাচার্য, উপ–উপাচার্য বা অন্যান্য কর্মকর্তা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারেন এবং প্রয়োজনে আচার্য আইন অনুযায়ী তাঁদের অপসারণ করতে পারেন। সরকারি বিদ্যালয়-কলেজের মতো প্রতিষ্ঠানের প্রধান বা অন্যদের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ বা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) প্রয়োজনে বদলিসহ তদন্ত করে প্রযোজ্য ব্যবস্থা করতে পারে। একইভাবে পরিচালনা কমিটি বা মাউশি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ওই শিক্ষক বা কর্মকর্তার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাঠালে সংশ্লিষ্ট বিভাগ বা দপ্তর তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আদেশে বলা হয়েছে, শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ও শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশের উন্নতির জন্য দেশের জনপ্রশাসন সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজন প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে সার্বিক সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়টি তদারকি ও প্রয়োজনে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগকে অবহিত করার জন্য জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।