alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : শব্দ দূষণ প্রতিরোধে করণীয়

: শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শব্দ দূষণ একটি নীরব ঘাতক। আর এই শব্দ দূষণের শিকার হচ্ছে সাধারণ জনগণ। শব্দ দূষণের ফলে জাতি আজ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শব্দ দূষণ কারা করছে তা নির্ণয়ে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। শব্দ দূষণ প্রতিরোধে আমাদের সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে।

শব্দ দূষণের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনা তৈরি করতে হবে এবং পরিবেশ রক্ষায় স্থানীয়, জেলা, বিভাগীয় পর্যায়ে কাজ করতে হবে। সরকারের এনফোর্সমেন্ট কর্তৃপক্ষকে শব্দমাপক যন্ত্র প্রদান করতে হবে, যেন তারা শব্দ পরিমাপ করে পদক্ষেপ নিতে পারেন। শব্দ দূষণ রোধে চিহ্নিত পরিবেশ অধিদপ্তর, বিআরটিএ, সিটি করপোরেশন পৃথকভাবে দায়িত্ব ভাগ করে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মাইকের শব্দ সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। সামাজিক অনুষ্ঠানে ঢোল, বাজনা মাইকের শব্দ নিজ নিজ কমিউনিটি সেন্টর বা বিয়েবাড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।

সবাইকে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। অনুরূপভাবে পরিবহনের শ্রমিক-মালিক ট্রাফিক বিভাগ ঐক্যবদ্ধভাবে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে এগিয়ে আসলে এ সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব হবে।

আব্বাস উদ্দিন আহমদ

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : শব্দ দূষণ প্রতিরোধে করণীয়

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩

শব্দ দূষণ একটি নীরব ঘাতক। আর এই শব্দ দূষণের শিকার হচ্ছে সাধারণ জনগণ। শব্দ দূষণের ফলে জাতি আজ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শব্দ দূষণ কারা করছে তা নির্ণয়ে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। শব্দ দূষণ প্রতিরোধে আমাদের সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে।

শব্দ দূষণের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনা তৈরি করতে হবে এবং পরিবেশ রক্ষায় স্থানীয়, জেলা, বিভাগীয় পর্যায়ে কাজ করতে হবে। সরকারের এনফোর্সমেন্ট কর্তৃপক্ষকে শব্দমাপক যন্ত্র প্রদান করতে হবে, যেন তারা শব্দ পরিমাপ করে পদক্ষেপ নিতে পারেন। শব্দ দূষণ রোধে চিহ্নিত পরিবেশ অধিদপ্তর, বিআরটিএ, সিটি করপোরেশন পৃথকভাবে দায়িত্ব ভাগ করে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মাইকের শব্দ সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। সামাজিক অনুষ্ঠানে ঢোল, বাজনা মাইকের শব্দ নিজ নিজ কমিউনিটি সেন্টর বা বিয়েবাড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।

সবাইকে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। অনুরূপভাবে পরিবহনের শ্রমিক-মালিক ট্রাফিক বিভাগ ঐক্যবদ্ধভাবে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে এগিয়ে আসলে এ সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব হবে।

আব্বাস উদ্দিন আহমদ

back to top