সাম্প্রতিক বন্যায় চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে দেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জনপদ। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন লাখো মানুষ। জরুরী পরিস্থিতি মোকাবেলায় দেশের অন্যতম শীর্ষ ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে গত ২৪ আগস্ট একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এর ধারাবাহিকতায়, বন্যাদূর্গত অঞ্চলে দ্রুত ত্রাণসামগ্রী দেয়ার কাজে সেনাবাহিনীকে ত্রাণ সহায়তা দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
বসতবাড়ি, কৃষিজমি ও রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ার ফলে বন্যাকবলিত অঞ্চলগুলোতে অসংখ্য মানুষ সুপেয় পানি, খাবার ও যোগাযোগ সুবিধার অভাবে চরম দূর্ভোগে পড়েছেন। পরিস্থিতি মোকাবেলায় অধিকতর ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলগুলোতে নিরাপদ পানি ও খাবার সহ প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। দূর্গমতর অঞ্চলগুলোতে ত্রাণ পৌঁছে দিতে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারও ব্যবহৃত হচ্ছে।
দূর্যোগকালে মোবাইল যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রাখতে ইতোমধ্যেই বাংলালিংকের কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলগুলোতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি, প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার অবস্থান থেকে বন্যাকবলিত জনপদের সহযোগিতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলালিংক। বন্যা পরবর্তী পূনর্বাসন কার্যক্রমেও সহযোগিতার পূর্ণ আশ^াস ব্যক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ প্রসঙ্গে বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তৈমুর রহমান বলেন, ভয়াবহ বন্যায় দেশের বেশ কিছু জেলা প্লাবিত হয়েছে, ক্ষতির শিকার হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। আমরা তাঁদের পাশে আছি। ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিতে আমরা প্রস্তুত। এই লক্ষ্যে আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছি। আশা করছি, যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা দূর্গমতম এলাকাগুলোতেও দ্রুত জীবনরক্ষাকারী ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিতে পারব। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও পূনর্বাসনের নানা চ্যালেঞ্জ রয়ে যায়, সেগুলো মোকাবেলায় আমরা যথাসাধ্য প্রস্তুতি গ্রহণ শুরু করেছি। যেকোনো বিপর্যয়ে দেশ ও দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর রয়েছে বাংলালিংক।
মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪
সাম্প্রতিক বন্যায় চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে দেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জনপদ। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন লাখো মানুষ। জরুরী পরিস্থিতি মোকাবেলায় দেশের অন্যতম শীর্ষ ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে গত ২৪ আগস্ট একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এর ধারাবাহিকতায়, বন্যাদূর্গত অঞ্চলে দ্রুত ত্রাণসামগ্রী দেয়ার কাজে সেনাবাহিনীকে ত্রাণ সহায়তা দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
বসতবাড়ি, কৃষিজমি ও রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ার ফলে বন্যাকবলিত অঞ্চলগুলোতে অসংখ্য মানুষ সুপেয় পানি, খাবার ও যোগাযোগ সুবিধার অভাবে চরম দূর্ভোগে পড়েছেন। পরিস্থিতি মোকাবেলায় অধিকতর ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলগুলোতে নিরাপদ পানি ও খাবার সহ প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। দূর্গমতর অঞ্চলগুলোতে ত্রাণ পৌঁছে দিতে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারও ব্যবহৃত হচ্ছে।
দূর্যোগকালে মোবাইল যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রাখতে ইতোমধ্যেই বাংলালিংকের কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলগুলোতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি, প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার অবস্থান থেকে বন্যাকবলিত জনপদের সহযোগিতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলালিংক। বন্যা পরবর্তী পূনর্বাসন কার্যক্রমেও সহযোগিতার পূর্ণ আশ^াস ব্যক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ প্রসঙ্গে বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তৈমুর রহমান বলেন, ভয়াবহ বন্যায় দেশের বেশ কিছু জেলা প্লাবিত হয়েছে, ক্ষতির শিকার হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। আমরা তাঁদের পাশে আছি। ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিতে আমরা প্রস্তুত। এই লক্ষ্যে আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছি। আশা করছি, যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা দূর্গমতম এলাকাগুলোতেও দ্রুত জীবনরক্ষাকারী ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিতে পারব। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও পূনর্বাসনের নানা চ্যালেঞ্জ রয়ে যায়, সেগুলো মোকাবেলায় আমরা যথাসাধ্য প্রস্তুতি গ্রহণ শুরু করেছি। যেকোনো বিপর্যয়ে দেশ ও দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর রয়েছে বাংলালিংক।