বগুড়ার শেরপুরের শাহবন্দেগী ইউনিয়নে চার গ্রামে চারটি রাস্তাই এখনও কাঁচা। দেশ স্বাধীনের ৫২ বছর পার হয়ে গেলেও রাস্তাগুলো আর পাকা হয়নি। বর্ষাকালে এলাকার মানুষদের যাতায়াতে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আর যখন শুকনো মৌসুম শুরু হয়, তখন ধুলাবালিতে হতে হয় নাস্তানাবুদ। স্থানীয়রা কাঁচা সড়ক চারটি পাকা করার দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
শাহবন্দেগী ইউনিয়নে ২৩টি গ্রাম। মানুষ বসবাস করে প্রায় অর্ধ লাখ। ঘোলাগাড়ী থেকে রাজবাড়ী, কানাইকান্দর স্কুল থেকে বাঘমারা ও রাজবাড়ী থেকে দড়িমুকুন্দ এলাকার গ্রামগুলোতে রয়েছে চারটি কাঁচা রাস্তা। এসব গ্রামে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরাও বাস করে। শুধু গ্রামের মানুষ জীবন-জীবিকার জন্য চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তা নয়। বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সময় মতো বিদ্যালয়ে যেতে পারে না কাঁচা রাস্তার কারণে। বর্ষা শুরু হলেই বিদ্যালয়ে আর শিক্ষার্থী পাওয়া যায় না। প্রসূতি মায়েদের চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যেতে হয়। এতে স্বজনদের কষ্টের আর যেন শেষ থাকে না।
সড়ক চারটি পাকা করার জন্য ২০২২ সালে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদনপত্র দেয়া হয়েছে। অনুমোদন পেলেই রাস্তার কাজ শুরু করা হবে। এমন আশ্বাস দিয়েছেন স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান। অন্যদিকে, এলজিইডি বলছে সড়কগুলো এলজিইডির আইডিভুক্ত কিনা তা জানা নেই। আইডিভুক্ত হলে প্রকল্পের আওতায় নেয়া হবে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৫২ বছর পার হয়েছে কিন্তু এখনো বহু এলাকার মানূষ পাকা রাস্তাবঞ্চিত। এক্ষেত্রে শাহবন্দেগী ইউনিয়নের চারটি গ্রামের কাঁচা রাস্তার কথা বলা যায়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এত বছরেরও জানে না সড়কগুলো এলজিইডির আওতাভুক্ত কিনা। রাস্তাগুলো এলজিইডির আওতাভুক্ত কিনা এর সমাধান এত বছরেও হলো না কেন সেটা আমরা জানতে চাইব। সমস্যাটি দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। রাস্তাগুলো পাকাকরণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগ নিতে হবে।
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
বগুড়ার শেরপুরের শাহবন্দেগী ইউনিয়নে চার গ্রামে চারটি রাস্তাই এখনও কাঁচা। দেশ স্বাধীনের ৫২ বছর পার হয়ে গেলেও রাস্তাগুলো আর পাকা হয়নি। বর্ষাকালে এলাকার মানুষদের যাতায়াতে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আর যখন শুকনো মৌসুম শুরু হয়, তখন ধুলাবালিতে হতে হয় নাস্তানাবুদ। স্থানীয়রা কাঁচা সড়ক চারটি পাকা করার দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
শাহবন্দেগী ইউনিয়নে ২৩টি গ্রাম। মানুষ বসবাস করে প্রায় অর্ধ লাখ। ঘোলাগাড়ী থেকে রাজবাড়ী, কানাইকান্দর স্কুল থেকে বাঘমারা ও রাজবাড়ী থেকে দড়িমুকুন্দ এলাকার গ্রামগুলোতে রয়েছে চারটি কাঁচা রাস্তা। এসব গ্রামে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরাও বাস করে। শুধু গ্রামের মানুষ জীবন-জীবিকার জন্য চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তা নয়। বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সময় মতো বিদ্যালয়ে যেতে পারে না কাঁচা রাস্তার কারণে। বর্ষা শুরু হলেই বিদ্যালয়ে আর শিক্ষার্থী পাওয়া যায় না। প্রসূতি মায়েদের চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যেতে হয়। এতে স্বজনদের কষ্টের আর যেন শেষ থাকে না।
সড়ক চারটি পাকা করার জন্য ২০২২ সালে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদনপত্র দেয়া হয়েছে। অনুমোদন পেলেই রাস্তার কাজ শুরু করা হবে। এমন আশ্বাস দিয়েছেন স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান। অন্যদিকে, এলজিইডি বলছে সড়কগুলো এলজিইডির আইডিভুক্ত কিনা তা জানা নেই। আইডিভুক্ত হলে প্রকল্পের আওতায় নেয়া হবে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৫২ বছর পার হয়েছে কিন্তু এখনো বহু এলাকার মানূষ পাকা রাস্তাবঞ্চিত। এক্ষেত্রে শাহবন্দেগী ইউনিয়নের চারটি গ্রামের কাঁচা রাস্তার কথা বলা যায়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এত বছরেরও জানে না সড়কগুলো এলজিইডির আওতাভুক্ত কিনা। রাস্তাগুলো এলজিইডির আওতাভুক্ত কিনা এর সমাধান এত বছরেও হলো না কেন সেটা আমরা জানতে চাইব। সমস্যাটি দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। রাস্তাগুলো পাকাকরণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগ নিতে হবে।