পণ্যবাহী ট্রাকের ভারে কালভার্ট ভেঙে স্লাবসহ খালে পড়েছে। পাশপাশি ট্রাকটিও খালে পড়েছে মালামাল নিয়ে। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে নওগাঁর বদলগাছীর বটতলী সড়কে। তবে স্থানীয়রা সেই ভাঙা কালভার্ট দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন কালভার্ট নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। এ নিয়ে গত শনিবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
কার্লভাটা ভাঙার কারণে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তবে সৌভাগ্যবসত দুর্ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেউ হতাহত হলেও তখন এর দায় কে নিত।
বদলগাছীর বটতলী সড়কের কালভার্টটি ছিল পুরনো। ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সেটা সংস্কার করা হয়নি। এই কালভার্ট দিয়েই জীবিকার তাগিদে এলাকার হাজারো মানুষকে চলাচল করতে হয়। কিন্তু কালভার্টটি ভেঙে যাওয়ায় যাতায়াত-যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। এতে এলাকার জনসাধারণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মানুষ যেভাবে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে তাতে যে কোনো সময় আবার কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এলাকার মানুষ বলছে কালভার্টটি অনেক পুরনো। কালভার্টটি পুরনো ও ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সেটা এতদিনেও সংশ্লিষ্টদের নজরে এলো না সেটা একটা প্রশ্ন।
কালভার্ট ভেঙে পড়ার ঘটনা শুধু বদলগাছীর বটতলী সড়কেই ঘটেছে তা নয়। এরকম ঘটনা আগেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটেছে। সেসব খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। দেশের বহু জায়গায় ঝুঁকিপূর্ণ কালভার্ট ও সেতু দেখা যায়। সেগুলো জরাজীর্ণ অবস্থায় থাকে। সময়মতো সংস্কার করা হয় না। এসব ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক ও সেতু দিয়েই মানুষ ও যানবাহন চলাচল করে থাকে। কিন্তু একপর্যায়ে দেখা যায় দুর্ঘটনা ঘটে। আর এ দুর্ঘটনার যখন কারণ চিহ্নিত করা হয়, তখন দেখা যায় সেটি অনেক আগে থেকেই জরাজীর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। নিয়মিত মনিটরিংও করা হয়নি।
সড়কের সেতু ও কালভার্টগুলো নিয়মিত মনিটরিং করে সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে, সমস্যাগুলো নিরসনে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে- তাহলে দুর্ঘটনা অনেকাংশ কমে যাবে বলে আশা করা যায়।
বদলগাছীর সড়কের কালভার্টটি দ্রুত সংস্কার করতে হবে। দেশের যেখানে যেখানে এ ধরনের ঝুকিপূর্ণ সেতু ও কালভার্ট আছে, সেগুলো সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেবে এটা আমরা চাই।
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পণ্যবাহী ট্রাকের ভারে কালভার্ট ভেঙে স্লাবসহ খালে পড়েছে। পাশপাশি ট্রাকটিও খালে পড়েছে মালামাল নিয়ে। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে নওগাঁর বদলগাছীর বটতলী সড়কে। তবে স্থানীয়রা সেই ভাঙা কালভার্ট দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন কালভার্ট নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। এ নিয়ে গত শনিবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
কার্লভাটা ভাঙার কারণে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তবে সৌভাগ্যবসত দুর্ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেউ হতাহত হলেও তখন এর দায় কে নিত।
বদলগাছীর বটতলী সড়কের কালভার্টটি ছিল পুরনো। ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সেটা সংস্কার করা হয়নি। এই কালভার্ট দিয়েই জীবিকার তাগিদে এলাকার হাজারো মানুষকে চলাচল করতে হয়। কিন্তু কালভার্টটি ভেঙে যাওয়ায় যাতায়াত-যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। এতে এলাকার জনসাধারণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মানুষ যেভাবে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে তাতে যে কোনো সময় আবার কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এলাকার মানুষ বলছে কালভার্টটি অনেক পুরনো। কালভার্টটি পুরনো ও ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সেটা এতদিনেও সংশ্লিষ্টদের নজরে এলো না সেটা একটা প্রশ্ন।
কালভার্ট ভেঙে পড়ার ঘটনা শুধু বদলগাছীর বটতলী সড়কেই ঘটেছে তা নয়। এরকম ঘটনা আগেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটেছে। সেসব খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। দেশের বহু জায়গায় ঝুঁকিপূর্ণ কালভার্ট ও সেতু দেখা যায়। সেগুলো জরাজীর্ণ অবস্থায় থাকে। সময়মতো সংস্কার করা হয় না। এসব ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক ও সেতু দিয়েই মানুষ ও যানবাহন চলাচল করে থাকে। কিন্তু একপর্যায়ে দেখা যায় দুর্ঘটনা ঘটে। আর এ দুর্ঘটনার যখন কারণ চিহ্নিত করা হয়, তখন দেখা যায় সেটি অনেক আগে থেকেই জরাজীর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। নিয়মিত মনিটরিংও করা হয়নি।
সড়কের সেতু ও কালভার্টগুলো নিয়মিত মনিটরিং করে সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে, সমস্যাগুলো নিরসনে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে- তাহলে দুর্ঘটনা অনেকাংশ কমে যাবে বলে আশা করা যায়।
বদলগাছীর সড়কের কালভার্টটি দ্রুত সংস্কার করতে হবে। দেশের যেখানে যেখানে এ ধরনের ঝুকিপূর্ণ সেতু ও কালভার্ট আছে, সেগুলো সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেবে এটা আমরা চাই।