বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সমৃদ্ধির পথে অগ্রসর হওয়ার যথেষ্ট ক্ষমতা রাখেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসুফ ইসা আল দুহাইলান। আজ মঙ্গলবার, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ড. ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ মন্তব্য করেন তিনি।
বৈঠকে ড. ইউনূস সৌদি আরবকে বাংলাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে উল্লেখ করেন এবং গত বছর ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিটে সৌদি আরব সফরের স্মৃতি তুলে ধরেন। সেই সফরে তিনি সৌদি আরবের নারী ফুটবল দলের উদ্দেশে ভাষণ দেন এবং খেলাধুলার মাধ্যমে বিশ্ব পরিবর্তনের বিষয়ে আলোচনা করেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন, বর্তমানে সৌদি আরবে প্রায় ৩২ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, যারা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। প্রতি বছর সৌদিপ্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকেরা বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে প্রায় ৫০০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠান, এবং আরও ৫০০ কোটি ডলার অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলে পাঠানো হয়। রাষ্ট্রদূত জোর দিয়ে বলেন, যদি এই অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলের অর্থ বৈধ পথে প্রেরণ করা সম্ভব হয়, তাহলে তা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
বৈঠকে সৌদি আরবে বসবাসরত ৬৯ হাজার অনিবন্ধিত বাংলাদেশির পাসপোর্ট নবায়নের বিষয়টিও আলোচিত হয়। রাষ্ট্রদূত দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সৌদি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে লজিস্টিকস, পরিষেবা খাত, আরএসজিটি ইন্টারন্যাশনাল এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে আকওয়া পাওয়ারের মাধ্যমে বিনিয়োগে আগ্রহী।
মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সমৃদ্ধির পথে অগ্রসর হওয়ার যথেষ্ট ক্ষমতা রাখেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসুফ ইসা আল দুহাইলান। আজ মঙ্গলবার, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ড. ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ মন্তব্য করেন তিনি।
বৈঠকে ড. ইউনূস সৌদি আরবকে বাংলাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে উল্লেখ করেন এবং গত বছর ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিটে সৌদি আরব সফরের স্মৃতি তুলে ধরেন। সেই সফরে তিনি সৌদি আরবের নারী ফুটবল দলের উদ্দেশে ভাষণ দেন এবং খেলাধুলার মাধ্যমে বিশ্ব পরিবর্তনের বিষয়ে আলোচনা করেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন, বর্তমানে সৌদি আরবে প্রায় ৩২ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, যারা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। প্রতি বছর সৌদিপ্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকেরা বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে প্রায় ৫০০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠান, এবং আরও ৫০০ কোটি ডলার অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলে পাঠানো হয়। রাষ্ট্রদূত জোর দিয়ে বলেন, যদি এই অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলের অর্থ বৈধ পথে প্রেরণ করা সম্ভব হয়, তাহলে তা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
বৈঠকে সৌদি আরবে বসবাসরত ৬৯ হাজার অনিবন্ধিত বাংলাদেশির পাসপোর্ট নবায়নের বিষয়টিও আলোচিত হয়। রাষ্ট্রদূত দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সৌদি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে লজিস্টিকস, পরিষেবা খাত, আরএসজিটি ইন্টারন্যাশনাল এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে আকওয়া পাওয়ারের মাধ্যমে বিনিয়োগে আগ্রহী।