মহান বিজয় দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আজ সোমবার দুপুরে একাধিক সমন্বয়কের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা গণমাধ্যমকে বলেন, রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগ চেয়েছি আমরা। এ অবস্থায় তার অনুষ্ঠানে বিজয় উদযাপন করা গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ বলে আমরা মনে করছি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির অনুষ্ঠান নিয়ে একটি বিবৃতিও দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
সংগঠনটির দপ্তরের দায়িত্বে থাকা জাহিদ আহসানের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, মহান বিজয় দিবসে ফ্যাসিবাদী শাসনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু কর্তৃক বঙ্গভবনে বিজয় দিবস উদযাপনের আমন্ত্রণ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রত্যাখ্যান করছে। নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সাংগঠনিকভাবে যুক্ত কোনো নেতা-কর্মী আজ বঙ্গভবনে মহান বিজয় দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে যাবে না।
আরও বলা হয়, মহান বিজয় দিবসের মত জাতীয় গৌরবের দিন ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে পালন করাকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ মনে করে।
সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
মহান বিজয় দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আজ সোমবার দুপুরে একাধিক সমন্বয়কের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা গণমাধ্যমকে বলেন, রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগ চেয়েছি আমরা। এ অবস্থায় তার অনুষ্ঠানে বিজয় উদযাপন করা গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ বলে আমরা মনে করছি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির অনুষ্ঠান নিয়ে একটি বিবৃতিও দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
সংগঠনটির দপ্তরের দায়িত্বে থাকা জাহিদ আহসানের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, মহান বিজয় দিবসে ফ্যাসিবাদী শাসনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু কর্তৃক বঙ্গভবনে বিজয় দিবস উদযাপনের আমন্ত্রণ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রত্যাখ্যান করছে। নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সাংগঠনিকভাবে যুক্ত কোনো নেতা-কর্মী আজ বঙ্গভবনে মহান বিজয় দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে যাবে না।
আরও বলা হয়, মহান বিজয় দিবসের মত জাতীয় গৌরবের দিন ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে পালন করাকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ মনে করে।