পরিসংখ্যান বলছে, টি-২০ ফরম্যাটে এখন অবধি ১০ বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া। এর মধ্যে বাংলাদেশ দলের ৪টি জয়ের বিপরীতে পরাজয় ছয় ম্যাচে। আবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে পাঁচবারের মোকাবিলায় সবগুলোতেই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
আজ অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার এইট পর্ব শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে।
সুপার এইট পর্ব এবারই প্রথম নয় টাইগারদের জন্য। ২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আসরেই টি-২০ বিশ^কাপে সুপার এইটে খেলেছিল বাংলাদেশ।
পরের টি-২০ বিশ্বকাপের মঞ্চে বাংলাদেশের গল্পটা অবশ্য ব্যর্থতার। এবারের আসরে কন্ডিশন পক্ষে থাকার কারণে দৃশ্যপট পাল্টে গেছে। কন্ডিশনের সাথে দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশের বোলাররা।
বোলারদের অসাধারণ পারফরম্যান্সের কারণেই ব্যাটারদের অবদান ছাড়াই সুপার এইটে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে বাংলাদেশের টপ অর্ডারের ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়ার মতো।
অথচ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয় দিয়ে বিশ^কাপ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে মাত্র ৪ রানে হেরে যায় টাইগাররা। ভাগ্য সহায় হলে প্রোটিয়াদের বিপক্ষেও জিততে পারতো শান্ত-সাকিবরা। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ দুই ম্যাচে নেদারল্যান্ডস ও নেপালকে হারিয়ে সুপার এইট নিশ্চিত করে বাংলাদেশ।
সুপার এইটে মানসিক ও শারীরিক দৃঢ়তার পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশকে-সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু কন্ডিশন যদি একই হয়, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় পাওয়াটা অঘটন হবেনা। কেননা, মন্থর উইকেটের কারনেই ২০২১ সালে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ ব্যবধানে হারিয়েছিল টাইগাররা। এবারের টি-২০ বিশ্বকাপও হচ্ছে ধীরগতির উইকেটে।
তারপরও বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত মনে করেন, যেকোন সুযোগ কাজে লাগাতে হলে ব্যাটিং সমস্যার সমাধান করতে হবে।
অফ-ফর্মে থাকা শান্ত বলেন, আশা করছি আমাদের বোলিং ডিপার্টমেন্ট পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা ধরে রাখবে এবং সুপার এইটে আমাদের ব্যাটিং ভালো হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা খুব বেশি রান করছি না। কিন্তু আমরা জানি দ্রুত কিছু উইকেট তুলে নিতে পারলে আমাদের রান ডিফেন্ড করতে পারবো। টি-২০’তে মোমেন্টাম সবসময় গুরুত্বপূর্ণ। এই রাউন্ডের জন্য আমাদের পরিকল্পনা করতে হবে এবং পরিকল্পনাগুলো কাজে লাগাতে হবে।
কন্ডিশন পক্ষে থাকায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় খরা কাটানোর প্রত্যাশা করছে টাইগাররা।
টি-২০ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম জয়ের জন্য বোলারদের দুর্দান্ত ফর্মের উপর নির্ভর করার কথা জানিয়ে অধিনায়ক শান্ত বলেন, গত দুই-তিন বছরে সব বোলারই কঠোর পরিশ্রম করছে। এই ফরম্যাটে বোলিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, তারা ফর্ম ধরে রাখবে।
বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪
পরিসংখ্যান বলছে, টি-২০ ফরম্যাটে এখন অবধি ১০ বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া। এর মধ্যে বাংলাদেশ দলের ৪টি জয়ের বিপরীতে পরাজয় ছয় ম্যাচে। আবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে পাঁচবারের মোকাবিলায় সবগুলোতেই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
আজ অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার এইট পর্ব শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে।
সুপার এইট পর্ব এবারই প্রথম নয় টাইগারদের জন্য। ২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আসরেই টি-২০ বিশ^কাপে সুপার এইটে খেলেছিল বাংলাদেশ।
পরের টি-২০ বিশ্বকাপের মঞ্চে বাংলাদেশের গল্পটা অবশ্য ব্যর্থতার। এবারের আসরে কন্ডিশন পক্ষে থাকার কারণে দৃশ্যপট পাল্টে গেছে। কন্ডিশনের সাথে দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশের বোলাররা।
বোলারদের অসাধারণ পারফরম্যান্সের কারণেই ব্যাটারদের অবদান ছাড়াই সুপার এইটে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে বাংলাদেশের টপ অর্ডারের ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়ার মতো।
অথচ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয় দিয়ে বিশ^কাপ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে মাত্র ৪ রানে হেরে যায় টাইগাররা। ভাগ্য সহায় হলে প্রোটিয়াদের বিপক্ষেও জিততে পারতো শান্ত-সাকিবরা। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ দুই ম্যাচে নেদারল্যান্ডস ও নেপালকে হারিয়ে সুপার এইট নিশ্চিত করে বাংলাদেশ।
সুপার এইটে মানসিক ও শারীরিক দৃঢ়তার পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশকে-সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু কন্ডিশন যদি একই হয়, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় পাওয়াটা অঘটন হবেনা। কেননা, মন্থর উইকেটের কারনেই ২০২১ সালে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ ব্যবধানে হারিয়েছিল টাইগাররা। এবারের টি-২০ বিশ্বকাপও হচ্ছে ধীরগতির উইকেটে।
তারপরও বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত মনে করেন, যেকোন সুযোগ কাজে লাগাতে হলে ব্যাটিং সমস্যার সমাধান করতে হবে।
অফ-ফর্মে থাকা শান্ত বলেন, আশা করছি আমাদের বোলিং ডিপার্টমেন্ট পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা ধরে রাখবে এবং সুপার এইটে আমাদের ব্যাটিং ভালো হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা খুব বেশি রান করছি না। কিন্তু আমরা জানি দ্রুত কিছু উইকেট তুলে নিতে পারলে আমাদের রান ডিফেন্ড করতে পারবো। টি-২০’তে মোমেন্টাম সবসময় গুরুত্বপূর্ণ। এই রাউন্ডের জন্য আমাদের পরিকল্পনা করতে হবে এবং পরিকল্পনাগুলো কাজে লাগাতে হবে।
কন্ডিশন পক্ষে থাকায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় খরা কাটানোর প্রত্যাশা করছে টাইগাররা।
টি-২০ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম জয়ের জন্য বোলারদের দুর্দান্ত ফর্মের উপর নির্ভর করার কথা জানিয়ে অধিনায়ক শান্ত বলেন, গত দুই-তিন বছরে সব বোলারই কঠোর পরিশ্রম করছে। এই ফরম্যাটে বোলিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, তারা ফর্ম ধরে রাখবে।