মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগারগুলোর একটি। এখানে রয়েছে কয়েক চার লক্ষাধিক বই। কিন্তু, দুখের বিষয় হলো সেসব বইয়ের অধিকাংশ ধুলোবালিতে আস্তরিত ও অন্ধকারে নিমজ্জিত। গ্রন্থাগারে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বইগুলো খুঁজে পাওয়া সোনার হরিণের মতো। কেননা, বইগুলোর নেই সুনির্দিষ্ট কোনো ডাটাবেইজ।
কথিত সাইবার সেন্টার ত্রুটিপূর্ণ, দুষ্প্রাপ্য সেকশনে যাওয়ার অনুমতি পেতে লাগে কয়েক মাস। বই নিয়ে প্রবেশ করে পড়ার সুযোগ নেই। ওয়াশরুমগুলো নোংরা, জীবাণুতে পরিপূর্ণ। চারদিকে স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ। সন্ধ্যার সাথে সাথে গ্রন্থাগারটি বন্ধ হয়ে যায়। এসব কারণে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৯৮% শিক্ষার্থী এ গ্রন্থাগার বিমুখ। অথচ, বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রগতি বজায় রাখতে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কর্তৃপক্ষের নিকট বিনীত অনুরোধ, শীঘ্রই গ্রন্থাগারটির প্রয়োজনীয় সংস্কার করুন।
মুহাম্মাদ রিয়াদ উদ্দিন
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগারগুলোর একটি। এখানে রয়েছে কয়েক চার লক্ষাধিক বই। কিন্তু, দুখের বিষয় হলো সেসব বইয়ের অধিকাংশ ধুলোবালিতে আস্তরিত ও অন্ধকারে নিমজ্জিত। গ্রন্থাগারে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বইগুলো খুঁজে পাওয়া সোনার হরিণের মতো। কেননা, বইগুলোর নেই সুনির্দিষ্ট কোনো ডাটাবেইজ।
কথিত সাইবার সেন্টার ত্রুটিপূর্ণ, দুষ্প্রাপ্য সেকশনে যাওয়ার অনুমতি পেতে লাগে কয়েক মাস। বই নিয়ে প্রবেশ করে পড়ার সুযোগ নেই। ওয়াশরুমগুলো নোংরা, জীবাণুতে পরিপূর্ণ। চারদিকে স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ। সন্ধ্যার সাথে সাথে গ্রন্থাগারটি বন্ধ হয়ে যায়। এসব কারণে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৯৮% শিক্ষার্থী এ গ্রন্থাগার বিমুখ। অথচ, বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রগতি বজায় রাখতে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কর্তৃপক্ষের নিকট বিনীত অনুরোধ, শীঘ্রই গ্রন্থাগারটির প্রয়োজনীয় সংস্কার করুন।
মুহাম্মাদ রিয়াদ উদ্দিন
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।