কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সিগাল পয়েন্টে গত রোববার এক পর্যটক দম্পতি মারা গেছেন। ট্যুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে, পর্যটক দম্পতি সিগাল পয়েন্টে যখন সমুদ্রস্নান করছিলেন তখন ভাটার টান ছিল। তাছাড়া নিম্নচাপের কারণে সাগরও ছিল উত্তাল। সমুদ্রস্নানের একপর্যায়ে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যান পর্যটক দম্পতি। পরে তাদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে সংবাদ-এ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণরত পর্যটকদের কেউ কেউ সাঁতার কাটতে গিয়ে বা গোসল করতে গিয়ে মারা যান। গণমাধ্যমে প্রায়ই এমন খবর প্রকাশিত হয়। আনন্দ ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের কেউ দুর্ঘটনার শিকার হলে বা মারা গেলে সেই আনন্দ ভ্রমণ তখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বজনদের বেদনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
সাঁতার জানা মানুষ যেমন সমুদ্রস্নান করেন, তেমনই সাঁতার জানেন না এমন পর্যটকও গোসল করতে নামেন। তবে আবহাওয়া প্রতিকূল হলে সাঁতার জানা থাকলেও বিপদে পড়তে হয় অনেককে। সমুদ্রের ঢেউ বা নদীর স্রোতের বেগ সামলানো অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয় না। ভ্রমণসংশ্লিষ্টরা মনে করেন, যারা সাধারণত ভ্রমণ স্থানের বৈশিষ্ট্য না জেনে বা বুঝে সাঁতার কাটতে নামেন তারা এমন দুর্ঘটনার শিকার হন। পর্যটকরা যদি যথেষ্ট সচেতন থাকেন তাহলে অনেক বিপদ থেকেই নিজেকে তারা রক্ষা করতে পারেন। আবহাওয়া সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্য জানা থাকলে, জোয়ার-ভাটা সম্পর্কে ধারণা থাকলে নিরাপদে থাকা যায়। তথ্য-প্রযুক্তির যুগে এসব তথ্য জানা কঠিন কোনো বিষয় নয়।
এমন অভিযোগও রয়েছে যে, সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট ব্যবস্থা থাকে না। অনেক সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পর্যটকদের ভ্রমণ স্থলের সম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কে যথাযথভাবে সতর্ক করে না। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে নিরাপত্তা ও সতর্কতামূলক কিছু ব্যবস্থা রয়েছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট কিনা সেটা একটা প্রশ্ন।
ভ্রমণে গিয়ে কোনো পর্যটক দুর্ঘটনার শিকার হোক, তাদের জানমালের ক্ষতি হোক সেটা কাম্য নয়। ভ্রমণকে কিভাবে আরও নিরাপদ করা যায় সেই উপায় জানা থাকতে হবে। নিরাপদ ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের সচেতন থাকা অনেক জরুরি। সাঁতার না জেনে সমুদ্রস্নান করার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। কেউ যদি সাঁতার জানেনও তাহলেও অহেতুক ঝুঁকি নেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। জীবন রক্ষাকারী সামগ্রী সঙ্গে নিয়ে সমুদ্রস্নান করাই শ্রেয়। এক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন ও গাইডদের নির্দেশনা মেনে চলা উত্তম।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণরত পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোকে আরও তৎপর হতে হবে। সমুদ্রস্নানের স্পটগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সিগাল পয়েন্টে গত রোববার এক পর্যটক দম্পতি মারা গেছেন। ট্যুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে, পর্যটক দম্পতি সিগাল পয়েন্টে যখন সমুদ্রস্নান করছিলেন তখন ভাটার টান ছিল। তাছাড়া নিম্নচাপের কারণে সাগরও ছিল উত্তাল। সমুদ্রস্নানের একপর্যায়ে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যান পর্যটক দম্পতি। পরে তাদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে সংবাদ-এ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণরত পর্যটকদের কেউ কেউ সাঁতার কাটতে গিয়ে বা গোসল করতে গিয়ে মারা যান। গণমাধ্যমে প্রায়ই এমন খবর প্রকাশিত হয়। আনন্দ ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের কেউ দুর্ঘটনার শিকার হলে বা মারা গেলে সেই আনন্দ ভ্রমণ তখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বজনদের বেদনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
সাঁতার জানা মানুষ যেমন সমুদ্রস্নান করেন, তেমনই সাঁতার জানেন না এমন পর্যটকও গোসল করতে নামেন। তবে আবহাওয়া প্রতিকূল হলে সাঁতার জানা থাকলেও বিপদে পড়তে হয় অনেককে। সমুদ্রের ঢেউ বা নদীর স্রোতের বেগ সামলানো অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয় না। ভ্রমণসংশ্লিষ্টরা মনে করেন, যারা সাধারণত ভ্রমণ স্থানের বৈশিষ্ট্য না জেনে বা বুঝে সাঁতার কাটতে নামেন তারা এমন দুর্ঘটনার শিকার হন। পর্যটকরা যদি যথেষ্ট সচেতন থাকেন তাহলে অনেক বিপদ থেকেই নিজেকে তারা রক্ষা করতে পারেন। আবহাওয়া সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্য জানা থাকলে, জোয়ার-ভাটা সম্পর্কে ধারণা থাকলে নিরাপদে থাকা যায়। তথ্য-প্রযুক্তির যুগে এসব তথ্য জানা কঠিন কোনো বিষয় নয়।
এমন অভিযোগও রয়েছে যে, সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট ব্যবস্থা থাকে না। অনেক সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পর্যটকদের ভ্রমণ স্থলের সম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কে যথাযথভাবে সতর্ক করে না। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে নিরাপত্তা ও সতর্কতামূলক কিছু ব্যবস্থা রয়েছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট কিনা সেটা একটা প্রশ্ন।
ভ্রমণে গিয়ে কোনো পর্যটক দুর্ঘটনার শিকার হোক, তাদের জানমালের ক্ষতি হোক সেটা কাম্য নয়। ভ্রমণকে কিভাবে আরও নিরাপদ করা যায় সেই উপায় জানা থাকতে হবে। নিরাপদ ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের সচেতন থাকা অনেক জরুরি। সাঁতার না জেনে সমুদ্রস্নান করার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। কেউ যদি সাঁতার জানেনও তাহলেও অহেতুক ঝুঁকি নেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। জীবন রক্ষাকারী সামগ্রী সঙ্গে নিয়ে সমুদ্রস্নান করাই শ্রেয়। এক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন ও গাইডদের নির্দেশনা মেনে চলা উত্তম।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণরত পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোকে আরও তৎপর হতে হবে। সমুদ্রস্নানের স্পটগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকতে হবে।