টাইগাররা বিশ্বকাপ মিশন শুরু হয় স্কটল্যান্ডের কাছে হার দিয়ে। তবে দলের একটি জয় প্রয়োজন ছিলো সেই কাক্ষিত জয় পায় ওমানের বিপক্ষে। আজ নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে মাঠে নামে টাইগাররা। বিশ্বকাপের সুপার ১২তে যেতে হলে এই ম্যাচে জয়ের কোন বিকল্প নেই বাংলাদেশের। তবে জয় পেলেই হবে না থাকবে নানা সমিকরণ। কিন্তু বাংলাদেশের আগে প্রয়োজন জয়। এমন ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৮১ রানের বড় স্কোর করে বাংলাদেশ। এই রান নিয়ে বড় জয় তুলে নিতে পারবে তো বাংলাদেশ? সেটা অবশ্য সময় বলে দিবে।
ব্যাট করতে নেমে গত দুই ম্যাচের মতোই শুরুটা বাজেভাবে হয় বাংলাদেশের। ম্যাচের শুরুতে শূন্য রানে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যায় গত ম্যাচে দারুণ খেলা নাঈম শেখ। এই ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার পর সাকিবের সাথে আজ জুটি গড়েন লিটন কুমার দাস। কিন্তু ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো লিটন। ৫০ রানের জুটি করে নাঈমের দেখানো পথে হাটেন লিটন। আউট হওয়ার আগে এই ব্যাটসম্যান করেন ২৮ বলে ৩৪ রান।
এরপর সাকিবকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে আসেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল মুশফিকুর রহিম। কিন্তু ফর্মহীনতার কারণে আজও ব্যাট হাতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে ফিরে গেছেন মুশফিক। ৮ বলে ৫ রান করে ক্যাচ দিয়ে আউট হয় মুশি। এরপর সাকিবকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে এসেছেন অধিনায়ক মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ। এই দুই জন ব্যাটসম্যান যখন বাংলাদেশের রানের চাকা সচল করার চেষ্টা করেন তখন সাজঘরে ফিরে যায় সাকিব।
আজ ব্যাট হাতে যখন ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে সাজঘরে ফিরে যচ্ছিলেন, তখন দলের প্রয়োজনে একাই লড়াই করে গেছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তবে ফিফটির খুব কাছে গিয়ে তা তুলে নিতে পারেননি তিনি। ৩৭ বলে ৪৬ রান করে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান সাকিব।
আফিফকে সাথে নিয়ে দারুণ ফিফটি তুলে নেন মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে ফিফটির পর পরই আউট হয়ে যায় রিয়াদ। তার ব্যাট থেকে আসে ২৮ বলে ৫০ রান। আফিফ হোসেন আউট হয় ১৪ বলে ২১ রান করে। এর আগে গোল্ডেন ডাক দিয়ে সাজঘরে ফিরে যায় উইকেটরক্ষক ও ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু শেষ দিকে সাইফউদ্দিনের ব্যাটে বাংলাদেশ সংগ্রহ ১৮১ রান।
বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর ২০২১
টাইগাররা বিশ্বকাপ মিশন শুরু হয় স্কটল্যান্ডের কাছে হার দিয়ে। তবে দলের একটি জয় প্রয়োজন ছিলো সেই কাক্ষিত জয় পায় ওমানের বিপক্ষে। আজ নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে মাঠে নামে টাইগাররা। বিশ্বকাপের সুপার ১২তে যেতে হলে এই ম্যাচে জয়ের কোন বিকল্প নেই বাংলাদেশের। তবে জয় পেলেই হবে না থাকবে নানা সমিকরণ। কিন্তু বাংলাদেশের আগে প্রয়োজন জয়। এমন ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৮১ রানের বড় স্কোর করে বাংলাদেশ। এই রান নিয়ে বড় জয় তুলে নিতে পারবে তো বাংলাদেশ? সেটা অবশ্য সময় বলে দিবে।
ব্যাট করতে নেমে গত দুই ম্যাচের মতোই শুরুটা বাজেভাবে হয় বাংলাদেশের। ম্যাচের শুরুতে শূন্য রানে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যায় গত ম্যাচে দারুণ খেলা নাঈম শেখ। এই ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার পর সাকিবের সাথে আজ জুটি গড়েন লিটন কুমার দাস। কিন্তু ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো লিটন। ৫০ রানের জুটি করে নাঈমের দেখানো পথে হাটেন লিটন। আউট হওয়ার আগে এই ব্যাটসম্যান করেন ২৮ বলে ৩৪ রান।
এরপর সাকিবকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে আসেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল মুশফিকুর রহিম। কিন্তু ফর্মহীনতার কারণে আজও ব্যাট হাতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে ফিরে গেছেন মুশফিক। ৮ বলে ৫ রান করে ক্যাচ দিয়ে আউট হয় মুশি। এরপর সাকিবকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে এসেছেন অধিনায়ক মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ। এই দুই জন ব্যাটসম্যান যখন বাংলাদেশের রানের চাকা সচল করার চেষ্টা করেন তখন সাজঘরে ফিরে যায় সাকিব।
আজ ব্যাট হাতে যখন ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে সাজঘরে ফিরে যচ্ছিলেন, তখন দলের প্রয়োজনে একাই লড়াই করে গেছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তবে ফিফটির খুব কাছে গিয়ে তা তুলে নিতে পারেননি তিনি। ৩৭ বলে ৪৬ রান করে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান সাকিব।
আফিফকে সাথে নিয়ে দারুণ ফিফটি তুলে নেন মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে ফিফটির পর পরই আউট হয়ে যায় রিয়াদ। তার ব্যাট থেকে আসে ২৮ বলে ৫০ রান। আফিফ হোসেন আউট হয় ১৪ বলে ২১ রান করে। এর আগে গোল্ডেন ডাক দিয়ে সাজঘরে ফিরে যায় উইকেটরক্ষক ও ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু শেষ দিকে সাইফউদ্দিনের ব্যাটে বাংলাদেশ সংগ্রহ ১৮১ রান।