দ্বিতীয়ার্ধের দুই গোলে পিছিয়ে পড়েও দারুণ লড়াই শেষে তুরস্ককে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত করে ২০ বছর পর প্রথমবারের মতো ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে উঠেছে নেদারল্যান্ডস। ২০০৪ সালে সর্বশেষ ইউরোপিয়ান আসরের শেষ চারে খেলেছিল ডাচরা। আগামী বুধবার সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে নেদারল্যান্ডস। শনিবার রাতে বার্লিনে প্রথমার্ধে আকায়দিনের গোলে এগিয়ে যায় তুরস্ক। ডি ভ্রিজের গোলে সমতায় ফিরে নেদারল্যান্ডস। ৭৬ মিনিটে কোডি গাকপোর চাপে পড়ে মুলডারের আত্মঘাতি গোলে ডাচদের জয় নিশ্চিত হয়।
ম্যাচটি উপভোগ করতে অলিম্পিয়াস্টেডিওনে উপস্থিত ছিলেন তুরস্তের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপি। সঙ্গে ছিল হাজারো লাল জার্সধারী টার্কিশ সমর্থক।
তুরষ্কের কোচ ভিনসেনজো মনটেলা ডাচ আক্রমণভাগকে আটকাতে পাঁচজন ডিফেন্ডার নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন। ডাচদের কাউন্টার অ্যাটাক থেকে আটকানোর আশা তিনি নিজের তরুণ দলটির কাছে করেছিলেন। শেষ ষোলতে রোমানিয়াকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ডাচরা কোয়ার্টার ফাইনালে আসে। এখন শিরোপা জয়ে তাদেরও অন্যতম দাবিদার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
২০০৮ সালের পর প্রথমবারের মতো বড় কোনো টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে আসা তুরস্ক ব্যবধান প্রায় দ্বিগুণ করেই ফেলেছিলেন। কিন্তু কেনান ইয়েলডিজের শট দারুণ দক্ষতায় রুখে দেন ভারব্রাগেন। উইগর্স্টকে রুখে দেন তুরস্কের গোলরক্ষক মেরেত গুনোক। কিন্তু ৭০ মিনিটে আর শেষ রক্ষা হয়নি। শর্ট কর্নার থেকে মেমফিস ডিপের নিখুঁত ক্রসে ইন্টার মিলান ডিফেন্ডার ডি ভ্রিজ তুরস্কের রক্ষণভাগকে ফাঁকি দিয়ে দারুণ হেডে দলকে সমতায় ফেরান। ছয় মিনিট পর ডেনজেল ড্রামফ্রাইসের একটি বিপদজনক লো বলে মুলডার গাকপোকে আটকাতে গিয়ে নিজের জালে বল জড়ান। এনিয়ে এবারের টুর্নামেন্টে ১০ম আত্মঘাতি গোলের ঘটনা ঘটলো।
ম্যাচের একেবারে শেষ মুহূর্তে অশোভন আচরণের জন্য তুরস্কের বদলি বেঞ্চে থাকা বারটাগ ইয়েলডিরিমকে লাল কার্ড দেখানো হয়। এবারের আসরে সব মিলিয়ে ১৯টি হলুদ কার্ড ও একটি লাল কার্ড নিয়ে বাড়ি ফিরেছে তুরস্ক।
সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪
দ্বিতীয়ার্ধের দুই গোলে পিছিয়ে পড়েও দারুণ লড়াই শেষে তুরস্ককে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত করে ২০ বছর পর প্রথমবারের মতো ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে উঠেছে নেদারল্যান্ডস। ২০০৪ সালে সর্বশেষ ইউরোপিয়ান আসরের শেষ চারে খেলেছিল ডাচরা। আগামী বুধবার সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে নেদারল্যান্ডস। শনিবার রাতে বার্লিনে প্রথমার্ধে আকায়দিনের গোলে এগিয়ে যায় তুরস্ক। ডি ভ্রিজের গোলে সমতায় ফিরে নেদারল্যান্ডস। ৭৬ মিনিটে কোডি গাকপোর চাপে পড়ে মুলডারের আত্মঘাতি গোলে ডাচদের জয় নিশ্চিত হয়।
ম্যাচটি উপভোগ করতে অলিম্পিয়াস্টেডিওনে উপস্থিত ছিলেন তুরস্তের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপি। সঙ্গে ছিল হাজারো লাল জার্সধারী টার্কিশ সমর্থক।
তুরষ্কের কোচ ভিনসেনজো মনটেলা ডাচ আক্রমণভাগকে আটকাতে পাঁচজন ডিফেন্ডার নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন। ডাচদের কাউন্টার অ্যাটাক থেকে আটকানোর আশা তিনি নিজের তরুণ দলটির কাছে করেছিলেন। শেষ ষোলতে রোমানিয়াকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ডাচরা কোয়ার্টার ফাইনালে আসে। এখন শিরোপা জয়ে তাদেরও অন্যতম দাবিদার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
২০০৮ সালের পর প্রথমবারের মতো বড় কোনো টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে আসা তুরস্ক ব্যবধান প্রায় দ্বিগুণ করেই ফেলেছিলেন। কিন্তু কেনান ইয়েলডিজের শট দারুণ দক্ষতায় রুখে দেন ভারব্রাগেন। উইগর্স্টকে রুখে দেন তুরস্কের গোলরক্ষক মেরেত গুনোক। কিন্তু ৭০ মিনিটে আর শেষ রক্ষা হয়নি। শর্ট কর্নার থেকে মেমফিস ডিপের নিখুঁত ক্রসে ইন্টার মিলান ডিফেন্ডার ডি ভ্রিজ তুরস্কের রক্ষণভাগকে ফাঁকি দিয়ে দারুণ হেডে দলকে সমতায় ফেরান। ছয় মিনিট পর ডেনজেল ড্রামফ্রাইসের একটি বিপদজনক লো বলে মুলডার গাকপোকে আটকাতে গিয়ে নিজের জালে বল জড়ান। এনিয়ে এবারের টুর্নামেন্টে ১০ম আত্মঘাতি গোলের ঘটনা ঘটলো।
ম্যাচের একেবারে শেষ মুহূর্তে অশোভন আচরণের জন্য তুরস্কের বদলি বেঞ্চে থাকা বারটাগ ইয়েলডিরিমকে লাল কার্ড দেখানো হয়। এবারের আসরে সব মিলিয়ে ১৯টি হলুদ কার্ড ও একটি লাল কার্ড নিয়ে বাড়ি ফিরেছে তুরস্ক।