alt

মতামত » সম্পাদকীয়

দুমকির ভাড়ানি খালে সেতু চাই

: মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩

ভাড়ানি খালের সেতুটি দেড় বছর আগে ভেঙে যায়। কিন্তু দীর্ঘ দিন পেরিয়ে গেলেও সেতুটি আর সংস্কার করা হয়নি। ফলে, খালের দুই পাড়ের মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এ নিয়ে গত সোমবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, ভাড়ানি খালসংলগ্ন হাবিবুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও লেবুখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। সেতু সংস্কার না হওয়ায় ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। খালের দুই পাড়ের লোকজনের যাতায়াত-যোগাযোগের মাধ্যমও এই ভাড়ানি খালের সেতু। সেতু না থাকায় তাদের হয় ট্রলারে, না হয় চার কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে ভাড়ানি ও লেবুখালি যেতে হচ্ছে।

ভাড়ানি খালের সেতুটি ২০০৯ সালে নির্মাণ করা হয়। সেতু ভেঙেছে দেড় বছর হয়ে গেল। গত বছর জানুয়ারিতে বালুভর্তি কার্গোর ধাক্কায় সেতুটি ভেঙে পড়ে। সেতুটি পুরনো হয়ে গিয়েছিল। খালের পানির প্রবল স্রোতে সহনীয় সক্ষমতা ছিল না। তাই সেতুটির মাঝ বরাবর ভেঙে গেছে। বিধ্বস্ত সেতুটি সরিয়ে নতুন সেতু নির্মাণ করার কথা জানিয়েছেন এলজিইডি বিভাগ। সময় কম পেরোয়নি। আবার বর্ষা আসন্ন। ভরা বর্ষায় ট্রলারে খাল পারাপারে দুর্ঘটনার আশঙ্কা এড়ানো যায় না। দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করা হলে শিক্ষার্থী ও মানুষের ভোগান্তি দূর হবে।

শুধু দুমকিতে ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীরা খেয়া পারাপার হচ্ছে তা নয়। দেশের অনেক অঞ্চলে সেতু ভাঙে কিন্তু যথা সময়ে সংস্কার হয়না। তখন সেখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগেরও শেষ থাকে না। আমরা আশা করব, দুমকির শিক্ষার্থী ও বাসিন্দারের দুর্ভোগের কথাটি মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেতুতি পুনর্নির্মাণের ব্যবস্থা করবে। দেশের যেখানে যেখানে ভাঙা সেতু রয়েছে সেগুলো পুনর্র্নির্মাণের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে- এমনটা আমরা দেখতে চাই।

ইছামতী নদীকে রক্ষা করুন

সন্দেহবশত পিটিয়ে হত্যা: দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ে দুর্ভোগের অবসান হোক

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কেন থামছে না?

সারের সংকট আর কত

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ শিকার বন্ধ করুন

কক্সবাজার সৈকত রক্ষা করুন

ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্য কী?

সড়ক দখলমুক্ত করা জরুরি

কৃষকদের পাশে থাকুন

প্রাথমিক শিক্ষায় সংকট

অ্যানথ্রাক্স নিয়ন্ত্রণে ধীরগতি: ঝুঁকিতে মানুষ ও গবাদিপশু

রাজধানীর যানবাহন নিয়ন্ত্রণে ফিরেছে সিগন্যাল বাতি: বাস্তবায়ন জরুরি

দুস্থদের জন্য নিম্নমানের চাল: দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

নিরাপদ সড়কের আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবতা

কটিয়াদীতে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অভিযোগ আমলে নিন

ধানখেতে পোকার আক্রমণ: কৃষকের পাশে দাঁড়ান

কৃষিজমির পাশে ইউক্যালিপটাস: লাভ সাময়িক, ক্ষতি দীর্ঘমেয়াদী

খুলনা বিভাগীয় শিশু হাসপাতাল চালু হতে আর কত অপেক্ষা

সদরপুর স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে ব্যবস্থা নিন

সরকারি জমি দখল: ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে

রংপুর সিটি করপোরেশনে অটোরিকশার লাইসেন্স প্রসঙ্গে

বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ড প্রশ্ন অনেক, উত্তর মিলবে কি

দেবীদ্বার কলেজ মাঠ: অবহেলায় হারাতে বসেছে ঐতিহ্য

সিইপিজেডের আগুন: অবহেলা আর দায়িত্বহীনতার নজির

বায়ুদূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিন

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা : ফল বিপর্যয় নাকি বাস্তবতা

কুমারভোগের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি দিন

বেহাল রাজবাড়ী বিসিক শিল্পনগরী: ব্যবস্থা নিন

শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি: যৌক্তিক পদক্ষেপ নিন

গার্মেন্টস কারখানায় অগ্নিকাণ্ড: প্রশ্নবিদ্ধ নিরাপত্তা ব্যবস্থা

ভিডব্লিউবি কর্মসূচিতে অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ করুন

টিআরএম প্রকল্পের ক্ষতিপূরণ পেতে আর কত অপেক্ষা

জয়পুরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ

লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করা যাচ্ছে না কেন

টাইফয়েড টিকা: ভালো উদ্যোগ

tab

মতামত » সম্পাদকীয়

দুমকির ভাড়ানি খালে সেতু চাই

মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩

ভাড়ানি খালের সেতুটি দেড় বছর আগে ভেঙে যায়। কিন্তু দীর্ঘ দিন পেরিয়ে গেলেও সেতুটি আর সংস্কার করা হয়নি। ফলে, খালের দুই পাড়ের মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এ নিয়ে গত সোমবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, ভাড়ানি খালসংলগ্ন হাবিবুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও লেবুখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। সেতু সংস্কার না হওয়ায় ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। খালের দুই পাড়ের লোকজনের যাতায়াত-যোগাযোগের মাধ্যমও এই ভাড়ানি খালের সেতু। সেতু না থাকায় তাদের হয় ট্রলারে, না হয় চার কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে ভাড়ানি ও লেবুখালি যেতে হচ্ছে।

ভাড়ানি খালের সেতুটি ২০০৯ সালে নির্মাণ করা হয়। সেতু ভেঙেছে দেড় বছর হয়ে গেল। গত বছর জানুয়ারিতে বালুভর্তি কার্গোর ধাক্কায় সেতুটি ভেঙে পড়ে। সেতুটি পুরনো হয়ে গিয়েছিল। খালের পানির প্রবল স্রোতে সহনীয় সক্ষমতা ছিল না। তাই সেতুটির মাঝ বরাবর ভেঙে গেছে। বিধ্বস্ত সেতুটি সরিয়ে নতুন সেতু নির্মাণ করার কথা জানিয়েছেন এলজিইডি বিভাগ। সময় কম পেরোয়নি। আবার বর্ষা আসন্ন। ভরা বর্ষায় ট্রলারে খাল পারাপারে দুর্ঘটনার আশঙ্কা এড়ানো যায় না। দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করা হলে শিক্ষার্থী ও মানুষের ভোগান্তি দূর হবে।

শুধু দুমকিতে ট্রলারে ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীরা খেয়া পারাপার হচ্ছে তা নয়। দেশের অনেক অঞ্চলে সেতু ভাঙে কিন্তু যথা সময়ে সংস্কার হয়না। তখন সেখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগেরও শেষ থাকে না। আমরা আশা করব, দুমকির শিক্ষার্থী ও বাসিন্দারের দুর্ভোগের কথাটি মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেতুতি পুনর্নির্মাণের ব্যবস্থা করবে। দেশের যেখানে যেখানে ভাঙা সেতু রয়েছে সেগুলো পুনর্র্নির্মাণের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে- এমনটা আমরা দেখতে চাই।

back to top