দলের বাজেটসীমা ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা
ক্রিকেট বোর্ড আয়োজিত বিপিএলে ১২ বছর পর আবারও ফিরছে খেলোয়াড়দের নিলাম। এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল।
২০১২ ও ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম দুই আসরে নিলাম পদ্ধতি চালু থাকলেও পরবর্তী নয়টি আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে প্লেয়ার্স ড্রাফটের মাধ্যমে।
স্থানীয়দের সর্বোচ্চ ‘এ’ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৫০ লাখ টাকা, দাম বাড়ানো যাবে ৫ লাখ টাকা করে
বিদেশি ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার, প্রতি ধাপে ৫ হাজার ডলার করে দাম বাড়ানো যাবে
আগামী ২৩ নভেম্বর রাজধানীর অনুষ্ঠিত হবে এবারের নিলাম। আগের আসরগুলোতে সাত দল অংশ নিলেও এবারের বিপিএলে খেলবে পাঁচটি দল। এর মধ্যে পুরনো দুটি-রংপুর রাইডার্স (মালিক-টগি স্পোর্টস) ও ঢাকা ক্যাপিটালস (চ্যাম্পিয়ন স্পোর্টস), আর নতুন তিনটি হলো চট্টগ্রাম রয়্যালস (ট্রায়াঙ্গল সার্ভিসেস), রাজশাহী ওয়ারিয়র্স (নাবিল গ্রুপ) এবং সিলেট টাইটান্স (ক্রিকেট উইথ সামি)। এই নিলামের মাধ্যমেই তারা গঠন করবে বিপিএলের ১২তম আসরের দল।
বিসিবি ও গভর্নিং কাউন্সিলের যৌথ আয়োজনে এবার ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকানার নতুন চক্র শুরু হচ্ছে। বিসিবির বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগগুলোর মান বজায় রাখতে এবারের নিলামে আনা হচ্ছে পুনর্গঠিত ও স্বচ্ছ দরপত্র প্রক্রিয়া।’
নতুন নিলাম কাঠামো অনুযায়ী স্থানীয় ক্রিকেটারদের ভাগ করা হবে ৬টি বিভাগে, বিদেশিদের ৫টি বিভাগে। স্থানীয়দের সর্বোচ্চ ‘এ’ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৫০ লাখ টাকা, দাম বাড়ানো যাবে ৫ লাখ টাকা করে।
বিদেশি ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার, প্রতি ধাপে ৫ হাজার ডলার করে দাম বাড়ানো যাবে।
প্রতিটি দল নিলামের আগে সরাসরি চুক্তিতে সর্বোচ্চ দুইজন দেশি (এ ও বি ক্যাটাগরি থেকে) এবং এক বা দুইজন বিদেশি ক্রিকেটার দলে নিতে পারবে। সেটা হতে হবে গভর্নিং কাউন্সিলের অনুমোদন সাপেক্ষ।
নিলাম প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হবে দুই ধাপে- প্রথমে স্থানীয় খেলোয়াড়, পরে বিদেশি খেলোয়াড়। প্রতিটি দলকে নিলাম থেকে অন্তত ১১ জন দেশি খেলোয়াড় নিতে হবে; সর্বোচ্চ সীমা ১৫ জন। সরাসরি চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দের এই তালিকার বাইরে রাখা হবে।
সরাসরি চুক্তির অর্থ বাদে স্থানীয় খেলোয়াড়দের জন্য প্রতিটি দলের বাজেট সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। বিদেশি খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রে এক দলে যত খুশি নিবন্ধন করানো যাবে, তবে মাঠে একাদশে থাকতে পারবে ২-৪ জন। প্রতিটি দলকে নিলাম থেকে অন্তত দুইজন বিদেশি খেলোয়াড় কিনতে হবে। বিদেশিদের জন্য মোট বাজেট সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এক্ষেত্রে অবশ্য সরাসরি চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দের অর্থও অন্তর্ভুক্ত থাকছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
দলের বাজেটসীমা ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ক্রিকেট বোর্ড আয়োজিত বিপিএলে ১২ বছর পর আবারও ফিরছে খেলোয়াড়দের নিলাম। এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল।
২০১২ ও ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম দুই আসরে নিলাম পদ্ধতি চালু থাকলেও পরবর্তী নয়টি আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে প্লেয়ার্স ড্রাফটের মাধ্যমে।
স্থানীয়দের সর্বোচ্চ ‘এ’ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৫০ লাখ টাকা, দাম বাড়ানো যাবে ৫ লাখ টাকা করে
বিদেশি ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার, প্রতি ধাপে ৫ হাজার ডলার করে দাম বাড়ানো যাবে
আগামী ২৩ নভেম্বর রাজধানীর অনুষ্ঠিত হবে এবারের নিলাম। আগের আসরগুলোতে সাত দল অংশ নিলেও এবারের বিপিএলে খেলবে পাঁচটি দল। এর মধ্যে পুরনো দুটি-রংপুর রাইডার্স (মালিক-টগি স্পোর্টস) ও ঢাকা ক্যাপিটালস (চ্যাম্পিয়ন স্পোর্টস), আর নতুন তিনটি হলো চট্টগ্রাম রয়্যালস (ট্রায়াঙ্গল সার্ভিসেস), রাজশাহী ওয়ারিয়র্স (নাবিল গ্রুপ) এবং সিলেট টাইটান্স (ক্রিকেট উইথ সামি)। এই নিলামের মাধ্যমেই তারা গঠন করবে বিপিএলের ১২তম আসরের দল।
বিসিবি ও গভর্নিং কাউন্সিলের যৌথ আয়োজনে এবার ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকানার নতুন চক্র শুরু হচ্ছে। বিসিবির বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগগুলোর মান বজায় রাখতে এবারের নিলামে আনা হচ্ছে পুনর্গঠিত ও স্বচ্ছ দরপত্র প্রক্রিয়া।’
নতুন নিলাম কাঠামো অনুযায়ী স্থানীয় ক্রিকেটারদের ভাগ করা হবে ৬টি বিভাগে, বিদেশিদের ৫টি বিভাগে। স্থানীয়দের সর্বোচ্চ ‘এ’ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৫০ লাখ টাকা, দাম বাড়ানো যাবে ৫ লাখ টাকা করে।
বিদেশি ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ ক্যাটাগরির ভিত্তিমূল্য ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার, প্রতি ধাপে ৫ হাজার ডলার করে দাম বাড়ানো যাবে।
প্রতিটি দল নিলামের আগে সরাসরি চুক্তিতে সর্বোচ্চ দুইজন দেশি (এ ও বি ক্যাটাগরি থেকে) এবং এক বা দুইজন বিদেশি ক্রিকেটার দলে নিতে পারবে। সেটা হতে হবে গভর্নিং কাউন্সিলের অনুমোদন সাপেক্ষ।
নিলাম প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হবে দুই ধাপে- প্রথমে স্থানীয় খেলোয়াড়, পরে বিদেশি খেলোয়াড়। প্রতিটি দলকে নিলাম থেকে অন্তত ১১ জন দেশি খেলোয়াড় নিতে হবে; সর্বোচ্চ সীমা ১৫ জন। সরাসরি চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দের এই তালিকার বাইরে রাখা হবে।
সরাসরি চুক্তির অর্থ বাদে স্থানীয় খেলোয়াড়দের জন্য প্রতিটি দলের বাজেট সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। বিদেশি খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রে এক দলে যত খুশি নিবন্ধন করানো যাবে, তবে মাঠে একাদশে থাকতে পারবে ২-৪ জন। প্রতিটি দলকে নিলাম থেকে অন্তত দুইজন বিদেশি খেলোয়াড় কিনতে হবে। বিদেশিদের জন্য মোট বাজেট সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এক্ষেত্রে অবশ্য সরাসরি চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দের অর্থও অন্তর্ভুক্ত থাকছে।