টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারত ও পাকিস্তানের প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চান বাবর আজমদের অন্তর্বর্তীকালিন কোচ সাকলাইন মুস্তাক। তবে দুই দলের মধ্যে থাকতে হবে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও মানবতা।
ভারতের বিপক্ষে নিজ দলের বড় জয় ছাড়াও এর মাধ্যমে নিজেকে অনেক দূর এগিয়েও নিয়ে গেছেন পাকিস্তান দলের এই কোচ। তার কাছে বেশি আকর্ষণীয় মুহূর্ত ছিল ম্যাচের পর মোহাম্মদ রিজওয়ানের ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে জড়িয়ে ধরা এবং পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের সঙ্গে ধোনির কথা বলা।
আফগানিস্তানের ম্যাচকে সামনে রেখে এক সংবাদ সম্মেলনে সাকলাইন বলেন, ‘ম্যাচের ফলাফল যাই হোক, আমাদের খেলোয়াড়দের সঙ্গে কোহলি ও ধোনির আলিঙ্গনের বিষয়টি বিশ^ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ বিষয়। ভারত-পাকিস্তানের ম্যাচের ফলাফলের চেয়েও আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে ম্যাচের পর ভালোবাসা ও মানবতার জয় দেখে।’
মুস্তাক বলেন, ‘এটি একটি খেলা, যেখানে জয় পরাজয় থাকবেই। আমি অভিবাদন জানাই বাবর, রিজওয়ান, দানি, কোহলি, ধোনিদের। কারণ গোটা বিশ্ব ও দুই দেশকে তারা দারুণ একটি বার্তা পৌঁছে দিয়েছে। আমি সবসময় বলে থাকি, ভালোবাসার জয় হোক, আর ঘৃণা নিপাত যাক।’
সেরা একটি দৃশ্যের অবতারণার জন্য ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল দেখতে চান পাকিস্তানের প্রধান এই কোচ। তিনি বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তান যদি ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে, তাহলে গোটা ক্রিকেট বিশ্ব দারুণ আনন্দ পাবে। যেহেতু দেশ দুটি প্রতিবেশী, তাই ক্রিকেটের জন্যও এটি ভালো হতো। আর দুই দেশ ফাইনালে খেলতে পারলে পারস্পারিক সম্পর্কও আরও বেড়ে যেত।
টুর্নামেন্টে ভারতকে ফেবারিট দলগুলোর একটি বলে স্বীকার করেছেন সাকলাইন। বলেন, তারা খুবই শক্তিশালী দল। ইংল্যান্ডও ভালো খেলছে। তারাও ফেবারিট। আর অস্ট্রেলিয়া তো যে কোন টুর্নামেন্টে আসে শিরোপা জয়ের লক্ষ্য নিয়েই।’
ভারত ও নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দারুণ ফুরফুরে মেজাজে থাকা পাকিস্তান নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোন ছাড় দিবে না।
পাকিস্তান কোচ বলেন, ‘বিশ^কাপে সব দলের বিপক্ষে আপনাকে একই সামর্থ্য ও একই মেজাজ নিয়ে খেলতে হবে। ম্যাচ জয়ের জন্য একই ধরনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্য রাখতে হবে। যেমনটি আপনি অন্য সব বড় দলের বিপক্ষে করে থাকেন। আর আফগানিস্তান একটি ভালো দল।’
বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২১
টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারত ও পাকিস্তানের প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চান বাবর আজমদের অন্তর্বর্তীকালিন কোচ সাকলাইন মুস্তাক। তবে দুই দলের মধ্যে থাকতে হবে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও মানবতা।
ভারতের বিপক্ষে নিজ দলের বড় জয় ছাড়াও এর মাধ্যমে নিজেকে অনেক দূর এগিয়েও নিয়ে গেছেন পাকিস্তান দলের এই কোচ। তার কাছে বেশি আকর্ষণীয় মুহূর্ত ছিল ম্যাচের পর মোহাম্মদ রিজওয়ানের ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে জড়িয়ে ধরা এবং পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের সঙ্গে ধোনির কথা বলা।
আফগানিস্তানের ম্যাচকে সামনে রেখে এক সংবাদ সম্মেলনে সাকলাইন বলেন, ‘ম্যাচের ফলাফল যাই হোক, আমাদের খেলোয়াড়দের সঙ্গে কোহলি ও ধোনির আলিঙ্গনের বিষয়টি বিশ^ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ বিষয়। ভারত-পাকিস্তানের ম্যাচের ফলাফলের চেয়েও আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে ম্যাচের পর ভালোবাসা ও মানবতার জয় দেখে।’
মুস্তাক বলেন, ‘এটি একটি খেলা, যেখানে জয় পরাজয় থাকবেই। আমি অভিবাদন জানাই বাবর, রিজওয়ান, দানি, কোহলি, ধোনিদের। কারণ গোটা বিশ্ব ও দুই দেশকে তারা দারুণ একটি বার্তা পৌঁছে দিয়েছে। আমি সবসময় বলে থাকি, ভালোবাসার জয় হোক, আর ঘৃণা নিপাত যাক।’
সেরা একটি দৃশ্যের অবতারণার জন্য ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল দেখতে চান পাকিস্তানের প্রধান এই কোচ। তিনি বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তান যদি ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে, তাহলে গোটা ক্রিকেট বিশ্ব দারুণ আনন্দ পাবে। যেহেতু দেশ দুটি প্রতিবেশী, তাই ক্রিকেটের জন্যও এটি ভালো হতো। আর দুই দেশ ফাইনালে খেলতে পারলে পারস্পারিক সম্পর্কও আরও বেড়ে যেত।
টুর্নামেন্টে ভারতকে ফেবারিট দলগুলোর একটি বলে স্বীকার করেছেন সাকলাইন। বলেন, তারা খুবই শক্তিশালী দল। ইংল্যান্ডও ভালো খেলছে। তারাও ফেবারিট। আর অস্ট্রেলিয়া তো যে কোন টুর্নামেন্টে আসে শিরোপা জয়ের লক্ষ্য নিয়েই।’
ভারত ও নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দারুণ ফুরফুরে মেজাজে থাকা পাকিস্তান নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোন ছাড় দিবে না।
পাকিস্তান কোচ বলেন, ‘বিশ^কাপে সব দলের বিপক্ষে আপনাকে একই সামর্থ্য ও একই মেজাজ নিয়ে খেলতে হবে। ম্যাচ জয়ের জন্য একই ধরনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্য রাখতে হবে। যেমনটি আপনি অন্য সব বড় দলের বিপক্ষে করে থাকেন। আর আফগানিস্তান একটি ভালো দল।’